
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতা হত্যার ঘটনায় আলাদা আলাদা মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আমির হোসেন আমু, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানসহ ৭ জনকে গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। অন্য আসামিরা হলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, কামাল আহমেদ মজুমদার, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। গতকাল সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি শেষে তাদের গ্রেজশার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর মধ্যে, রাজধানীর শাহবাগ থানা এলাকায় ক্ষুদ্র ঝুট ব্যবসায়ী মো. মনির হত্যা মামলায় আমির হোসেন আমু, আনিসুল হক, শাজাহান খানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। একই থানার পলিটেকনিক শিক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন রাব্বি হত্যা মামলায় আনিসুল হক, জুনাইদ আহমেদ পলককে গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। এছাড়া রাজধানীর মিরপুর থানার এক মামলায় কামাল আহমেদ মজুমদার, মিরপুর মডেল থানার আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজ ও শেরে বাংলা নগর থানার এক মামলায় দিলীপ কুমার আগারওয়ালাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ৫ অগাস্ট শাহবাগ থানার চানখারপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র ঝুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী গত ১৪ মার্চ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আনোয়ার হোসেন হত্যা মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বৈষম্যববিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আওয়ামী সরকারের পতনের দিন ৫ অগাস্ট মিরপুর গোলচত্বর এলাকায় গুলিতে নিহত হন আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী। এ ঘটনায় তার বাবা আল আমিন পাটোয়ারী মিরপুর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
অপরদিকে আদালতে সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খান নির্বাচন করবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচন অবশ্যই করব। নির্বাচন কেন করব না। গতকাল সোমবার শাজাহান খানকে আদালতে হাজির করে এজলাসে নেয়ার পথে একথা বলেন শাজাহান খান। শাজাহান খানকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি সেখানে ভেংচি কেটে হাসাহাসি করেছেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. ওমর ফারুক ফারুকী। গতকাল সোমবার তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তোলা হলে তিনি এ কাণ্ড ঘটান। ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, শাজাহান খান আজও আদালতে ভেংচি দিচ্ছিলেন এবং হাসাহাসি করছিলেন। কারণ তারা খুব নির্লজ্জ। ১৫ বছর মানুষকে গুম, খুন করেছে। অথচ তা নিয়ে তাদের কোনো অনুশোচনা নেই। তিনি আরও বলেন, হত্যাকারী হিসেবে তারা এডিক্টেড হয়ে গেছেন। তাই তাদের লজ্জা নেই। রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী বলেন, তারা হাসুক বা পুলিশকে ধমক দিক, এতে তারা নিজেদের ফ্যাসিস্ট হিসেবে প্রমাণ করছে। তাদের বিচার হবে। যেদিন ফাঁসি হবে, সেদিনও তারা হাসাহাসি করবেন। কিন্তু সেদিন তারা এগুলোর জবাব পাবেন।
এর মধ্যে, রাজধানীর শাহবাগ থানা এলাকায় ক্ষুদ্র ঝুট ব্যবসায়ী মো. মনির হত্যা মামলায় আমির হোসেন আমু, আনিসুল হক, শাজাহান খানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। একই থানার পলিটেকনিক শিক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন রাব্বি হত্যা মামলায় আনিসুল হক, জুনাইদ আহমেদ পলককে গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। এছাড়া রাজধানীর মিরপুর থানার এক মামলায় কামাল আহমেদ মজুমদার, মিরপুর মডেল থানার আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজ ও শেরে বাংলা নগর থানার এক মামলায় দিলীপ কুমার আগারওয়ালাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ৫ অগাস্ট শাহবাগ থানার চানখারপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র ঝুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী গত ১৪ মার্চ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আনোয়ার হোসেন হত্যা মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বৈষম্যববিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আওয়ামী সরকারের পতনের দিন ৫ অগাস্ট মিরপুর গোলচত্বর এলাকায় গুলিতে নিহত হন আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী। এ ঘটনায় তার বাবা আল আমিন পাটোয়ারী মিরপুর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
অপরদিকে আদালতে সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খান নির্বাচন করবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচন অবশ্যই করব। নির্বাচন কেন করব না। গতকাল সোমবার শাজাহান খানকে আদালতে হাজির করে এজলাসে নেয়ার পথে একথা বলেন শাজাহান খান। শাজাহান খানকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি সেখানে ভেংচি কেটে হাসাহাসি করেছেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. ওমর ফারুক ফারুকী। গতকাল সোমবার তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তোলা হলে তিনি এ কাণ্ড ঘটান। ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, শাজাহান খান আজও আদালতে ভেংচি দিচ্ছিলেন এবং হাসাহাসি করছিলেন। কারণ তারা খুব নির্লজ্জ। ১৫ বছর মানুষকে গুম, খুন করেছে। অথচ তা নিয়ে তাদের কোনো অনুশোচনা নেই। তিনি আরও বলেন, হত্যাকারী হিসেবে তারা এডিক্টেড হয়ে গেছেন। তাই তাদের লজ্জা নেই। রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী বলেন, তারা হাসুক বা পুলিশকে ধমক দিক, এতে তারা নিজেদের ফ্যাসিস্ট হিসেবে প্রমাণ করছে। তাদের বিচার হবে। যেদিন ফাঁসি হবে, সেদিনও তারা হাসাহাসি করবেন। কিন্তু সেদিন তারা এগুলোর জবাব পাবেন।