
বরিশাল প্রতিনিধি
প্রতিটি চুমুকেই ম্যাজিক চা দিচ্ছে এক নতুন অভিজ্ঞতা। চায়ের স্বাদের পাশাপাশি বাহারি মশলাদার পান যা স্থানীয়ভাবে পরিচিত হয়ে উঠেছে ‘পাহাড়ি পান’ ও ‘আগুন পান’ নামে। দেশের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে সাগর কন্যা কুয়াকাটায় ভ্রমনে আসা পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে ম্যাজিক চা ও বাহারি পান। পাশাপাশি এখানে মিলছে অনন্য পরিবেশ ও মনভোলানো দৃশ্য। ম্যাজিক চায়ের পয়েন্টটি গড়ে উঠেছে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের পটুয়াখালীর লেবুখালী পায়রা সেতুর পাশে। পায়রা পয়েন্ট মার্কেটে গড়ে ওঠা এই ব্যতিক্রমধর্মী চায়ের আসর এখন দেশের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে আসা পর্যটকদের প্রথম পছন্দ। কুয়াকাটা কিংবা পায়রা সেতু ভ্রমনে আসা পর্যটকদের কাছে নতুন করে যোগ হয়েছে এক চমকপ্রদ ভ্রমণ গন্তব্য ‘ম্যাজিক চা পয়েন্ট’। পায়রা সেতুর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসা মানুষগুলো এখন আর শুধু ব্রিজে নয়; কিছুটা সময় কাটাচ্ছেন ‘ম্যাজিক চা পয়েন্টে’। এখানে চায়ের স্বাদের পাশাপাশি বাহারি মশলাদার ‘পাহাড়ি পান’ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায় আর অনন্য স্বাদের আগুন পান বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। তিনটি স্বাদের ম্যাজিক চায়ের মধ্যে স্পেশাল মালাই ৫০ টাকা, রেগুলার ও মিনি চা ২০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। তবে দামের চেয়ে চায়ের স্বাদ, পরিবেশনা আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই এখানে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। নদী, সেতু আর প্রকৃতির নিসর্গে ঘেরা পায়রা পয়েন্ট এখন যেন হয়ে উঠেছে এক খোলা বাতায়ন। যেখানে প্রতিটি চুমুকে লুকিয়ে আছে স্বাদ, গল্প আর আবেগ। দোকানিদের ভাষ্যমতে, এই চায়ের বিশেষত্ব হলো প্রতিটি কাপে তারা দিচ্ছেন একধরনের ভ্রমণের অনুভূতি। কেউ উপভোগ করছেন ঘণ দুধের মালাই চা, কেউবা ঝাল-মিষ্টি মশলার মিশেলে তৈরি স্পেশাল ম্যাজিক চায়ের স্বাদ। অভিনব পরিবেশনা আর অতিথি আপ্যায়নের ধরন চা প্রেমীদের কাছে এটি করে তুলেছে অবিস্মরণীয়। ঢাকা, বরিশাল, খুলনাসহ দেশের নানাপ্রান্ত থেকে পর্যটকরা কুয়াকাটার পথে কিংবা ফেরার সময় থেমে কিছুটা সময় কাটাচ্ছেন ম্যাজিক চায়ের পয়েন্টে। অনেকেই বলছেন, শুধু চা নয়। প্রকৃতির মাঝে বসে চায়ের স্বাদ গ্রহণ করা যেন হয়ে উঠেছে জীবনের এক অনন্য অভিজ্ঞতা। পর্যটক জিয়াউল হক বলেন, স্ব-পরিবারে পায়রা সেতু দেখতে এসেছিলাম। এখানে এসে ‘ম্যাজিক চা’ পান করে মনটাই ভরে গেল। এমন স্বাদ, এমন পরিবেশ জীবনে প্রথম। তিনি আরও বলেন, চায়ের কাপেও যে ভ্রমণের রসনা থাকতে পারে, তার বাস্তব উদাহরণ এখন পায়রা পয়েন্ট মার্কেটের এই ম্যাজিক চা। যা এখন রিতীমতো পর্যটকদের আরও সমৃদ্ধ করছে। তেমনি স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। নদী আর সেতুর সৌন্দর্য ঘেরা পায়রা পয়েন্ট মার্কেট যেন এখন মিশরের কায়রো। দিন-কিংবা রাতে মানুষের ভিড় লেগেই রয়েছে ওই মার্কেটের ম্যাজিক চা পয়েন্টে। পায়রা সেতু যেমন যাত্রীদের যাত্রা সহজ করেছে, তেমনি তার পাশে গড়ে ওঠা চা বাজার হয়ে উঠেছে এক ব্যতিক্রমী ভ্রমণ গন্তব্য। যেখানে প্রতিটি চুমুকে থাকে গল্প, স্বাদ ও ভালোলাগা।
