
শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এক দিনে পৃথক ঘটনায় আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে স্বামী-স্ত্রীসহ চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সকাল থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ইউসুফ মার্কেট, টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের ইউনিক বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ও আশুলিয়া ইউনিয়নের আশুলিয়া থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তারা হলেন-বরিশাল জেলার রুহুল আমিন (৩৫) ও তার স্ত্রী মনি আক্তার (২৬), নাটোর জেলা সদর থানার পিরজিপাড়া গ্রামের আব্দুল আওয়ালের ছেলে নাজমুল হোসেন (২৮)। তবে অপরজনের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানায়, বিকেল ৪টার দিকে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ইউসুফ মার্কেট এলাকার ফজলুল করিমের বাড়ি থেকে রুহুল আমিন (৩৫) ও তার স্ত্রী মনি আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্বামী রুহুল আমীনের মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় ও তার স্ত্রী মনি আক্তারের মরদেহ বিছানায় পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন স্থানীয়রা। পরে ঘটনাস্থল থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে আত্মহত্যা করেছেন স্বামী। এদিকে একই ইউনিয়নের ইউনিক বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে নাজমুল হোসেন মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সকালে স্ত্রী কর্মস্থল পোশাক কারখানায় গেলে দুপুরে তিনি ফ্যানের সঙ্গে ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তিনিও পারিবারিক কলেহের জেরে আত্মহত্যা করেছেন বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। এছাড়া আশুলিয়া ইউনিয়নের আশুলিয়ার চারাবাগ এলাকা থেকে অপর একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাসুদুর রহমান বলেন, গতকাল আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পুলিশ জানায়, বিকেল ৪টার দিকে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ইউসুফ মার্কেট এলাকার ফজলুল করিমের বাড়ি থেকে রুহুল আমিন (৩৫) ও তার স্ত্রী মনি আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্বামী রুহুল আমীনের মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় ও তার স্ত্রী মনি আক্তারের মরদেহ বিছানায় পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন স্থানীয়রা। পরে ঘটনাস্থল থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে আত্মহত্যা করেছেন স্বামী। এদিকে একই ইউনিয়নের ইউনিক বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে নাজমুল হোসেন মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সকালে স্ত্রী কর্মস্থল পোশাক কারখানায় গেলে দুপুরে তিনি ফ্যানের সঙ্গে ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তিনিও পারিবারিক কলেহের জেরে আত্মহত্যা করেছেন বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। এছাড়া আশুলিয়া ইউনিয়নের আশুলিয়ার চারাবাগ এলাকা থেকে অপর একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাসুদুর রহমান বলেন, গতকাল আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।