
রামগতি (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলায় চারটি ইটভাটার মালিককে সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত শনিবার উপজেলার চর রমিজ ইউনিয়নের চর আফজল গ্রামে উপজেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদফতর এ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঝন্টু বিকাশ চাকমা।
চার-ইটভাটার মধ্যে মেসার্স ফোর স্টার ব্রিকস (মালিক আবু তাহের-৪ লাখ টাকা), মেসার্স বিসমিল্লাহ ব্রিকস (মালিক গিয়াস উদ্দিন-২ লাখ টাকা), মেসার্স শাহজালাল ব্রিকস (মালিক মো. দিদার-২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) ও মেসার্স শাহ পরান ব্রিকস (মালিক মো. আকবর-২ লাখ টাকা) জরিমানা করেন।
এ সময়, লক্ষ্মীপুর পরিবেশ অধিদফতরের উপপরিচালক, সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসের রামগতি উপজেলা টিম ও রামগতি থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
একইদিনে মহাসড়কের পাশে অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে বালু বিক্রয় এবং পরিবহনের অপরাধে আরও সাতজন বালু ব্যবসায়ী ও মোটরযান চালককে ৭৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এ সময় সরকারি নির্দেশনা মেনে ব্যবসা পরিচালনার জন্য সতর্ক করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন বলেন, তিনটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগে ইটভাটা চারটিকে জরিমানা করা হয়। চারটি প্রতিষ্ঠানের কোনোটিরই লাইসেন্স নেই, মাটি আনার অনুমোদন নেই এবং ছিদ্রযুক্ত ইট উৎপাদনের রেশিওর ব্যবস্থাপনা ঠিক নেই। তাই চারটি প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা ও সতর্ক করা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলায় চারটি ইটভাটার মালিককে সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত শনিবার উপজেলার চর রমিজ ইউনিয়নের চর আফজল গ্রামে উপজেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদফতর এ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঝন্টু বিকাশ চাকমা।
চার-ইটভাটার মধ্যে মেসার্স ফোর স্টার ব্রিকস (মালিক আবু তাহের-৪ লাখ টাকা), মেসার্স বিসমিল্লাহ ব্রিকস (মালিক গিয়াস উদ্দিন-২ লাখ টাকা), মেসার্স শাহজালাল ব্রিকস (মালিক মো. দিদার-২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) ও মেসার্স শাহ পরান ব্রিকস (মালিক মো. আকবর-২ লাখ টাকা) জরিমানা করেন।
এ সময়, লক্ষ্মীপুর পরিবেশ অধিদফতরের উপপরিচালক, সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসের রামগতি উপজেলা টিম ও রামগতি থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
একইদিনে মহাসড়কের পাশে অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে বালু বিক্রয় এবং পরিবহনের অপরাধে আরও সাতজন বালু ব্যবসায়ী ও মোটরযান চালককে ৭৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এ সময় সরকারি নির্দেশনা মেনে ব্যবসা পরিচালনার জন্য সতর্ক করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন বলেন, তিনটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগে ইটভাটা চারটিকে জরিমানা করা হয়। চারটি প্রতিষ্ঠানের কোনোটিরই লাইসেন্স নেই, মাটি আনার অনুমোদন নেই এবং ছিদ্রযুক্ত ইট উৎপাদনের রেশিওর ব্যবস্থাপনা ঠিক নেই। তাই চারটি প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা ও সতর্ক করা হয়েছে।