প্রতিটি চুমুকেই ম্যাজিক চা দিচ্ছে এক নতুন অভিজ্ঞতা। চায়ের স্বাদের পাশাপাশি বাহারি মশলাদার পান যা স্থানীয়ভাবে পরিচিত হয়ে উঠেছে ‘পাহাড়ি পান’ ও ‘আগুন পান’ নামে। দেশের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে সাগর কন্যা কুয়াকাটায় ভ্রমনে আসা পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে ম্যাজিক চা ও বাহারি পান। পাশাপাশি এখানে মিলছে অনন্য পরিবেশ ও মনভোলানো দৃশ্য। ম্যাজিক চায়ের পয়েন্টটি গড়ে উঠেছে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের পটুয়াখালীর লেবুখালী পায়রা সেতুর পাশে। পায়রা পয়েন্ট মার্কেটে গড়ে ওঠা এই ব্যতিক্রমধর্মী চায়ের আসর এখন দেশের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে আসা পর্যটকদের প্রথম পছন্দ। কুয়াকাটা কিংবা পায়রা সেতু ভ্রমনে আসা পর্যটকদের কাছে নতুন করে যোগ হয়েছে এক চমকপ্রদ ভ্রমণ গন্তব্য ‘ম্যাজিক চা পয়েন্ট’। পায়রা সেতুর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসা মানুষগুলো এখন আর শুধু ব্রিজে নয়; কিছুটা সময় কাটাচ্ছেন ‘ম্যাজিক চা পয়েন্টে’। এখানে চায়ের স্বাদের পাশাপাশি বাহারি মশলাদার ‘পাহাড়ি পান’ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায় আর অনন্য স্বাদের আগুন পান বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। তিনটি স্বাদের ম্যাজিক চায়ের মধ্যে স্পেশাল মালাই ৫০ টাকা, রেগুলার ও মিনি চা ২০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। তবে দামের চেয়ে চায়ের স্বাদ, পরিবেশনা আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই এখানে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। নদী, সেতু আর প্রকৃতির নিসর্গে ঘেরা পায়রা পয়েন্ট এখন যেন হয়ে উঠেছে এক খোলা বাতায়ন। যেখানে প্রতিটি চুমুকে লুকিয়ে আছে স্বাদ, গল্প আর আবেগ। দোকানিদের ভাষ্যমতে, এই চায়ের বিশেষত্ব হলো প্রতিটি কাপে তারা দিচ্ছেন একধরনের ভ্রমণের অনুভূতি। কেউ উপভোগ করছেন ঘণ দুধের মালাই চা, কেউবা ঝাল-মিষ্টি মশলার মিশেলে তৈরি স্পেশাল ম্যাজিক চায়ের স্বাদ। অভিনব পরিবেশনা আর অতিথি আপ্যায়নের ধরন চা প্রেমীদের কাছে এটি করে তুলেছে অবিস্মরণীয়। ঢাকা, বরিশাল, খুলনাসহ দেশের নানাপ্রান্ত থেকে পর্যটকরা কুয়াকাটার পথে কিংবা ফেরার সময় থেমে কিছুটা সময় কাটাচ্ছেন ম্যাজিক চায়ের পয়েন্টে। অনেকেই বলছেন, শুধু চা নয়। প্রকৃতির মাঝে বসে চায়ের স্বাদ গ্রহণ করা যেন হয়ে উঠেছে জীবনের এক অনন্য অভিজ্ঞতা। পর্যটক জিয়াউল হক বলেন, স্ব-পরিবারে পায়রা সেতু দেখতে এসেছিলাম। এখানে এসে ‘ম্যাজিক চা’ পান করে মনটাই ভরে গেল। এমন স্বাদ, এমন পরিবেশ জীবনে প্রথম। তিনি আরও বলেন, চায়ের কাপেও যে ভ্রমণের রসনা থাকতে পারে, তার বাস্তব উদাহরণ এখন পায়রা পয়েন্ট মার্কেটের এই ম্যাজিক চা। যা এখন রিতীমতো পর্যটকদের আরও সমৃদ্ধ করছে। তেমনি স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। নদী আর সেতুর সৌন্দর্য ঘেরা পায়রা পয়েন্ট মার্কেট যেন এখন মিশরের কায়রো। দিন-কিংবা রাতে মানুষের ভিড় লেগেই রয়েছে ওই মার্কেটের ম্যাজিক চা পয়েন্টে। পায়রা সেতু যেমন যাত্রীদের যাত্রা সহজ করেছে, তেমনি তার পাশে গড়ে ওঠা চা বাজার হয়ে উঠেছে এক ব্যতিক্রমী ভ্রমণ গন্তব্য। যেখানে প্রতিটি চুমুকে থাকে গল্প, স্বাদ ও ভালোলাগা।