ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেছেন, আমি বাবাকে শেষবারের মতো ছুঁয়ে দেখতে চাই । আমি আমার প্রিয় বাবার কষ্ট গুলোকে ছুঁয়ে দেখতে চাই। তাকে মৃত্যুর সময় কোথায় কোথায় কষ্ট দেওয়া হয়। এমন মৃত্যু যেন আর কারও না হয় । মানুষ মরবেই সেটাই স্বাভাবিক কিন্তু তাই বলে এতো নির্মমতা, বীভৎস, নৃশংসতা। মানুষ এতো কুৎসিত হতে পারে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে নিজেদের বাসায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাত দুইটার সময় ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের মধুগঞ্জ বাজারে অবস্থিত নিজ বাড়ীতে স্ব-পরিবারে পৌঁছান তিনি।
মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেন, যদি সুযোগ পাই বাবার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে চাই। বাবা সবসময় আমার খোজ খবর রাখতেন। কখনও ফোন দিতে দেরি হলে বাবা ফোন করে বলতেন, কি মা এতো ব্যস্ত। তিনি সবসময় আমাকে আগলে রাখতেন। বাবার হাত ধরেই আমি এতো দুর এসেছি। বাবার খুব ইচ্ছে ছিলো আমি পড়াশুনা করি, রাজনীতি করি।
ডরিন জানান, আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই। মামলা করেছি। আশা করি প্রধানমন্ত্রী আমার বাবা হত্যার বিচার করবেন।
তিনি সরাসরি বলেন, বাবার তেমন কোনো শত্রু ছিলো না বা থাকলেও কখনই জানান নি। রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা থাকবে কিন্তু এইভাবে কাউকে মারা হবে তা তিনি বিশ্বাস করতে পারছি না।
ডরিনকে রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, বাবার হাত ধরেই আমার রাজনীতিতে আসা। খুব বেশিদিন আমি রাজনীতিতে না। আমি গতবারের কালীগঞ্জ উপজেলা কমিটির ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। তবে এবারের কমিটিতে নেই। বাবা যদি সাপোর্ট না দিতেন তবে রাজনীতিতে আমি এগুতে পরাতাম না।
তিনি আরও বলেন, এখন তিনি আইন পড়ছেন। শেষ বর্ষের ছাত্রী। তারা দুই বোন। তার মধ্যে তিনি ছোট।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে নিজেদের বাসায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাত দুইটার সময় ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের মধুগঞ্জ বাজারে অবস্থিত নিজ বাড়ীতে স্ব-পরিবারে পৌঁছান তিনি।
মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেন, যদি সুযোগ পাই বাবার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে চাই। বাবা সবসময় আমার খোজ খবর রাখতেন। কখনও ফোন দিতে দেরি হলে বাবা ফোন করে বলতেন, কি মা এতো ব্যস্ত। তিনি সবসময় আমাকে আগলে রাখতেন। বাবার হাত ধরেই আমি এতো দুর এসেছি। বাবার খুব ইচ্ছে ছিলো আমি পড়াশুনা করি, রাজনীতি করি।
ডরিন জানান, আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই। মামলা করেছি। আশা করি প্রধানমন্ত্রী আমার বাবা হত্যার বিচার করবেন।
তিনি সরাসরি বলেন, বাবার তেমন কোনো শত্রু ছিলো না বা থাকলেও কখনই জানান নি। রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা থাকবে কিন্তু এইভাবে কাউকে মারা হবে তা তিনি বিশ্বাস করতে পারছি না।
ডরিনকে রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, বাবার হাত ধরেই আমার রাজনীতিতে আসা। খুব বেশিদিন আমি রাজনীতিতে না। আমি গতবারের কালীগঞ্জ উপজেলা কমিটির ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। তবে এবারের কমিটিতে নেই। বাবা যদি সাপোর্ট না দিতেন তবে রাজনীতিতে আমি এগুতে পরাতাম না।
তিনি আরও বলেন, এখন তিনি আইন পড়ছেন। শেষ বর্ষের ছাত্রী। তারা দুই বোন। তার মধ্যে তিনি ছোট।