
যারা (যুক্তরাষ্ট্র) গাজার গণহত্যার সহযোগী তাদের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মাথাব্যথা নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, যারা গাজার গণহত্যা ঘটাচ্ছে, তারা কোথায়, কাকে নিষেধাজ্ঞা দিলো, এটা নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। গতকাল বুধবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংস্কৃতিক উপকমিটি আয়োজিত ‘সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায়’ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা ফিলিস্তিনে দিনের পর দিন গণহত্যায় সমর্থন দিয়ে যায়, শিশুদের হত্যা করে তারা কাকে নিষেধাজ্ঞা দিলো না দিলো তা নিয়ে মাথাব্যথা নেই সরকারের। এ সময় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে তিনি বলেন, বহুবিধ বৈশ্বিক সংকটের কারণে রিজার্ভ সংকট ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। তিনি বলেন, সংরক্ষিত আসনে অনেকে প্রার্থী ছিলেন, তাদের না পাওয়ার বেদনা থাকতে পারে। আপনাদের দুদর্শী লিডারশিপ ছিল বলে আমরা সফল হয়েছি। রিজার্ভ সিটের বিপরীতে প্রার্থী ছিল ১৩শ প্লাস। পরিস্থিতি এমন যে কাকে রেখে কাকে দেবো। অনেকে প্রার্থী ছিলেন, অনেকের স্বপ্ন ছিল, আকাক্সক্ষা ছিল, এ কারণে দুঃখ পেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, আগে নারীরা, তরুণরা আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, শেখ হাসিনার ম্যাজিকেল লিডারশিপ এখন তরুণ ও নারীরা এক বাক্যে আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন, এটা আমরা লক্ষ্য করেছি।
এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ফখরুল সাহেব বন্ধুরাষ্ট্র ভারতকে নিয়ে যা বলছেন তা সমীচীন নয়, তাদের নেতা সালাউদ্দিন তো দিনের পর দিন ভারতে ছিলেন, তিনিতো খুন হননি। আনারকে হত্যায় জড়িত বাংলাদেশিরাই। তিনি বলেন, একজন এমপি যখন চিকিৎসার জন্য যান, তখনতো তিনি জানিয়ে যাবেন। তাহলে নিরাপত্তা থাকার কথা। তার বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। মির্জা ফখরুল বন্ধু রাষ্ট্রকে দায়ী করে যে বক্তব্য দিচ্ছেন তা সমীচীন নয়।
সংস্কৃতি বিষয়ক উপকমিটি চেয়ারম্যান মঞ্চ সারথি আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ ও আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা ফিলিস্তিনে দিনের পর দিন গণহত্যায় সমর্থন দিয়ে যায়, শিশুদের হত্যা করে তারা কাকে নিষেধাজ্ঞা দিলো না দিলো তা নিয়ে মাথাব্যথা নেই সরকারের। এ সময় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে তিনি বলেন, বহুবিধ বৈশ্বিক সংকটের কারণে রিজার্ভ সংকট ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। তিনি বলেন, সংরক্ষিত আসনে অনেকে প্রার্থী ছিলেন, তাদের না পাওয়ার বেদনা থাকতে পারে। আপনাদের দুদর্শী লিডারশিপ ছিল বলে আমরা সফল হয়েছি। রিজার্ভ সিটের বিপরীতে প্রার্থী ছিল ১৩শ প্লাস। পরিস্থিতি এমন যে কাকে রেখে কাকে দেবো। অনেকে প্রার্থী ছিলেন, অনেকের স্বপ্ন ছিল, আকাক্সক্ষা ছিল, এ কারণে দুঃখ পেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, আগে নারীরা, তরুণরা আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, শেখ হাসিনার ম্যাজিকেল লিডারশিপ এখন তরুণ ও নারীরা এক বাক্যে আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন, এটা আমরা লক্ষ্য করেছি।
এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ফখরুল সাহেব বন্ধুরাষ্ট্র ভারতকে নিয়ে যা বলছেন তা সমীচীন নয়, তাদের নেতা সালাউদ্দিন তো দিনের পর দিন ভারতে ছিলেন, তিনিতো খুন হননি। আনারকে হত্যায় জড়িত বাংলাদেশিরাই। তিনি বলেন, একজন এমপি যখন চিকিৎসার জন্য যান, তখনতো তিনি জানিয়ে যাবেন। তাহলে নিরাপত্তা থাকার কথা। তার বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। মির্জা ফখরুল বন্ধু রাষ্ট্রকে দায়ী করে যে বক্তব্য দিচ্ছেন তা সমীচীন নয়।
সংস্কৃতি বিষয়ক উপকমিটি চেয়ারম্যান মঞ্চ সারথি আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ ও আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।