
ময়মনসিংহ থেকে সিরাজুল হক সরকার
ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার রূপসী ইউনিয়নে ব্যক্তি মালিকানা সম্পতির উপর দিয়ে প্রকল্প দিয়ে সরকারি রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা। এ বিষয়ে ময়মনসিংহ বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারি জজ ফুলপুর আদালতে মামলা হয়েছে মামলা নং ১৩১/২০২৫।
সূত্র মতে ফুলপুর উপজেলায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা/ কাবিটা) কর্মসূচীর তৃতীয় পর্যায়ের প্রকল্প সূত্র : ৫১.০১.৬১৮১.০০০.৪১.০২৯.২০২৫/১০১ তারিখ ০৭/০৪/২০২৫ খ্রিঃ রূপসী গ্রামের আজিতের বাড়ী হইতে খাসকান্দা গামী সলিং করণ বাবদ ৪,৭০,০০০ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। রূপসী ইউনিয়নের রূপসী মৌজায় ১৩২ নং দাগের সীমানায় সরকারি হালটের সমাপ্তি ঘটে। যাহা বি.আর.এস নকশা দেখা যায়। পাশাপাশি ১৩২,১২৬,১২৮,৩৪৯,৩৪৮ নং দাগ রয়েছে। তাহাতে বসত বিটা ও বসত বিটা সংলগ্ন মসজিদ ইদগাহ মাঠ রয়েছে। ১৩২ নং দাগের মালিক নূরুল ইসলাম মীর। নূরুল ইসলাম মীরের ওয়ারিশ আজিম উদ্দিন গংরা ব্যক্তি মালিকা জমির উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণে বাধা দেন। পরবর্তীতে উপজেলা প্রশাসন থেকে সরেজমিনে গিয়ে মালিকদের সাথে কথা বলেন। জমির মালিক আজিম উদ্দিন গং শর্ত দেন যে রাস্তাটি ৩৪৮,৩৩৯ দাগে মসজিদ ও ইদগাহ্ মাঠ হয়ে যেন সরকারি হালটে সংযুক্ত করা হয়। প্রথমে প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাজি হলেও পরে স্থানীয় একটি কুচক্রী মহলের যিনি সরকারি রাস্তা ভোগদখল করে যাচ্ছেন তার পরামর্শে পরবর্তীতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে শর্তে রাজি হননি। বিশেষ করে অত্র ইউনিয়নের প্রশাসক কামরুল হাসান তিনি প্রকাশ্যে জমির মালিক আজিম উদ্দিন গং কে হুমকি দেন যে, তাকে বেধে রেখে রাস্তা বানাবেন। পরবর্তী আজিম উদ্দিন জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার ভূমি ও ইউনিয়ন প্রশাসক কে বিবাদী করে আদালতে মামলা করেন এবং ইনজেংসন জারির আবেদন করেন। বিজ্ঞ আদালত ইনজেংসন না মঞ্জুর করলে মামলাটি পরবর্তীতে বিজ্ঞ জেলা জজ আদালতে আপিল করেন। যাহা বিচারাধীন।
এই দিকে রূপসী ইউনিয়নের ৭,৮,৯নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য মমতাজ বেগম ১৭/০৫/২০২৫/ ইং তারিখে স্থানীয় কিছু সংখ্যক সন্তাসী ও গুণ্ডাপাণ্ডা নিয়ে জোর পূর্বক রাস্তা নিমার্ণ করতে থাকে। এই সময় আজিম উদ্দিনগংরা বাধাদিলে মমতার নেতৃত্বে তার ভাড়াটিয়া বাহিনীর আজিম উদ্দিনগং এর উপর হামলা করে তাদের কয়েক জনকে পিটিয়ে জখম করে এবং পরবর্তীতে তার লোকজন দিয়ে রাস্তা থেকে ট্রাক যোগে ইট নিয়ে যান। যাহা স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়। উক্ত ঘটনায় আজিম উদ্দিন সহ ১৯ জনকে আসামী করে ফুলপুর থানায় মমতা বেগম নিজে বাদী হয়ে মামলা করেন। মমতা বেগম নিজে ট্রাক দিয়ে ইট নিয়ে যান। অথচ এলাকার নিরিহ মানুষদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন বলে আজিম উদ্দিন ও এলাকার সাধারণ মানুষ জানান।
এই ব্যাপারে ইউনিয়ন প্রশাসক কামরুল হাসান এর সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি জানান রূপসী গ্রামের যে রাস্তাটির প্রকল্প দেয়া হয়েছে রাস্তাটি একটি চলমান রাস্তা। বিভিন্ন সময় সরকারি অর্থায়নে উন্নন মূলক কাজ হয়েছে। পূর্বে ন্যায় রাস্তার জন্য বরাদ্দ হওয়ায় কাজ চলমান অবস্থায় বাধার সৃষ্টি হয়। এই নিয়ে থানায় মামলা হয়েছে। যাহা তদন্তাধীন ইউপি সদস্য মমতাজ বেগমের মুঠো ফোনে একাধীক বার ফোন করে তাকে পাওয়া যায় নাই।
ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার রূপসী ইউনিয়নে ব্যক্তি মালিকানা সম্পতির উপর দিয়ে প্রকল্প দিয়ে সরকারি রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা। এ বিষয়ে ময়মনসিংহ বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারি জজ ফুলপুর আদালতে মামলা হয়েছে মামলা নং ১৩১/২০২৫।
সূত্র মতে ফুলপুর উপজেলায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা/ কাবিটা) কর্মসূচীর তৃতীয় পর্যায়ের প্রকল্প সূত্র : ৫১.০১.৬১৮১.০০০.৪১.০২৯.২০২৫/১০১ তারিখ ০৭/০৪/২০২৫ খ্রিঃ রূপসী গ্রামের আজিতের বাড়ী হইতে খাসকান্দা গামী সলিং করণ বাবদ ৪,৭০,০০০ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। রূপসী ইউনিয়নের রূপসী মৌজায় ১৩২ নং দাগের সীমানায় সরকারি হালটের সমাপ্তি ঘটে। যাহা বি.আর.এস নকশা দেখা যায়। পাশাপাশি ১৩২,১২৬,১২৮,৩৪৯,৩৪৮ নং দাগ রয়েছে। তাহাতে বসত বিটা ও বসত বিটা সংলগ্ন মসজিদ ইদগাহ মাঠ রয়েছে। ১৩২ নং দাগের মালিক নূরুল ইসলাম মীর। নূরুল ইসলাম মীরের ওয়ারিশ আজিম উদ্দিন গংরা ব্যক্তি মালিকা জমির উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণে বাধা দেন। পরবর্তীতে উপজেলা প্রশাসন থেকে সরেজমিনে গিয়ে মালিকদের সাথে কথা বলেন। জমির মালিক আজিম উদ্দিন গং শর্ত দেন যে রাস্তাটি ৩৪৮,৩৩৯ দাগে মসজিদ ও ইদগাহ্ মাঠ হয়ে যেন সরকারি হালটে সংযুক্ত করা হয়। প্রথমে প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাজি হলেও পরে স্থানীয় একটি কুচক্রী মহলের যিনি সরকারি রাস্তা ভোগদখল করে যাচ্ছেন তার পরামর্শে পরবর্তীতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে শর্তে রাজি হননি। বিশেষ করে অত্র ইউনিয়নের প্রশাসক কামরুল হাসান তিনি প্রকাশ্যে জমির মালিক আজিম উদ্দিন গং কে হুমকি দেন যে, তাকে বেধে রেখে রাস্তা বানাবেন। পরবর্তী আজিম উদ্দিন জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার ভূমি ও ইউনিয়ন প্রশাসক কে বিবাদী করে আদালতে মামলা করেন এবং ইনজেংসন জারির আবেদন করেন। বিজ্ঞ আদালত ইনজেংসন না মঞ্জুর করলে মামলাটি পরবর্তীতে বিজ্ঞ জেলা জজ আদালতে আপিল করেন। যাহা বিচারাধীন।
এই দিকে রূপসী ইউনিয়নের ৭,৮,৯নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য মমতাজ বেগম ১৭/০৫/২০২৫/ ইং তারিখে স্থানীয় কিছু সংখ্যক সন্তাসী ও গুণ্ডাপাণ্ডা নিয়ে জোর পূর্বক রাস্তা নিমার্ণ করতে থাকে। এই সময় আজিম উদ্দিনগংরা বাধাদিলে মমতার নেতৃত্বে তার ভাড়াটিয়া বাহিনীর আজিম উদ্দিনগং এর উপর হামলা করে তাদের কয়েক জনকে পিটিয়ে জখম করে এবং পরবর্তীতে তার লোকজন দিয়ে রাস্তা থেকে ট্রাক যোগে ইট নিয়ে যান। যাহা স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়। উক্ত ঘটনায় আজিম উদ্দিন সহ ১৯ জনকে আসামী করে ফুলপুর থানায় মমতা বেগম নিজে বাদী হয়ে মামলা করেন। মমতা বেগম নিজে ট্রাক দিয়ে ইট নিয়ে যান। অথচ এলাকার নিরিহ মানুষদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন বলে আজিম উদ্দিন ও এলাকার সাধারণ মানুষ জানান।
এই ব্যাপারে ইউনিয়ন প্রশাসক কামরুল হাসান এর সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি জানান রূপসী গ্রামের যে রাস্তাটির প্রকল্প দেয়া হয়েছে রাস্তাটি একটি চলমান রাস্তা। বিভিন্ন সময় সরকারি অর্থায়নে উন্নন মূলক কাজ হয়েছে। পূর্বে ন্যায় রাস্তার জন্য বরাদ্দ হওয়ায় কাজ চলমান অবস্থায় বাধার সৃষ্টি হয়। এই নিয়ে থানায় মামলা হয়েছে। যাহা তদন্তাধীন ইউপি সদস্য মমতাজ বেগমের মুঠো ফোনে একাধীক বার ফোন করে তাকে পাওয়া যায় নাই।