
নারায়ণগঞ্জে বাড়ির আঙ্গিনা থেকে বস্তাবন্দী ২ নারী ও ১ শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি পশ্চিমপাড়া এলাকার আক্তার হোসনের ভাড়াবাড়ির পাশ থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতরা হলেন স্বপ্না (৩৫), লামিয়া (২০) এবং তার ছেলে আব্দুল্লাহ লাবীব (৪)। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নিহত লামিয়ার স্বামী ইয়াসিনকে (৪০) আটক করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল সকালে আক্তার হোসনের বাড়ির পাশে দুর্গন্ধ পেয়ে পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে বড়বাড়ির পাশের একটি আঙ্গিনায় ইটের শুরকির নিচ থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় মরদেহগুলো উদ্ধার করে। এ সময় একটি বস্তায় স্বপ্না ও লামিয়ার মাথা এবং পা বিচ্ছন্ন ও আরেকটি বস্তায় শিশু লাবিবের মরদেহ পাওয়া যায়। স্থানীয়রা আরও জানায়, আজ সকাল থেকেই নিহত লামিয়ার স্বামী ইয়াসিনকে ঘটনাস্থলের আশেপাশে ঘুরতে দেখা যায়। মরদেহ উদ্ধারের সময়ও তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন। পরে নিহতের বোন মুনমুন মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরিচয় শনাক্ত করেন। তখন এলাকাবাসী সন্দেহজনকভাবে ইয়াসিনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) তারেক আল মেহেদী বলেন, ‘আমরা মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দুজন নারী ও একজন শিশুর মরদেহ পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে ২ নারীর দেহ খণ্ডিত অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে শিশুটি অখণ্ডিত ছিল। ঘটনায় সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহত লামিয়ার স্বামী ইয়াসিনকে আটক করা হয়। এ বিষয়ে আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। নিহতদের বোন মুনমুন জানান, লামিয়ার স্বামী ইয়াসিন ঈদের তিনদিন আগে জেলখানা থেকে ছাড়া পায়। ইয়াসিন মাদকাসক্ত এবং মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তার দুই বোন এবং ভাগিনাকে ইয়াসিনই হত্যা করেছে। স্থানীয়রাও ইয়াসিনের কঠিন শাস্তি দাবি করেন। একাধিক এলাকাবাসির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইয়াসিন পেশায় অটোচালক হলেও পাশাপাশি তিনি মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। প্রায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ হতো। নিহত লামিয়া একজন পোশাক শ্রমিক ছিলেন বলে জানান তার বোন মুনমুন। নিহত আরেক বোন স্বপ্না মানসিক প্রতিবন্দ্বী ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল সকালে আক্তার হোসনের বাড়ির পাশে দুর্গন্ধ পেয়ে পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে বড়বাড়ির পাশের একটি আঙ্গিনায় ইটের শুরকির নিচ থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় মরদেহগুলো উদ্ধার করে। এ সময় একটি বস্তায় স্বপ্না ও লামিয়ার মাথা এবং পা বিচ্ছন্ন ও আরেকটি বস্তায় শিশু লাবিবের মরদেহ পাওয়া যায়। স্থানীয়রা আরও জানায়, আজ সকাল থেকেই নিহত লামিয়ার স্বামী ইয়াসিনকে ঘটনাস্থলের আশেপাশে ঘুরতে দেখা যায়। মরদেহ উদ্ধারের সময়ও তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন। পরে নিহতের বোন মুনমুন মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরিচয় শনাক্ত করেন। তখন এলাকাবাসী সন্দেহজনকভাবে ইয়াসিনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) তারেক আল মেহেদী বলেন, ‘আমরা মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দুজন নারী ও একজন শিশুর মরদেহ পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে ২ নারীর দেহ খণ্ডিত অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে শিশুটি অখণ্ডিত ছিল। ঘটনায় সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহত লামিয়ার স্বামী ইয়াসিনকে আটক করা হয়। এ বিষয়ে আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। নিহতদের বোন মুনমুন জানান, লামিয়ার স্বামী ইয়াসিন ঈদের তিনদিন আগে জেলখানা থেকে ছাড়া পায়। ইয়াসিন মাদকাসক্ত এবং মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তার দুই বোন এবং ভাগিনাকে ইয়াসিনই হত্যা করেছে। স্থানীয়রাও ইয়াসিনের কঠিন শাস্তি দাবি করেন। একাধিক এলাকাবাসির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইয়াসিন পেশায় অটোচালক হলেও পাশাপাশি তিনি মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। প্রায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ হতো। নিহত লামিয়া একজন পোশাক শ্রমিক ছিলেন বলে জানান তার বোন মুনমুন। নিহত আরেক বোন স্বপ্না মানসিক প্রতিবন্দ্বী ছিলেন।