২২ তারিখের ৫ এর পাতার বাকী সব নিউজ

আপলোড সময় : ২২-০৫-২০২৪ ০৪:০৪:৩৮ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ২২-০৫-২০২৪ ০৪:০৪:৩৮ অপরাহ্ন







রামপালে ভুল চিকিৎসায় জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে প্রসূতি ॥ অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের
রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
রামপালে ল্যাবওয়ান ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রসূতিকে ভুল চিকিৎসার কারণে জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চুমকি মণ্ডল (২৬) নামের এক প্রসূতি। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের স্বামী কিংকর মণ্ডল রামপাল থানায় লিখিত অভিযোগ করেও প্রতিকার না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগে জানা গেছে, গত ইং ০৫-০২-২০২৪ তারিখ উপজেলার হুড়কা সানবান্দ গ্রামের কিংকর মণ্ডলের স্ত্রী সন্তান সম্ভবা চুমকি মণ্ডলকে ফয়লাহাটের ল্যাবওয়ান ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। গত ইং ০৫-০২-২০২৪ তারিখ ওই ক্লিনিকে সিজারিয়ানের মাধ্যমে কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। ভুল সিজার অপারেশনের কারণে তার স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এক পর্যায় অপারেশনের স্থানে ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে পুরো সেলাই কেটে গিয়ে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্ট হয়। ওই সময় ল্যাবওয়ান কর্তৃপক্ষের কর্ণধার মো. সেকেন্দার আলীকে বিষয়টি জানালে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। তখন ভুক্তভোগী খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারেন, অনভিজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা অপারেশন করানোর কারণে তার স্ত্রীর সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। হতদরিদ্র ভ্যান চালক শেষ সম্বল বিক্রি করে, ধারদেনা করে ওই অভিযোগ দেয়া পর্যন্ত প্রায় ৭৫ হাজার টাকা খরচ করেন। রামপাল থানায় অভিযোগ দেয়ার পরে প্রায় দেড়মাস গত হলেও কোনো প্রতিকার মিলছে না বলে ভুক্তভোগী কিংকর দাবি করেন। এরপরেও তার আরও ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে বলে তিনি জানান।
ভুক্তভোগী কিংকর আরো অভিযোগ করেন, থানায় অভিযোগ দেয়ার পরে সাংবাদিকদের বিষয়টি অবগত করে লিখিত কপি দিলেও তারাও বিষয়টি এড়িয়ে যান। নাম প্রকাশে আরো কয়েকজন রোগীর স্বজনেরা জানান, তাদের অপারেশনের পরে প্রসূতিরা গুরুতর অসুস্থ হয়েছে। তারা জীবনমৃত্যুর সাথে লড়াই করেছে। পরে তাদের জরিমানা দিয়ে পার পেয়েছে ক্লিনিক মালিক সেকেন্দার আলী। ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা অনভিজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করান, রোগীদের সাথে ভালো ব্যবহার করেন না, চিকিৎসার নামে অধিকহারে টাকা হাতিয়ে নেয়। বারবার ভুল চিকিৎসার পরেও অদৃশ্য কারণে পার পেয়ে যান ল্যাবওয়ানের স্বত্বাধিকারী ওই সেকেন্দার আলী।
এ ব্যাপারে ল্যাবওয়ান ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক অভিযুক্ত সেকেন্দার আলীর কাছে জাতে চাইলে তিনি সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ১০টা রোগীর চিকিৎসা করলে ২/১টা রোগী একটু অসুস্থ হতেই পারে। যে রোগীর স্বজন অভিযোগ করেছেন, তারা সমস্যার কথা জানালে আমরা তাকে ক্লিনিকে নিয়ে আসতে বলেছি, কিন্তু তারা রোগীকে নিয়ে আসেনি। উল্টো তাকে বাড়িতে রেখে হাতুড়ে চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করাচ্ছে। তারা অহেতুক আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে হয়রানি করছে। রামপাল থানার অফিসার ইনচার্জ সোমেন দাশের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ল্যাবওয়ান ক্লিনিকের ভুল চিকিৎসার অভিযোগ উঠেছে বলে শুনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সেবার নামে রামপালে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রোগীদের মৃত্যু ঝুঁকিতে  ফেলে দিচ্ছে। রোগীদের চিকিৎসার নামে অবৈধভাবে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। ক্লিনিকগুলো স্বাস্থ্যসম্মত কি না, প্রয়োজনীয় অনুমোদন আছে কি না? এমন সব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো চিহ্নিত করে তাদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবি করেন সচেতন মহল।


