ভাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
ভাঙ্গায় ‘পদ্মা আইসক্রিম’ নামের একটি নকল আইসক্রিম তৈরির কারখানায় যৌথ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন ও জেলা ভোক্তা অধিকার। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কারখানাটির মালিক সালাউদ্দিন তুহিনকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে আইসক্রিমের গোডাউন ও কারখানা সিলগালা করা হয়। গত মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে ভাঙ্গার বামনকান্দা এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ভাঙ্গার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেশকাতুল জান্নাত রাবেয়া। এ সময় আদালতকে সহযোগিতা করেন অধিদফতর ফরিদপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সোহেল শেখ, জেলা স্যানেটারি ইন্সপেক্টর মো. বজলুর রশিদ খান, ভাঙ্গা উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর গোলাম মওলাসহ পুলিশের একটি টিম।
এ ব্যাপারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেশকাতুল জান্নাত রাবেয়া বলেন, ওই নকল আইসক্রিমের কারখানায় যে আইসক্রিম তৈরি করা হতো-তার লেবেল, মোড়ক কিংবা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) কোনো অনুমোদন ছিল না। পরে কারখানা মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে কারখানাটি ও আইসক্রিমের গোডাউন সিলগালা করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। জেলা অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. সোহেল শেখ বলেন, সরেজমিন অভিযানে গিয়ে নকল আইসক্রিম তৈরির প্রমাণ পাওয়া যায়।
এছাড়া ওই আইসক্রিমের কারখানার ভেতর থেকে অননুমোদিত কেমিক্যাল জব্দ করে তা বিনষ্ট করা হয়।
ভাঙ্গায় ‘পদ্মা আইসক্রিম’ নামের একটি নকল আইসক্রিম তৈরির কারখানায় যৌথ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন ও জেলা ভোক্তা অধিকার। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কারখানাটির মালিক সালাউদ্দিন তুহিনকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে আইসক্রিমের গোডাউন ও কারখানা সিলগালা করা হয়। গত মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে ভাঙ্গার বামনকান্দা এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ভাঙ্গার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেশকাতুল জান্নাত রাবেয়া। এ সময় আদালতকে সহযোগিতা করেন অধিদফতর ফরিদপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সোহেল শেখ, জেলা স্যানেটারি ইন্সপেক্টর মো. বজলুর রশিদ খান, ভাঙ্গা উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর গোলাম মওলাসহ পুলিশের একটি টিম।
এ ব্যাপারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেশকাতুল জান্নাত রাবেয়া বলেন, ওই নকল আইসক্রিমের কারখানায় যে আইসক্রিম তৈরি করা হতো-তার লেবেল, মোড়ক কিংবা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) কোনো অনুমোদন ছিল না। পরে কারখানা মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে কারখানাটি ও আইসক্রিমের গোডাউন সিলগালা করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। জেলা অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. সোহেল শেখ বলেন, সরেজমিন অভিযানে গিয়ে নকল আইসক্রিম তৈরির প্রমাণ পাওয়া যায়।
এছাড়া ওই আইসক্রিমের কারখানার ভেতর থেকে অননুমোদিত কেমিক্যাল জব্দ করে তা বিনষ্ট করা হয়।