
খাগড়াছড়িতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া পাঁচ শিক্ষার্থীকে অপহরণের গত তিনদিনেও তাদের উদ্ধার করতে পারেনি। তাদের খোঁজ না পাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।
জানা গেছে, খাগড়াছড়ির গিরিফুল এলাকা থেকে গত বুধবার ভোরে অস্ত্রের মুখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীসহ ছয় জনকে অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ইউপিডিএফকে (প্রসীত) দায়ী করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (পিসিপি)। অপহরণের শিকার শিক্ষার্থীরা হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী অলড্রিন ত্রিপুরা, একই বিভাগ ও একই শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মৈত্রীময় চাকমা, নাট্যকলা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী দিব্যি চাকমা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রিশন চাকমা এবং প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী লংঙি ম্রো।
অপহৃত শিক্ষার্থীরা বিঝু উৎসব উপলক্ষে বন্ধুদের সাথে রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে বেড়াতে যায়। বিঝু শেষে গত ১৫ এপ্রিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফেরার উদ্দেশ্যে বাঘাইছড়ি থেকে দিঘীনালা হয়ে খাগড়াছড়ি সদরে চলে আসে। ওইদিন চট্টগ্রামগামী বাসের টিকিট না পাওয়ায় তারা পাঁচজন খাগড়াছড়ি শহর থেকে কিছু দুরে কুকিছড়া নামক জায়গায় এক আত্মীয়ের বাড়িতে রাত্রি যাপন করে। গত বুধবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ৬টায় খাগড়াছড়ি সদরস্থ কুকিছড়া থেকে টমটম গাড়ি যোগে খাগড়াছড়ি সদরে আসার পথে গিরিফুল এলাকায় একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তাদের গাড়ি আটকায় এবং টমটম গাড়ির ড্রাইভারসহ ৫ জন শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। অপহৃত পাঁচজন শিক্ষার্থীর মধ্যে রিশন চাকমা পিসিপির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার একজন সদস্য। পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপি) এক বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়। ঘটনার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ৫ শিক্ষার্থীর অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন তারা।
পিসিপির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি অন্বেষ চাকমা বলেন, আমরা এখনও আইনগত পদক্ষেপ নেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি। প্রক্টরকে অবহিত করেছি। ওনারা ব্যবস্থা নিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, যে এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে সেটি ইউপিডিএফ অধ্যুষিত এলাকা। আমরা মনে করছি এ ঘটনার সাথে তারা জড়িত। তবে অপহরণের ঘটনার সাথে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইউপিডিএফের জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা।
গত বুধবার ভোর সাড়ে ৬টায় সদর উপজেলার গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের অপহরণ করা হয় বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে তিনি বলেন, পাহাড়ের আঞ্চলিক একটি সংগঠন এতে জড়িত থাকতে পারে। মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপহৃতদের শনাক্ত করে উদ্ধারের চেষ্টা করছি। এ ঘটনায় ইউপিডিএফকে দায়ী করা হলেও, সংগঠনটি তা অস্বীকার করেছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপ) কেন্দ্রীয় সভাপতি নিপুণ ত্রিপুরা বলেন, গত বুধবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে পিসিপি চবির শাখা সদস্য রিশন চাকমা ও তার চার বন্ধুকে জোর করে তুলে নেয়া হয়। ইউপিডিএফ (প্রসীত) এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা তাদের নিঃশর্ত মুক্তি চাই। সেইসঙ্গে তাদেরকে সুস্থ অবস্থায় মুক্তি দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।
রিশন চাকমা ছাড়াও অপহরণের শিকার অন্য শিক্ষার্থীরা হলেন-চবির চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থী মৈত্রীময় চাকমা, নাট্যকলা বিভাগের দিব্যি চাকমা, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের লংঙি ম্রো এবং চারুকলা বিভাগের অলড্রিন ত্রিপুরা। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তবে অপহরণের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইউপিডিএফের জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা। তিনি বলেন, এ ঘটনায় আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এই ধরনের প্রতিহিংসা পরায়ণ রাজনীতি আমরা করি না। আমরা সবসময় ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত বন্ধের পক্ষে। সন্তানদের অপহরণের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। দিব্যি চাকমার মা ভারতী চাকমা গত বুধবার সন্তানদের মুক্তি চেয়ে ফেইসবুকে একটি পোস্ট করেন; যা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের মুক্তির বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, অপহরণের বিষয়টি শোনার পরই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। উপাচার্য স্যার নিজেই প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ করেছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীকে অপহরণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও অপহৃতদের দ্রুত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে অধ্যয়নরত আদিবাসী শিক্ষার্থীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানান তারা। এতে বলা হয়, গত ১৬ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৬টার দিকে খাগড়াছড়ির গিরিফুল এলাকা থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থী অপহরণের শিকার হয়। ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এ ঘটনায় সঙ্গে জড়িত। আদিবাসী শিক্ষার্থীরা মনে করেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের এমন অপহরণের ঘটনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সারা বাংলাদেশে মানবাধিকারবিরোধী ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ রক্ষার পরিপন্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ। তাদের ওপর এমন ঘৃণ্য ঘটনা আত্মবিধ্বংসী কাজ। তাই অপহৃত পাঁচ শিক্ষার্থীকে অতিদ্রুত নিঃশর্তভাবে সুস্থ শরীরে মুক্তি দিতে এবং এই বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য যথাযথ প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন আদিবাসী শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, খাগড়াছড়ির গিরিফুল এলাকা থেকে গত বুধবার ভোরে অস্ত্রের মুখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীসহ ছয় জনকে অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ইউপিডিএফকে (প্রসীত) দায়ী করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (পিসিপি)। অপহরণের শিকার শিক্ষার্থীরা হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী অলড্রিন ত্রিপুরা, একই বিভাগ ও একই শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মৈত্রীময় চাকমা, নাট্যকলা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী দিব্যি চাকমা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রিশন চাকমা এবং প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী লংঙি ম্রো।
