
রাজধানীতে তিন দিনব্যাপী থাইল্যান্ড উইক শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার হোটেল সোনারগাঁওয়ে থাইল্যান্ড উইকের উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকার থাইল্যান্ড দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রাপায়ন।
এতে আরও বক্তব্য দেন দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সিলর (কমার্শিয়াল) খেমাথাত আর্কাওয়াথামরং। উদ্বোধনী পর্বে থাইল্যান্ডের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও পরিবেশিত হয়।
অনুষ্ঠানে ঢাকার থাইল্যান্ড দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রাপায়ন বলেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহী। দুই দেশের মধ্যে আমরা আরও সমৃদ্ধি চাই। সে লক্ষ্যেই বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে উভয় পক্ষই কাজ করছে। দুই দেশের মধ্যে ২ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্য বাড়ানো আমাদের লক্ষ্য।
তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম ও রানং বন্দরের মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও বাড়বে।
অনুষ্ঠানে মিনিস্টার কাউন্সিলর (কমার্শিয়াল) খেমাথাত আর্কাওয়াথামরং বলেন, বাংলাদেশে ২০তম থাইল্যান্ড উইক এবার শুরু হচ্ছে। এতে থাইল্যান্ডের ৩৭টি শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি খাদ্য ও পানীয়, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, গৃহস্থালি ও গৃহস্থালির জিনিসপত্র, ফ্যাশন ও গয়না, শিশু ও শিশু ইত্যাদি বিভাগের বিস্তৃত পণ্য নিয়ে অংশগ্রহণ করছে। একই সঙ্গে থাইল্যান্ডের সঙ্গে ব্যবসা করে, এমন বাংলাদেশের ২২টি কোম্পানিও এই প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করছে। ঢাকায় তিন দিনের এ প্রদর্শনীতে বিটুবি পর্যায়েও আলোচনা হবে।
আয়োজকরা জানান, ১০ থেকে ১২ জুলাই প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত থাইল্যান্ড উইক চলবে। এতে সাধারণ দর্শনার্থীরা থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য প্রমোশনাল অফারে কিনতে পারবেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকার থাইল্যান্ড দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রাপায়ন।
এতে আরও বক্তব্য দেন দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সিলর (কমার্শিয়াল) খেমাথাত আর্কাওয়াথামরং। উদ্বোধনী পর্বে থাইল্যান্ডের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও পরিবেশিত হয়।
অনুষ্ঠানে ঢাকার থাইল্যান্ড দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রাপায়ন বলেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহী। দুই দেশের মধ্যে আমরা আরও সমৃদ্ধি চাই। সে লক্ষ্যেই বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে উভয় পক্ষই কাজ করছে। দুই দেশের মধ্যে ২ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্য বাড়ানো আমাদের লক্ষ্য।
তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম ও রানং বন্দরের মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও বাড়বে।
অনুষ্ঠানে মিনিস্টার কাউন্সিলর (কমার্শিয়াল) খেমাথাত আর্কাওয়াথামরং বলেন, বাংলাদেশে ২০তম থাইল্যান্ড উইক এবার শুরু হচ্ছে। এতে থাইল্যান্ডের ৩৭টি শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি খাদ্য ও পানীয়, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, গৃহস্থালি ও গৃহস্থালির জিনিসপত্র, ফ্যাশন ও গয়না, শিশু ও শিশু ইত্যাদি বিভাগের বিস্তৃত পণ্য নিয়ে অংশগ্রহণ করছে। একই সঙ্গে থাইল্যান্ডের সঙ্গে ব্যবসা করে, এমন বাংলাদেশের ২২টি কোম্পানিও এই প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করছে। ঢাকায় তিন দিনের এ প্রদর্শনীতে বিটুবি পর্যায়েও আলোচনা হবে।
আয়োজকরা জানান, ১০ থেকে ১২ জুলাই প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত থাইল্যান্ড উইক চলবে। এতে সাধারণ দর্শনার্থীরা থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য প্রমোশনাল অফারে কিনতে পারবেন।