
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভবন অবরুদ্ধ করে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এদিন কাউকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) ঢুকতে ও বের হতে দেয়া হচ্ছে না। তবে কর্মকর্তাদের অভিযোগ, কর্মকর্তাদের সমবেত হওয়া ঠেকাতে এনবিআর অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এনবিআরের সদস্য খালিদ আহম্মেদ গণমাধ্যমে জানান, আন্দোলনের কারণে চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
একাধিক কর্মকর্তা গণমাধ্যমে বলেন, এদিন দুপুর ১২টার দিকে রাজস্ব ভবনের দুই গেটে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য মোতায়েন করা হয়। তারা রাজস্ব ভবনে ঢোকা ও বের হওয়ার গেট বন্ধ করে দিয়েছেন। সেবাপ্রার্থী, সাংবাদিক, কর্মকর্তা কেউই ঢুকতে ও বের হতে পারছেন না।
সরেজমিনে জানা গেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এনবিআরের প্রবেশ ও বাইরের গেট বন্ধ করে দিয়েছে। ভবনে থাকা কর্মকর্তা, সাংবাদিক বা সেবাপ্রার্থীদের কেউই এখন চলাচল করতে পারছেন না। এনবিআরে চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে চলমান আন্দোলনের কারণে। চেয়ারম্যানের অপসারণ ও এনবিআরের যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা। তারা গতকাল বৃহস্পতিবারও রাজস্ব ভবনে সমবেত হয়েছেন এবং কলমবিরতি কর্মসূচি পালন করছেন। আন্দোলনকারী কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন, তাদের সমবেত হওয়া ঠেকাতেই এনবিআর ভবন অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। এনবিআরে ঢোকা ও বের হওয়া নিয়ে অলিখিত নিষেধাজ্ঞা চলছে। কাউকেই ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানের অপসারণ এবং নিপীড়নমূলক বদলির আদেশ বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও কলমবিরতি চালিয়ে যাচ্ছে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’। তারা জানিয়েছে, শুক্রবার (২৭ জুন) মধ্যে দাবি না মানলে শনিবার (২৮ জুন) থেকে লাগাতার শাটডাউনের কর্মসূচি শুরু হবে।
এর আগে, গত মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেয় ঐক্য পরিষদ। এর আগেও, সরকার গত ১২ মে এনবিআরকে দুটি ভাগে বিভক্ত করার একটি অধ্যাদেশ জারি করে। এরপর ২৬ মে পর্যন্ত কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা অবস্থান কর্মসূচি এবং কলমবিরতি পালন করেন। পরে ২৫ মে রাতে অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, এনবিআরকে বিলুপ্ত নয়, বরং ‘স্বাধীন ও বিশেষায়িত’ সংস্থায় উন্নীত করা হবে। এরপর আন্দোলন সাময়িকভাবে স্থগিত হলেও চেয়ারম্যান অপসারণের দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
একাধিক কর্মকর্তা গণমাধ্যমে বলেন, এদিন দুপুর ১২টার দিকে রাজস্ব ভবনের দুই গেটে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য মোতায়েন করা হয়। তারা রাজস্ব ভবনে ঢোকা ও বের হওয়ার গেট বন্ধ করে দিয়েছেন। সেবাপ্রার্থী, সাংবাদিক, কর্মকর্তা কেউই ঢুকতে ও বের হতে পারছেন না।
সরেজমিনে জানা গেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এনবিআরের প্রবেশ ও বাইরের গেট বন্ধ করে দিয়েছে। ভবনে থাকা কর্মকর্তা, সাংবাদিক বা সেবাপ্রার্থীদের কেউই এখন চলাচল করতে পারছেন না। এনবিআরে চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে চলমান আন্দোলনের কারণে। চেয়ারম্যানের অপসারণ ও এনবিআরের যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা। তারা গতকাল বৃহস্পতিবারও রাজস্ব ভবনে সমবেত হয়েছেন এবং কলমবিরতি কর্মসূচি পালন করছেন। আন্দোলনকারী কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন, তাদের সমবেত হওয়া ঠেকাতেই এনবিআর ভবন অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। এনবিআরে ঢোকা ও বের হওয়া নিয়ে অলিখিত নিষেধাজ্ঞা চলছে। কাউকেই ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানের অপসারণ এবং নিপীড়নমূলক বদলির আদেশ বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও কলমবিরতি চালিয়ে যাচ্ছে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’। তারা জানিয়েছে, শুক্রবার (২৭ জুন) মধ্যে দাবি না মানলে শনিবার (২৮ জুন) থেকে লাগাতার শাটডাউনের কর্মসূচি শুরু হবে।
এর আগে, গত মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেয় ঐক্য পরিষদ। এর আগেও, সরকার গত ১২ মে এনবিআরকে দুটি ভাগে বিভক্ত করার একটি অধ্যাদেশ জারি করে। এরপর ২৬ মে পর্যন্ত কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা অবস্থান কর্মসূচি এবং কলমবিরতি পালন করেন। পরে ২৫ মে রাতে অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, এনবিআরকে বিলুপ্ত নয়, বরং ‘স্বাধীন ও বিশেষায়িত’ সংস্থায় উন্নীত করা হবে। এরপর আন্দোলন সাময়িকভাবে স্থগিত হলেও চেয়ারম্যান অপসারণের দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।