
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নে ব্যানার টাঙ্গানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এহসান এ খানের মায়ের জানাজা শেষে ডাকপাড়া এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের ভিডিও ধারণ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন মো. মহিউদ্দিন নামের এক সাংবাদিক। জানা যায়, দুপুরে ডাকপাড়া এলাকায় এহসান এ খানের মায়ের জানাজায় যোগ দেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হেলাল উদ্দিন, সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সরওয়ার জামাল নিজাম, কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া, সদস্য সচিব মুহাম্মদ ওসমানসহ কর্ণফুলী ও আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা। জানাজা শেষে সরওয়ার জামাল নিজামের পক্ষ থেকে তাঁর সমর্থকেরা একটি ব্যানার টাঙ্গানোর পর সেটি নামিয়ে ফেলে কয়েকজন যুবক। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে যুবদল ও ছাত্রদলের কর্মী মির্জা আতাউল্লাহ, মো. রাকিব, মো. আরফাত, আহমদ নুর, আবদুল হালিম, আবদুল আজিজ ও লোকমানসহ কয়েকজন আহত হন। কর্ণফুলী থানার ওসি মুহাম্মদ শরিফ বলেন, খবর পেয়ে থানা পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নে ব্যানার টাঙ্গানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এহসান এ খানের মায়ের জানাজা শেষে ডাকপাড়া এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের ভিডিও ধারণ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন মো. মহিউদ্দিন নামের এক সাংবাদিক। জানা যায়, দুপুরে ডাকপাড়া এলাকায় এহসান এ খানের মায়ের জানাজায় যোগ দেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হেলাল উদ্দিন, সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সরওয়ার জামাল নিজাম, কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া, সদস্য সচিব মুহাম্মদ ওসমানসহ কর্ণফুলী ও আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা। জানাজা শেষে সরওয়ার জামাল নিজামের পক্ষ থেকে তাঁর সমর্থকেরা একটি ব্যানার টাঙ্গানোর পর সেটি নামিয়ে ফেলে কয়েকজন যুবক। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে যুবদল ও ছাত্রদলের কর্মী মির্জা আতাউল্লাহ, মো. রাকিব, মো. আরফাত, আহমদ নুর, আবদুল হালিম, আবদুল আজিজ ও লোকমানসহ কয়েকজন আহত হন। কর্ণফুলী থানার ওসি মুহাম্মদ শরিফ বলেন, খবর পেয়ে থানা পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।