ঈশ্বরদীতে ফেনসিডিলসহ রেল নিরাপত্তা বাহিনীর সিপাহী আটক
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে ২৯৫ বোতল ফেনসিডিলসহ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সিপাহী মাসুম হাওলাদার (৩০) ও অপর সিপাহী হাফিজুল ইসলামের স্ত্রী ঝর্না খাতুন (২৮)কে আটক করেছে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ। 
গত রোববার বিকালে পৌরশহরের ফকিরের বটতলা, পিয়ারাখালী ও স্কুল পাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক ও ফেনসিডিল উদ্ধার হয়।
এ সময় মাসুম হাওলাদারের ভাড়া বাসা থেকে ২৩৪ বোতল এবং হাফিজুল ইসলামের বাসা থেকে  ৬১ বোতল ফেনসিডিলসহ নগদ এক লাখ ৩০ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। আটককৃত আসামি মাসুম হাওলাদার পিরোজপুর সদর থানার উদয়কাঠি গজলিয়া এলাকার মতিউর রহমানের ছেলে ও ঝর্না খাতুন বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার ডাকুয়ার বড়াকোঠা গ্রামের হাফিজুল ইসলামের স্ত্রী।  মাসুম হাওলাদার ও হাফিজুল ইসলাম রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে কর্মরত সিপাহী। গত রোববার সন্ধ্যায় ঈশ্বরদী থানাশ এক প্রেস ব্রিফিং এর মাধ্যমে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী। ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম জানান, আটককৃত ২ আসামিসহ পলাতক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঈশ্বরদী থানায় মাদক আইনে মামলা হয়েছে।  রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর পাকশী বিভাগীয় সহকারী কমান্ডেন্ট শহীদুজ্জামান জানান, দুই সিপাহীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


