ঢাকা , শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫ , ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
বিএসএফ মহাপরিচালকের ব্যাখ্যায় দ্বিমত বিজিবির ডিজির ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন মৎস্য ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শিশু ধর্ষণ আশঙ্কাজনক বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ সিলেটে পুকুর থেকে সাদাপাথর উদ্ধার ভোলাগঞ্জের পাথর লুট করে ১৫০০-২০০০ ব্যক্তি বাংলাভাষী লোকজনকে ‘বাংলাদেশি’ আখ্যা দিয়ে দেশছাড়া করতে দেব না- মমতা রোডম্যাপকে স্বাগত জানাই-জোনায়েদ সাকি ইসির রোডম্যাপে খুশি বিএনপি-মির্জা ফখরুল ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা মেসির জোড়া গোলে ফাইনালে ইন্টার মায়ামি টাইব্রেকারে গ্রিমসবির কাছে হেরে বিদায় নিলো ম্যানইউ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন হামজা ‘মুসলিম হওয়ার কারণে অনেকে আমাকে টার্গেট করেন’ ভারতের ২৬ বিশ্বকাপ জেতার সুযোগ দেখছেন না শ্রীকান্ত নতুন ক্যাটাগোরিতে বেতন কত কমল বাবর-রিজওয়ানের? বড় ব্যবধানে হারলো সাকিবের ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স বাংলাদেশকে হারানো সহজ হবে না: স্কট এডওয়ার্ডস রাকসু নির্বাচনের তফসিল ৩য় বারের মতো পুনর্বিন্যস্ত পিছিয়েছে ভোট জকসু নির্বাচনে বয়সসীমা থাকছে না

আমি বাবাকে শেষবারের মতো ছুঁয়ে দেখতে চাই : ডরিন

  • আপলোড সময় : ২৪-০৫-২০২৪ ১০:২০:৪৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-০৫-২০২৪ ০১:১৭:০৬ পূর্বাহ্ন
আমি বাবাকে শেষবারের মতো ছুঁয়ে দেখতে  চাই : ডরিন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীমের বাড়ির সামনে গতকাল শুক্রবার দুপুরে তাঁর মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। এসময় কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেছেন, আমি বাবাকে শেষবারের মতো ছুঁয়ে দেখতে চাই । আমি আমার প্রিয় বাবার কষ্ট গুলোকে ছুঁয়ে দেখতে চাই। তাকে মৃত্যুর সময় কোথায় কোথায় কষ্ট দেওয়া হয়। এমন মৃত্যু যেন আর কারও না হয় । মানুষ মরবেই সেটাই স্বাভাবিক কিন্তু তাই বলে এতো নির্মমতা, বীভৎস, নৃশংসতা। মানুষ এতো কুৎসিত হতে পারে।
গতকাল শুক্রবার  দুপুরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে নিজেদের বাসায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাত দুইটার সময় ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের মধুগঞ্জ বাজারে অবস্থিত নিজ বাড়ীতে স্ব-পরিবারে পৌঁছান তিনি।
মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেন, যদি সুযোগ পাই বাবার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে চাই। বাবা সবসময় আমার খোজ খবর রাখতেন। কখনও ফোন দিতে দেরি হলে বাবা ফোন করে বলতেন, কি মা এতো ব্যস্ত। তিনি সবসময় আমাকে আগলে রাখতেন। বাবার হাত ধরেই আমি এতো দুর এসেছি। বাবার খুব ইচ্ছে ছিলো আমি পড়াশুনা করি, রাজনীতি করি।
ডরিন জানান, আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই। মামলা করেছি। আশা করি প্রধানমন্ত্রী আমার বাবা হত্যার বিচার করবেন।
তিনি সরাসরি বলেন, বাবার তেমন কোনো শত্রু ছিলো না বা থাকলেও কখনই জানান নি। রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা থাকবে কিন্তু এইভাবে কাউকে মারা হবে তা তিনি বিশ্বাস করতে পারছি না।
ডরিনকে রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, বাবার হাত ধরেই আমার রাজনীতিতে আসা। খুব বেশিদিন আমি রাজনীতিতে না। আমি গতবারের কালীগঞ্জ উপজেলা কমিটির ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। তবে এবারের কমিটিতে নেই। বাবা যদি সাপোর্ট না দিতেন তবে রাজনীতিতে আমি এগুতে পরাতাম না।
তিনি আরও বলেন, এখন তিনি আইন পড়ছেন। শেষ বর্ষের ছাত্রী। তারা দুই বোন। তার মধ্যে তিনি ছোট।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স