
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পুনরায় আলোচনায় বসতে আগ্রহী ইরান। তবে শর্ত একটাই, ওয়াশিংটনকে আগের ভুল স্বীকার করে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এক সাক্ষাৎকারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি একথা বলেন। এদিকে তেহরানের পক্ষ থেকে হুমকি এলে আবারও ইরানে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ইরানের পরমাণু কেন্দ্রে মজুত থাকা সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি বলেও দাবি করেছে তেল আবিব।
১২ দিনের সংঘাতের পর ইরানের সঙ্গে আবারো আলোচনার বিষয়ে আশা প্রকাশ করে ট্রাম্প প্রশাসন। বিষয়টি নিয়ে গত বৃহস্পতিবার কথা বলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। জানান, যুক্তরাষ্ট্র আচরণ বদলে, সম্মানের সহিত প্রস্তুাব দিলে ভেবে দেখবে তেহরান। একই সঙ্গে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ ও সামরিক হামলার জন্য ক্ষতিপূরণ না দিলে কোনো সমঝোতা সম্ভব নয় বলেও জানান আরাঘচি। তার দাবি, মার্কিন হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচি। ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালীন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। তেল আবিবের দাবি, ইউরেনিয়ামের বড় একটি অংশ ধ্বংস না হয়ে কেবল মাটির নিচে চাপা পড়েছে। ইরান যদি সেই ইউরেনিয়াম উদ্ধার করতে যায় তবে আবারও সামরিক হামলার মুখোমুখি হবে। তবে তেহরানের অবস্থান একেবারে ভিন্ন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ তাদের বৈজ্ঞানিক অর্জন এবং বৈধ অধিকার। এটি জাতীয় গৌরবের প্রশ্ন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করা বৈশ্বিক আইন অনুযায়ী অনুমোদিত। এর মধ্যে ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর সমাপনী অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাৎজ বলেন, ইরান থেকে হুমকি এলে আবারও হামলা চালাবে তেলআবিব। ইসরায়েলকে হুমকি দেয়ার চেষ্টা করা হলে তেহরান, তাবরিজ, ইসফাহানসহ যে কোনো স্থানে অস্ত্র পৌঁছে যাবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
১২ দিনের সংঘাতের পর ইরানের সঙ্গে আবারো আলোচনার বিষয়ে আশা প্রকাশ করে ট্রাম্প প্রশাসন। বিষয়টি নিয়ে গত বৃহস্পতিবার কথা বলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। জানান, যুক্তরাষ্ট্র আচরণ বদলে, সম্মানের সহিত প্রস্তুাব দিলে ভেবে দেখবে তেহরান। একই সঙ্গে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ ও সামরিক হামলার জন্য ক্ষতিপূরণ না দিলে কোনো সমঝোতা সম্ভব নয় বলেও জানান আরাঘচি। তার দাবি, মার্কিন হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচি। ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালীন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। তেল আবিবের দাবি, ইউরেনিয়ামের বড় একটি অংশ ধ্বংস না হয়ে কেবল মাটির নিচে চাপা পড়েছে। ইরান যদি সেই ইউরেনিয়াম উদ্ধার করতে যায় তবে আবারও সামরিক হামলার মুখোমুখি হবে। তবে তেহরানের অবস্থান একেবারে ভিন্ন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ তাদের বৈজ্ঞানিক অর্জন এবং বৈধ অধিকার। এটি জাতীয় গৌরবের প্রশ্ন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করা বৈশ্বিক আইন অনুযায়ী অনুমোদিত। এর মধ্যে ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর সমাপনী অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাৎজ বলেন, ইরান থেকে হুমকি এলে আবারও হামলা চালাবে তেলআবিব। ইসরায়েলকে হুমকি দেয়ার চেষ্টা করা হলে তেহরান, তাবরিজ, ইসফাহানসহ যে কোনো স্থানে অস্ত্র পৌঁছে যাবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।