টাঙ্গাইলে কচুলতি চাষ করে লাভবান  চাষিদের মুখে হাসি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার কৃষকরা অন্য ফসলের চেয়ে চারগুণ বেশি লাভজনক হওয়ায় কচুলতি চাষ করে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। এই ফসলে কোনো ঝুঁকি না থাকায় বাণিজ্যিকভাবে কচুলতি চাষ করছেন এখানকার স্থানীয় কৃষকরা। ধনবাড়ী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় ২০ হেক্টর জমিতে কচুলতি চাষ হচ্ছে। স্থানীয়ভাবে লতিরাজ জাতের কচু অনেকের কাছে জনপ্রিয় সবজি। ক্রমাগত চাহিদা বৃদ্ধি ও ভালো বাজারমূল্য পাওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কচুলতি চাষিদের মুখে হাসি ফুটেছে। কৃষি বিভাগের প্রয়োজনীয় সার্বিক সহযোগিতায় কচুলতি চাষ ভালো হয়েছে এবার।
স্থানীয় কৃষকরা জানান, কচুখেত থেকে বাড়তি ফসল হিসেবে পাওয়া যায় লতি। কচু গাছের বহুমুখি ব্যবহার হয়। প্রথমতো কচুর পাতা সবজি হিসেবে খাওয়া যায়, কচুর শক্ত শরীর ও কচুর লতি পুষ্টিকর তরকারি হিসেবে এবং কচুর গাছ থেকে মূল বা চারা হিসেবেও বিক্রি করা যায়। সঠিক পরিচর্যায় সব খরচ বাদে এক বিঘা জমিতে কচুলতি আবাদে প্রতি মৌসুমে অনায়াসে দেড় লাখ টাকা লাভ করা যায় কোনো ঝুঁকি ছাড়াই।
স্থানীয় বাজারে প্রতি মণ কচুলতি ১৮শ থেকে ২ হাজার টাকা দরে পাইকারি বিক্রি হচ্ছে। যা সরবরাহ করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। মুশুদ্দি এলাকার কৃষক আল-আমিন বলেন, চারা রোপণের আড়াই মাসের মধ্যে লতি আসে। যা টানা ৭ মাস বিক্রি করা যায়। এক বিঘা জমিতে রোপণ থেকে শুরু করে বিক্রি পর্যন্ত ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। প্রতি সপ্তাহে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার লতি স্থানীয় হাটে বিক্রি করতে পারি। প্রতি কেজি লতি ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা যায়। কৃষাণী জাবেদ বেগম বলেন, আমি চলতি মৌসুমে ৩৩ শতক জমিতে কচুলতি চাষ করেছি।
এতে অনেক লাভ করেছি যা অন্য কোনো ফসল থেকে সম্ভব নয়। কচুর লতির প্রচুর চাহিদা থাকায় জমি থেকে তুলে স্থানীয় বিভিন্ন বাজারে নেয়া মাত্রই তা বিক্রি হয়ে যায়। তাই আগামীতে কৃষি অফিসের পরামর্শে দ্বিগুণ জমিতে কচুলতি চাষ করবো। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, বর্তমানে কচুর চেয়ে লতির চাহিদা বেশি। উপজেলার কৃষকরা অধিক লাভজনক হওয়াতে কচুলতি চাষের দিকে ঝুঁকছেন। বিঘাপ্রতি ৯০ থেকে ১০০ মণের উপরে লতি পাওয়া যায়। আগ্রহী কৃষকদের মাঝে উচ্চ ফলনশীল কচুর চারা সরবরাহ করাসহ সার্বিক সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও কচুলতি চাষে জমির উর্বরতা শক্তিও বৃদ্ধি পায়।

বিলুপ্তপ্রায় গন্ধগোকুল আহত অবস্থায় উদ্ধার
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার মিরপুরে আহত অবস্থায় একটি গন্ধগোকুল উদ্ধার করা হয়েছে। গত সোমবার বলুপ্তপ্রায় এই বন্য প্রাণীটিকে উদ্ধার করে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে চিকিৎসা দেয়া হয়।
বর্তমানে এটি উপজেলা বন কর্মকর্তার হেফাজতে রয়েছে। এর আগে গত  রোববার রাত ১১টার দিকে উপজেলার সিংপুর গ্রাম থেকে আহত অবস্থায় স্তন্যপায়ী এই প্রাণীটিকে উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় সিংপুর গ্রামের কৃষক উসমান গনি বলেন, ‘রোববার রাত ১১টার দিকে আমার লিচুবাগানে বিরল একটি প্রাণী দেখতে পাই।
পরে সেটিকে আটক করে নিয়ে আসা হলে স্থানীয়রা জানান, এটি বিলুপ্ত প্রজাতির প্রাণী গন্ধগোকুল। পরে এটিকে স্থানীয় এক শিক্ষকের হাতে তুলে দেয়া হয়। আহত গন্ধগোকুলটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়।
গত সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা বন কর্মকর্তার কাছে এটিকে হস্তান্তর করা হয়। বন্য এই প্রাণীটি মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। বেঁধে রাখার কারণে পেছনের দুই পা দিয়ে চলাফেরা করতে পারছে না।’ মিরপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার এসএম মাহমুদুল হক বলেন, ‘সোমবার সকালে আহত অবস্থায় একটি গন্ধগোকুল নিয়ে আসা হয়। পরে প্রাণীটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
তার পেছনের দুটি পা আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। মিরপুর উপজেলা সহকারী বন কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘মিরপুরে বিলুপ্ত প্রজাতির ছোট একটি গন্ধগোকুল উদ্ধার করা হয়েছে। গত সোমবার সকালে বিলুপ্ত প্রজাতির এই বন্য প্রাণীটিকে উদ্ধার করে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে চিকিৎসা দেয়া হয়। এর আগে  রোববার রাত আনুমানিক ১১টার দিকে ধুবইল ইউনিয়নের সিংপুর নামক স্থান থেকে উৎসুক জনতার হাত থেকে গন্ধগোকুলটি আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।



