
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে স্ত্রীর পরকিয়া প্রেমিকের হুমকিতে দিশেহারা স্বামী। জীবনের নিরাপত্তা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী স্বামী। গত শনিবার টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের অডিটোরিয়ামে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন স্বামী মো. শাহআলম। তিনি ভূঞাপুর উপজেলার নিকলা নয়াপাড়া গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ৯ বছর পুর্বে ভূঞাপুর পৌরসভার ঘাটান্দি এলাকার স্বপন কাজীর মেয়ের সাথে তার বিয়ে হয়। বিয়ের সময় তার শ্বশুর-শ্বাশুড়ি তথ্য গোপন করে তার পালিত মেয়েকে বিয়ে দেয়। বিয়ের পর থেকেই দাম্পত্য জীবন সুখের না হলেও পরিবারের কথা চিন্তা করিয়া চলতে থাকি। এরমধ্যেই আমাদের সংসারে একটি পুত্র ও কন্যা সন্তানের জন্ম নেয়। সন্তানদের কথা ভেবে স্ত্রীর নানা অত্যাচার সহ্য করে সংসার করি। তিনি বলেন, আমি গোপালগঞ্জে একটি বেসরকারী সংস্থা (এনজিওতে) চাকুরী করার সুবাদে আমার স্ত্রী নানা জনের সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত হয়ে পড়ে। পারা প্রতিবেশীরা আমাকে পরকিয়ার নানান তথ্য দেয়।
তবুও সন্তানদের কথা ভেবে স্ত্রীকে বুজাই এগুলো না করে সন্তানদের মুখের দিকে তাকিয়ে ভালবাবে সংসার করো। পাশাপাশি স্ত্রীকে আমাদের বাড়িতে থাকার জন্য বললে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। সম্প্রতি আমার স্ত্রী ভূঞাপুর উপজেলা ছাত্রদলের আহব্বায়ক আলমগীর হোসেনের সাথে পরকিয়া প্রেমে জড়িয়ে পরেন। ঈদের দিন আমার স্ত্রীকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলে নানা অশান্তি চেষ্টা করেন। এতে আমার শ্বাশুড়িও সায় দেন। একপর্যায়ে উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আলমগীর হোসেনের সাথে ভিডিও কলে কথা বলার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলি এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করি। শুরু হয় আমার উপর নানা অত্যাচার ও অকথ্যভাষায় গালিগালাজ। এতে ক্ষ্যান্ত হননি,ঘটনাটি পরকিয়া প্রেমিককে বললে তার পরকিয়া প্রেমিক আমাকে নানাভাবে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়।
টাঙ্গাইলে স্ত্রীর পরকিয়া প্রেমিকের হুমকিতে দিশেহারা স্বামী। জীবনের নিরাপত্তা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী স্বামী। গত শনিবার টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের অডিটোরিয়ামে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন স্বামী মো. শাহআলম। তিনি ভূঞাপুর উপজেলার নিকলা নয়াপাড়া গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ৯ বছর পুর্বে ভূঞাপুর পৌরসভার ঘাটান্দি এলাকার স্বপন কাজীর মেয়ের সাথে তার বিয়ে হয়। বিয়ের সময় তার শ্বশুর-শ্বাশুড়ি তথ্য গোপন করে তার পালিত মেয়েকে বিয়ে দেয়। বিয়ের পর থেকেই দাম্পত্য জীবন সুখের না হলেও পরিবারের কথা চিন্তা করিয়া চলতে থাকি। এরমধ্যেই আমাদের সংসারে একটি পুত্র ও কন্যা সন্তানের জন্ম নেয়। সন্তানদের কথা ভেবে স্ত্রীর নানা অত্যাচার সহ্য করে সংসার করি। তিনি বলেন, আমি গোপালগঞ্জে একটি বেসরকারী সংস্থা (এনজিওতে) চাকুরী করার সুবাদে আমার স্ত্রী নানা জনের সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত হয়ে পড়ে। পারা প্রতিবেশীরা আমাকে পরকিয়ার নানান তথ্য দেয়।
তবুও সন্তানদের কথা ভেবে স্ত্রীকে বুজাই এগুলো না করে সন্তানদের মুখের দিকে তাকিয়ে ভালবাবে সংসার করো। পাশাপাশি স্ত্রীকে আমাদের বাড়িতে থাকার জন্য বললে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। সম্প্রতি আমার স্ত্রী ভূঞাপুর উপজেলা ছাত্রদলের আহব্বায়ক আলমগীর হোসেনের সাথে পরকিয়া প্রেমে জড়িয়ে পরেন। ঈদের দিন আমার স্ত্রীকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলে নানা অশান্তি চেষ্টা করেন। এতে আমার শ্বাশুড়িও সায় দেন। একপর্যায়ে উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আলমগীর হোসেনের সাথে ভিডিও কলে কথা বলার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলি এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করি। শুরু হয় আমার উপর নানা অত্যাচার ও অকথ্যভাষায় গালিগালাজ। এতে ক্ষ্যান্ত হননি,ঘটনাটি পরকিয়া প্রেমিককে বললে তার পরকিয়া প্রেমিক আমাকে নানাভাবে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়।