অপহৃত শিক্ষার্থীরা বিঝু উৎসব উপলক্ষে বন্ধুদের সাথে রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে বেড়াতে যায়। বিঝু শেষে গত ১৫ এপ্রিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফেরার উদ্দেশ্যে বাঘাইছড়ি থেকে দিঘীনালা হয়ে খাগড়াছড়ি সদরে চলে আসে। ওইদিন চট্টগ্রামগামী বাসের টিকিট না পাওয়ায় তারা পাঁচজন খাগড়াছড়ি শহর থেকে কিছু দুরে কুকিছড়া নামক জায়গায় এক আত্মীয়ের বাড়িতে রাত্রি যাপন করে। গত বুধবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ৬টায় খাগড়াছড়ি সদরস্থ কুকিছড়া থেকে টমটম গাড়ি যোগে খাগড়াছড়ি সদরে আসার পথে গিরিফুল এলাকায় একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তাদের গাড়ি আটকায় এবং টমটম গাড়ির ড্রাইভারসহ ৫ জন শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। অপহৃত পাঁচজন শিক্ষার্থীর মধ্যে রিশন চাকমা পিসিপির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার একজন সদস্য। পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপি) এক বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়। ঘটনার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ৫ শিক্ষার্থীর অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন তারা।
পিসিপির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি অন্বেষ চাকমা বলেন, আমরা এখনও আইনগত পদক্ষেপ নেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি। প্রক্টরকে অবহিত করেছি। ওনারা ব্যবস্থা নিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, যে এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে সেটি ইউপিডিএফ অধ্যুষিত এলাকা। আমরা মনে করছি এ ঘটনার সাথে তারা জড়িত। তবে অপহরণের ঘটনার সাথে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইউপিডিএফের জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা।
গত বুধবার ভোর সাড়ে ৬টায় সদর উপজেলার গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের অপহরণ করা হয় বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে তিনি বলেন, পাহাড়ের আঞ্চলিক একটি সংগঠন এতে জড়িত থাকতে পারে। মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপহৃতদের শনাক্ত করে উদ্ধারের চেষ্টা করছি। এ ঘটনায় ইউপিডিএফকে দায়ী করা হলেও, সংগঠনটি তা অস্বীকার করেছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপ) কেন্দ্রীয় সভাপতি নিপুণ ত্রিপুরা বলেন, গত বুধবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে পিসিপি চবির শাখা সদস্য রিশন চাকমা ও তার চার বন্ধুকে জোর করে তুলে নেয়া হয়। ইউপিডিএফ (প্রসীত) এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা তাদের নিঃশর্ত মুক্তি চাই। সেইসঙ্গে তাদেরকে সুস্থ অবস্থায় মুক্তি দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।
রিশন চাকমা ছাড়াও অপহরণের শিকার অন্য শিক্ষার্থীরা হলেন-চবির চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থী মৈত্রীময় চাকমা, নাট্যকলা বিভাগের দিব্যি চাকমা, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের লংঙি ম্রো এবং চারুকলা বিভাগের অলড্রিন ত্রিপুরা। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তবে অপহরণের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইউপিডিএফের জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা। তিনি বলেন, এ ঘটনায় আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এই ধরনের প্রতিহিংসা পরায়ণ রাজনীতি আমরা করি না। আমরা সবসময় ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত বন্ধের পক্ষে। সন্তানদের অপহরণের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। দিব্যি চাকমার মা ভারতী চাকমা গত বুধবার সন্তানদের মুক্তি চেয়ে ফেইসবুকে একটি পোস্ট করেন; যা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের মুক্তির বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, অপহরণের বিষয়টি শোনার পরই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। উপাচার্য স্যার নিজেই প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ করেছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীকে অপহরণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও অপহৃতদের দ্রুত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে অধ্যয়নরত আদিবাসী শিক্ষার্থীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানান তারা। এতে বলা হয়, গত ১৬ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৬টার দিকে খাগড়াছড়ির গিরিফুল এলাকা থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থী অপহরণের শিকার হয়। ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এ ঘটনায় সঙ্গে জড়িত। আদিবাসী শিক্ষার্থীরা মনে করেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের এমন অপহরণের ঘটনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সারা বাংলাদেশে মানবাধিকারবিরোধী ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ রক্ষার পরিপন্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ। তাদের ওপর এমন ঘৃণ্য ঘটনা আত্মবিধ্বংসী কাজ। তাই অপহৃত পাঁচ শিক্ষার্থীকে অতিদ্রুত নিঃশর্তভাবে সুস্থ শরীরে মুক্তি দিতে এবং এই বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য যথাযথ প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন আদিবাসী শিক্ষার্থীরা।