কলাপাড়ায় সমুদ্র স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ রোধে সভা
কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
কলাপাড়ায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উপকূলীয় অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য ও সামুদ্রিক সম্পদ। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সচেতন করার লক্ষ্যে ‘বাস্তুতন্তের স্বাস্থ্য রক্ষা এবং জীববৈচিত্র্য উন্নয়ন’ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। গত সোমবার সকাল ১০টায় খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে নবম ও দশম শ্রেণির ১৫০ জন শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ফিস বাংলাদেশের ইকোফিশ-২ প্রকল্প ম্যানেজার মো. মাহবুবুল ইসলাম।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড ফিশ, ইউএসএইড-এর অর্থায়নে পরিচালিত ইকোফিশ-২ এর আয়োজনে এ সভায় সভাপতিত্ব করেন খেপুপাড়া মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবদুর রহিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খেপুপাড়া মৎস্য গবেষনা ইন্সটিটিউটের প্রধান গবেষক ড. মো. আশ্রাফুল হক, সিনিয়র মৎস্য কর্মকতা অপু সাহা, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের অ্যাকাডেমিক সুপারভাইজার মো. মনিরুজ্জামান। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমিয়ে আনতে প্রতিনিয়ন নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি সংযোজন হচ্ছে এ বিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইকোফিশর সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি।
সভায় আলোচকরা বলেন, সমুদ্রের জলের পানির উপাদান পৃথিবীর তৈরি কার্বন-ডাই-অক্সাইডের তিন ভাগের এক ভাগ শোষণ করে সমুদ্র। সমুদ্রের তলদেশে যে ফাইটোপ্লাঙ্কটন আছে তার পরিমাণ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। ফলে, কার্বন-ডাই-অক্সাইড পৃথিবী পৃষ্ঠে বেড়ে যাচ্ছে। ফাইটোপ্লাঙ্কটন খাদ্য শৃঙ্খলের প্রথম উপাদান এবং জলের চিংড়ি থেকে তিমি পর্যন্ত এর উপর নির্ভরশীল। শাপলাপাতা সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্র রক্ষার জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি সমুদ্রের তলদেশের প্লাঙ্কটনও গুরুত্বপূর্ণ। সমুদ্রের এসিডিটি বেড়ে যাওয়ায় সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্র হুমকির মুখে পড়েছে। সমুদ্রের দুষণের ৮০ ভাগ ঘটে প্লাস্টিক দিয়ে। গবেষণায় বলছে ২০৫০ সালের মধ্যে প্ল্যাস্টিক মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করবে। যা মানুষ ও প্রকৃতির জন্য ভয়াবহ অবস্থা দাঁড়াবে।  

 

সম্পাদকীয় :

সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : সৈয়দ এম. আলতাফ হোসাইন।

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ মোঃ আতিকুল হাসান।

নির্বাহী সম্পাদক আশীষ কুমার সেন।

ফোন : ৪৯৩৫৭৭৩০ (বার্তা), ৮৩১৫৬৪৯ (বাণিজ্যিক), ফ্যাক্স; ৮৮-০২-৮৩১৪১৭৪

অফিস :

প্রকাশক কর্তৃক রোমাক্স লিমিটেড, তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে মুদ্রিত।

সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : খলিল ম্যানশন (৩য়, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলা), ১৪৯/এ, ডিআইটি এক্সটেনশন এভিনিউ, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত।

ই-মেইল : [email protected], ওয়েবসাইট : www.dainikjanata.net