ট্রফিখরা কাটিয়ে চ্যাম্পিয়নের মুকুট পড়লো টটেনহ্যাম

আপলোড সময় : ২২-০৫-২০২৫ ০৭:৪৭:৩৭ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ২২-০৫-২০২৫ ০৭:৪৭:৩৭ অপরাহ্ন
ব্রেনান জনসনের প্রথমার্ধে করা একমাত্র গোলই শিরোপা ভাগ্য নির্ধারণ করে দিলো। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ১-০ গোলে হারিয়ে ইউরোপা লিগে চ্যাম্পিয়ন হলো টটেনহ্যাম। পাশাপাশি আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগেও জায়গা করে নিয়েছে তারা। ১৭ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটলো টটেনহ্যামের। ২০০৮ সালে লিগ কাপ জয়ের পর এটি স্পার্সের প্রথম শিরোপা এবং ১৯৮৪ সালের পর প্রথম ইউরোপিয়ান ট্রফি। এ নিয়ে চলতি মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে চারটি ম্যাচেই জয় পেল লন্ডনের ক্লাবটি, যা ক্লাব ইতিহাসে ইউনাইটেডের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো পূর্ণ মৌসুমে চার জয়ের রেকর্ড। ৪২তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন জনসন। ম্যানইউর ডিফেন্সের ভুলে জনসন ও লুক শ মিলে বলটিকে অনানার হাত ফসকে জালে জড়ান। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের রাসমুস হজলান্ড দ্বিতীয়ার্ধে একটি সেরা সুযোগ পেলেও মিকি ভ্যান ডে ভেন দুর্দান্তভাবে গোললাইন থেকে বল ক্লিয়ার করেন। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে লুক শ’র হেডও গুগলিয়েলমো ভিকারিওর দুর্দান্ত সেভে রক্ষা পায় স্পার্স। এই জয় টটেনহ্যামের কোচ আঞ্জে পোস্টেকগ্লুর জন্য বড় স্বস্তি এনে দেয়। প্রিমিয়ার লিগে ২১টি পরাজয়ের মধ্যে দিয়ে মৌসুমে ১৭তম স্থানে থাকা দলটির জন্য এটি এক ঐতিহাসিক উত্থান। ৫৯ বছর বয়সী গ্রিক-অস্ট্রেলিয়ান কোচের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকলেও এই শিরোপা তার অবস্থান শক্ত করবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জন্য এটি আরেকটি হতাশার দিন। প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের ১৬তম স্থানে থাকা দলটি এবার ইউরোপীয়ান ফুটবলের বাইরে থাকতে পারে, যা কোচ রুবেন আমোরিমের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।
 

সম্পাদকীয় :

সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : সৈয়দ এম. আলতাফ হোসাইন।

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ মোঃ আতিকুল হাসান।

নির্বাহী সম্পাদক আশীষ কুমার সেন।

ফোন : ৪৯৩৫৭৭৩০ (বার্তা), ৮৩১৫৬৪৯ (বাণিজ্যিক), ফ্যাক্স; ৮৮-০২-৮৩১৪১৭৪

অফিস :

প্রকাশক কর্তৃক রোমাক্স লিমিটেড, তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে মুদ্রিত।

সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : খলিল ম্যানশন (৩য়, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলা), ১৪৯/এ, ডিআইটি এক্সটেনশন এভিনিউ, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত।

ই-মেইল : [email protected], ওয়েবসাইট : www.dainikjanata.net