
ইসরায়েলি হামলা পর পাল্টা জবাব দিচ্ছে ইরান। একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি। দুই দেশের এই উত্তেজনার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ)। আজ সোমবার সকালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অবস্থিত সংস্থাটির সদর দফতরে ওই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ’র প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, দেশটির পারমানবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পর দু’দেশের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত। এ অবস্থায় জরুরি বৈঠক ডাকার জন্য আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানায় রাশিয়া এবং ভেনেজুয়েলা।
এদিকে ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরে হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল।
ইরানি বার্তাসংস্থা তাসনিম নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, রোববার মধ্যরাতে হামলা চালানো হয়। এই হামলায় সদর দফতরের একটি ভবন সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ইরানের অস্ত্র উৎপাদন কারখানা ও সেনা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে দূরে থাকতে দেশটির জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইসরায়েল। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট দিয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ফার্সি ভাষার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়েছে, ?ইরানের সব নাগরিকদের জন্য সতর্কবার্তা। যারা বর্তমানে বা অচিরেই সামরিক অস্ত্র উৎপাদন কারখানা এবং এর সহায়ক প্রতিষ্ঠানগুলোর আশপাশে অবস্থান করছেন তাদেরকে অবিলম্বে ওই স্থানগুলো ছেড়ে চলে যেতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এসব স্থানে ফিরে আসবেন না। আল জাজিরার আরেকটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইরানের আক্রমণে কার্যত বিপর্যস্ত ও দিশেহারা হয়ে পড়েছে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। বিশ্লেষকের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি। সংবাদমাধ্যমটি জানায়, কয়েকদিন ধরে ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালাচ্ছে ইরান। এতে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কিছু দুর্বলতা দেখা গেছে। বিশেষ করে দেশটির সুপরিচিত ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা ‘আয়রন ডোম’ চাপে পড়ে গেছে।
তবে দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের গবেষক মুহাম্মদ সেলুম বলেন, স্বল্পপাল্লার রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর আয়রন ডোম তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এখন ইরান ক্রুজ মিসাইল, ব্যালিস্টিক মিসাইল ও হাইপারসনিক মিসাইল হামলা চালাচ্ছে। এগুলো আটকানো আয়রন ডোমের সক্ষমতার বাইরে। তিনি জানান, তবে ইসরায়েলের কাছে আরও উন্নত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আছে। যেমন, ‘অ্যারো ১’ এবং ‘অ্যারো ৩’ যেগুলো প্রায় ১০০ কিলোমিটার উঁচুতে গিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে পারে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ’র প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, দেশটির পারমানবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পর দু’দেশের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত। এ অবস্থায় জরুরি বৈঠক ডাকার জন্য আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানায় রাশিয়া এবং ভেনেজুয়েলা।
এদিকে ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরে হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল।
ইরানি বার্তাসংস্থা তাসনিম নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, রোববার মধ্যরাতে হামলা চালানো হয়। এই হামলায় সদর দফতরের একটি ভবন সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ইরানের অস্ত্র উৎপাদন কারখানা ও সেনা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে দূরে থাকতে দেশটির জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইসরায়েল। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট দিয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ফার্সি ভাষার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়েছে, ?ইরানের সব নাগরিকদের জন্য সতর্কবার্তা। যারা বর্তমানে বা অচিরেই সামরিক অস্ত্র উৎপাদন কারখানা এবং এর সহায়ক প্রতিষ্ঠানগুলোর আশপাশে অবস্থান করছেন তাদেরকে অবিলম্বে ওই স্থানগুলো ছেড়ে চলে যেতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এসব স্থানে ফিরে আসবেন না। আল জাজিরার আরেকটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইরানের আক্রমণে কার্যত বিপর্যস্ত ও দিশেহারা হয়ে পড়েছে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। বিশ্লেষকের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি। সংবাদমাধ্যমটি জানায়, কয়েকদিন ধরে ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালাচ্ছে ইরান। এতে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কিছু দুর্বলতা দেখা গেছে। বিশেষ করে দেশটির সুপরিচিত ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা ‘আয়রন ডোম’ চাপে পড়ে গেছে।
তবে দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের গবেষক মুহাম্মদ সেলুম বলেন, স্বল্পপাল্লার রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর আয়রন ডোম তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এখন ইরান ক্রুজ মিসাইল, ব্যালিস্টিক মিসাইল ও হাইপারসনিক মিসাইল হামলা চালাচ্ছে। এগুলো আটকানো আয়রন ডোমের সক্ষমতার বাইরে। তিনি জানান, তবে ইসরায়েলের কাছে আরও উন্নত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আছে। যেমন, ‘অ্যারো ১’ এবং ‘অ্যারো ৩’ যেগুলো প্রায় ১০০ কিলোমিটার উঁচুতে গিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে পারে।