
বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার সদর উপজেলায় কাফেলা কোল্ড স্টোরেজে অবৈধভাবে মজুদ করা ২ লাখ ১৮ হাজার পিস ডিম উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় হিমাগারের ম্যানেজারকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়াও ডিমগুলো বাজারজাত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার এরুলিয়া এলাকায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিব হাসান চৌধুরী এ অভিযান পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে সেখানে অবৈধভাবে ডিম মজুদ করা হয়েছে। খবর পেয়ে বগুড়া সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান চৌধুরী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। সেখানে ১ লাখ ১৮ হাজার পিস ডিম পাওয়া যায়। কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ১৯ ধারায় ম্যানেজার আবদুল হান্নানকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া উদ্ধার হওয়া ডিম বাজারজাত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এর আগে গত ১৫ মে কাহালু উপজেলার মুরইল মুনসুর কোল্ডস্টোর ও আফরিন কোল্ড স্টোরে অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. মেরিনা আফরোজ। এ সময় আফরিন কোল্ড স্টোরে ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৩৮৮ পিস ডিম উদ্ধার করা হয়। অবৈধভাবে মজুদ করায় ভ্রাম্যমাণ আদালত কোল্ড স্টোর কর্তৃপক্ষকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। একই সঙ্গে মজুদকৃত ডিম সাতদিনের মধ্যে বাজারজাত করার নির্দেশ দিয়ে সতর্ক করা হয়। এছাড়াও গত ১৮ মে জেলার সদর উপজেলার নুনগোলা ইউনিয়নের ঘোড়াধাপহাটে সাথী কোল্ড স্টোরেজ-২ থেকে এক লাখ ডিম উদ্ধার ও ২০ হাজার টাকার জরিমানা করা হয়। পরে ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে ৪০ হাজার পিস ডিম বাজারজাত করা হয়। অবশিষ্ট ডিম দুদিনের মধ্যে কেনা দামে বাজারজাত করা হবে বলে মুচলেকা নেওয়া হয়। বগুড়ার সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিব হাসান চৌধুরী জানান, ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে এধরনের অভিযান চলমান থাকবে।
বগুড়ার সদর উপজেলায় কাফেলা কোল্ড স্টোরেজে অবৈধভাবে মজুদ করা ২ লাখ ১৮ হাজার পিস ডিম উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় হিমাগারের ম্যানেজারকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়াও ডিমগুলো বাজারজাত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার এরুলিয়া এলাকায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিব হাসান চৌধুরী এ অভিযান পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে সেখানে অবৈধভাবে ডিম মজুদ করা হয়েছে। খবর পেয়ে বগুড়া সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান চৌধুরী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। সেখানে ১ লাখ ১৮ হাজার পিস ডিম পাওয়া যায়। কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ১৯ ধারায় ম্যানেজার আবদুল হান্নানকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া উদ্ধার হওয়া ডিম বাজারজাত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এর আগে গত ১৫ মে কাহালু উপজেলার মুরইল মুনসুর কোল্ডস্টোর ও আফরিন কোল্ড স্টোরে অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. মেরিনা আফরোজ। এ সময় আফরিন কোল্ড স্টোরে ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৩৮৮ পিস ডিম উদ্ধার করা হয়। অবৈধভাবে মজুদ করায় ভ্রাম্যমাণ আদালত কোল্ড স্টোর কর্তৃপক্ষকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। একই সঙ্গে মজুদকৃত ডিম সাতদিনের মধ্যে বাজারজাত করার নির্দেশ দিয়ে সতর্ক করা হয়। এছাড়াও গত ১৮ মে জেলার সদর উপজেলার নুনগোলা ইউনিয়নের ঘোড়াধাপহাটে সাথী কোল্ড স্টোরেজ-২ থেকে এক লাখ ডিম উদ্ধার ও ২০ হাজার টাকার জরিমানা করা হয়। পরে ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে ৪০ হাজার পিস ডিম বাজারজাত করা হয়। অবশিষ্ট ডিম দুদিনের মধ্যে কেনা দামে বাজারজাত করা হবে বলে মুচলেকা নেওয়া হয়। বগুড়ার সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিব হাসান চৌধুরী জানান, ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে এধরনের অভিযান চলমান থাকবে।