
বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
বাঘা উপজেলার আড়ানী হাটে এক থেকে দেড় কেজি ওজনের এক পিচ লাউ সাড়ে ৩ টাকায় পাইকারী হিসেবে ক্রয় করতে দেখা গেছে। গত শনিবার আড়ানী আহেলে হাদিস জামে মসজিদের সামনে এই লাউ ক্রয় করেন স্থানীয় মহন আলী নামের এক ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, আড়ানী পৌরসভার গোচর, কুশাবাড়িয়া, হামিদকুড়া, নুরনগর, বেড়েরবাড়ি, শাহাপুর, চকসিংগা, চকরপাড়া, পিয়াদাপাড়া এলাকায় প্রচুর পরিমানে লাউ চাষ হয়। এই লাউ প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার আড়ানী হাটে চাষিরা বিক্রি করে। হটাৎ করে শনিবার হাটে এক থেকে দেড় কেজি ওজনের প্রতিপিচ লাউ সাড়ে ৩ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত মঙ্গলবারের হাটে এই লাউ ১৫-১৮ টাকায় প্রতিপিচ বিক্রি হয়েছে বলে ক্রেতারা জানান। তবে খুরচা হিসেবে এই লাই প্রতিপিচ ১০-১৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়ী মহন আলী বলেন, শনিবার হাটে ঢাকা থেকে যে ব্যাপারি আসতেন তারা আসতে পারেনি। এ কারনে দাম পড়ে যায়। দাম কম হওয়ায় আমি কম দামে কিছু লাউ ক্রয় করে ঢাকায় চালান দিয়েছি। লাভ হবে কী না জানিনা। গোচর গ্রামে লাউ চাষি মাহাতাব আলী বলেন, হটাৎ দাম কমে গেছে। ইচ্ছা থাকার পরও বেশি দামে বিক্রি করতে পারছিনা। কিনার লোক না থাকায় কম দামে বিক্রি করতে হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার হাটে কী হবে জানিনা। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, এলাকায় প্রচুর পরিমানে লাউ চাষ হয়েছে। এ দামে লাউ বিক্রি হয়েছে, তা আমার জানা নেই।
বাঘা উপজেলার আড়ানী হাটে এক থেকে দেড় কেজি ওজনের এক পিচ লাউ সাড়ে ৩ টাকায় পাইকারী হিসেবে ক্রয় করতে দেখা গেছে। গত শনিবার আড়ানী আহেলে হাদিস জামে মসজিদের সামনে এই লাউ ক্রয় করেন স্থানীয় মহন আলী নামের এক ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, আড়ানী পৌরসভার গোচর, কুশাবাড়িয়া, হামিদকুড়া, নুরনগর, বেড়েরবাড়ি, শাহাপুর, চকসিংগা, চকরপাড়া, পিয়াদাপাড়া এলাকায় প্রচুর পরিমানে লাউ চাষ হয়। এই লাউ প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার আড়ানী হাটে চাষিরা বিক্রি করে। হটাৎ করে শনিবার হাটে এক থেকে দেড় কেজি ওজনের প্রতিপিচ লাউ সাড়ে ৩ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত মঙ্গলবারের হাটে এই লাউ ১৫-১৮ টাকায় প্রতিপিচ বিক্রি হয়েছে বলে ক্রেতারা জানান। তবে খুরচা হিসেবে এই লাই প্রতিপিচ ১০-১৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়ী মহন আলী বলেন, শনিবার হাটে ঢাকা থেকে যে ব্যাপারি আসতেন তারা আসতে পারেনি। এ কারনে দাম পড়ে যায়। দাম কম হওয়ায় আমি কম দামে কিছু লাউ ক্রয় করে ঢাকায় চালান দিয়েছি। লাভ হবে কী না জানিনা। গোচর গ্রামে লাউ চাষি মাহাতাব আলী বলেন, হটাৎ দাম কমে গেছে। ইচ্ছা থাকার পরও বেশি দামে বিক্রি করতে পারছিনা। কিনার লোক না থাকায় কম দামে বিক্রি করতে হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার হাটে কী হবে জানিনা। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, এলাকায় প্রচুর পরিমানে লাউ চাষ হয়েছে। এ দামে লাউ বিক্রি হয়েছে, তা আমার জানা নেই।