
দেশের শোবিজ অঙ্গনের পরিচিত মুখ সাদিয়া ইসলাম মৌ প্রথমবারের মতো পা রাখছেন ওয়েব ফিল্মে। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে মডেলিং ও নাটকে অনবদ্য অভিনয়ের পর এবার তাকে দেখা যাবে ‘গহীন অতল’ শিরোনামের ওয়েব ফিল্মে প্রধান চরিত্রে। এটি নির্মিত হয়েছে জনপ্রিয় লেখক কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘মাসুদ রানা’ সিরিজের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাস অবলম্বনে।
ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের ভূমিকায়, যার জীবন এক রাতে ঘটে যাওয়া একটি দুর্ঘটনায় সম্পূর্ণ বদলে যায়। ঘটনাক্রমে মেয়ের গোপন প্রেমিককে হত্যা করেন তিনি এবং মরদেহ লুকিয়ে ফেলেন। সত্য গোপন রাখার চেষ্টায় তিনি জড়িয়ে পড়েন এক নতুন সংকটে।
চিত্রনাট্যে আধুনিক বাস্তবতার ছোঁয়া দিতে গিয়ে মৌয়ের চরিত্রে ফুটে উঠেছে একজন মায়ের অপরাধবোধ, নৈতিক দ্বন্দ্ব ও সন্তানকে রক্ষার সংগ্রাম। এই চরিত্রে অভিনয় প্রসঙ্গে মৌ বলেন, “চরিত্রটা খুবই জটিল ও বাস্তবধর্মী। একজন মা হিসেবে এই মানসিক দ্বন্দ্বটা তুলে ধরার চ্যালেঞ্জটা আমি উপভোগ করেছি।”
ওয়েব ফিল্মটি পরিচালনা করেছেন আকা রেজা গালিব। চিত্রনাট্য করেছেন কাজী আনোয়ার হোসেনের পুত্রবধূ মাসুমা মায়মুর। পরিচালক জানান, উপন্যাসের মূল কাহিনি সত্তরের দশকের হলেও, ওয়েব ফিল্মে তা আধুনিক সময়ে রূপান্তরিত হয়েছে। গল্প ও কিছু চরিত্রের নামেও আনা হয়েছে কিছু পরিবর্তন।
গালিব বলেন, “গল্পটি পারিবারিক আবহে গড়ে উঠলেও এতে আছে শক্তিশালী থ্রিলার উপাদান, যা দর্শকদের আলাদা এক অভিজ্ঞতা দেবে।”
ওয়েব ফিল্মটিতে মৌয়ের সঙ্গে অভিনয় করেছেন গাজী রাকায়েত, রাশেদ মামুন অপু, নাফিস আহমেদ, নাফিসা মালিয়াত প্রমি, ইহতেশাম আহমেদ টিংকু এবং ভিডিওকলের মাধ্যমে একটি বিশেষ চরিত্রে ইন্তেখাব দিনার।
সহশিল্পীদের প্রসঙ্গে মৌ বলেন, “সবার আন্তরিকতায় পুরো কাজটা খুব উপভোগ করেছি। টিমওয়ার্ক ছিল দুর্দান্ত, যা স্ক্রিনেও প্রতিফলিত হবে।”
পরিচালকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, “গালিব অত্যন্ত যত্ন ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজটি করেছেন। ক্যামেরার কাজ, লোকেশন ও চিত্রনাট্যের গভীরতা সবকিছুই প্রশংসনীয়।”
ওটিটি প্ল্যাটফর্মে কাজ প্রসঙ্গে মৌ বলেন, “এখন দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য এটি একটি শক্তিশালী মাধ্যম। এখানে চরিত্র ও গল্পের গভীরতা অনেক বেশি। আমার বিশ্বাস, এই নতুন অভিজ্ঞতা দর্শকদের ভালো লাগবে।”
ওয়েব ফিল্মটির মুক্তি পরিকল্পনা ছিল কাজী আনোয়ার হোসেনের জন্মদিন ১৯শে জুলাইকে কেন্দ্র করে। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে চলছে পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজ। নির্মাতারা জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই এটি মুক্তি পাবে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে।
ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের ভূমিকায়, যার জীবন এক রাতে ঘটে যাওয়া একটি দুর্ঘটনায় সম্পূর্ণ বদলে যায়। ঘটনাক্রমে মেয়ের গোপন প্রেমিককে হত্যা করেন তিনি এবং মরদেহ লুকিয়ে ফেলেন। সত্য গোপন রাখার চেষ্টায় তিনি জড়িয়ে পড়েন এক নতুন সংকটে।
চিত্রনাট্যে আধুনিক বাস্তবতার ছোঁয়া দিতে গিয়ে মৌয়ের চরিত্রে ফুটে উঠেছে একজন মায়ের অপরাধবোধ, নৈতিক দ্বন্দ্ব ও সন্তানকে রক্ষার সংগ্রাম। এই চরিত্রে অভিনয় প্রসঙ্গে মৌ বলেন, “চরিত্রটা খুবই জটিল ও বাস্তবধর্মী। একজন মা হিসেবে এই মানসিক দ্বন্দ্বটা তুলে ধরার চ্যালেঞ্জটা আমি উপভোগ করেছি।”
ওয়েব ফিল্মটি পরিচালনা করেছেন আকা রেজা গালিব। চিত্রনাট্য করেছেন কাজী আনোয়ার হোসেনের পুত্রবধূ মাসুমা মায়মুর। পরিচালক জানান, উপন্যাসের মূল কাহিনি সত্তরের দশকের হলেও, ওয়েব ফিল্মে তা আধুনিক সময়ে রূপান্তরিত হয়েছে। গল্প ও কিছু চরিত্রের নামেও আনা হয়েছে কিছু পরিবর্তন।
গালিব বলেন, “গল্পটি পারিবারিক আবহে গড়ে উঠলেও এতে আছে শক্তিশালী থ্রিলার উপাদান, যা দর্শকদের আলাদা এক অভিজ্ঞতা দেবে।”
ওয়েব ফিল্মটিতে মৌয়ের সঙ্গে অভিনয় করেছেন গাজী রাকায়েত, রাশেদ মামুন অপু, নাফিস আহমেদ, নাফিসা মালিয়াত প্রমি, ইহতেশাম আহমেদ টিংকু এবং ভিডিওকলের মাধ্যমে একটি বিশেষ চরিত্রে ইন্তেখাব দিনার।
সহশিল্পীদের প্রসঙ্গে মৌ বলেন, “সবার আন্তরিকতায় পুরো কাজটা খুব উপভোগ করেছি। টিমওয়ার্ক ছিল দুর্দান্ত, যা স্ক্রিনেও প্রতিফলিত হবে।”
পরিচালকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, “গালিব অত্যন্ত যত্ন ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজটি করেছেন। ক্যামেরার কাজ, লোকেশন ও চিত্রনাট্যের গভীরতা সবকিছুই প্রশংসনীয়।”
ওটিটি প্ল্যাটফর্মে কাজ প্রসঙ্গে মৌ বলেন, “এখন দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য এটি একটি শক্তিশালী মাধ্যম। এখানে চরিত্র ও গল্পের গভীরতা অনেক বেশি। আমার বিশ্বাস, এই নতুন অভিজ্ঞতা দর্শকদের ভালো লাগবে।”
ওয়েব ফিল্মটির মুক্তি পরিকল্পনা ছিল কাজী আনোয়ার হোসেনের জন্মদিন ১৯শে জুলাইকে কেন্দ্র করে। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে চলছে পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজ। নির্মাতারা জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই এটি মুক্তি পাবে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে।