
ঈদ উপলক্ষে শুরু হয়েছে ঘরমুখো মানুষের স্রোত। আগাম টিকিটধারীদের যাত্রার মধ্য দিয়ে সোমবার শুরু হওয়া ঈদযাত্রার চতুর্থ দিন ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। ট্রেনযোগে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরছে মানুষ। যাত্রী সেবা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে সচেষ্ট আছে বলে জানিয়েছে। ট্রেনের সময় রক্ষা, অতিরিক্ত ট্রেন পরিচালনা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদাররের মতো বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রেলওয়ে (কমলাপুর) স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, সকাল থেকেই বেশিরভাগ ট্রেন নির্ধারিত সময়ে ছেড়ে গেছে, যদিও চিলাহাটি অভিমুখী নীলসাগর এক্সপ্রেস কিছুটা দেরি করেছে। ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে যাত্রীদের দ্রুত ট্রেনে উঠতে ও নামতে সহায়তা করা হচ্ছে, যাতে প্ল্যাটফর্মে কোনও জটলা তৈরি না হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য স্টেশনজুড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারি রয়েছে। র?্যাব, পুলিশ, আনসার এবং রেলওয়ের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা টিকিট কাউন্টার, প্ল্যাটফর্ম ও প্রবেশপথে দায়িত্ব পালন করছেন। যাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে প্রবেশ করাতে স্টেশনের বাইরে বাঁশের বেড়া দিয়ে চারটি পৃথক লাইন তৈরি করা হয়েছে, যেখানে টিকিট চেক করে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।
শিডিউল ঠিক রাখতে বিশেষ ব্যবস্থা: এবারের ঈদযাত্রায় ১২০টি আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়াও পাঁচজোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করা হচ্ছে। অন্যান্য লোকাল, কমিউটার ও মেইল ট্রেনও স্বাভাবিকভাবে চলাচল করছে। তবে ট্রেনের সময়সূচি ঠিক রাখতে এবং যাত্রীদের সুবিধার্থে ঢাকাগামী ৯টি ট্রেনের বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রাবিরতি বাতিল করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার শাহাদাত হোসেন জানান, ঈদে সবচেয়ে বেশি যাত্রী কমলাপুর থেকেই যাত্রা করেন। তাই স্টেশনে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল করা হয়েছে।
ঈদের ফিরতি টিকিট ও অন্যান্য পরিকল্পনা: ফিরতি যাত্রার টিকিট ইতোমধ্যে বিক্রি শুরু হয়েছে। ২৭ মার্চ যারা টিকিট সংগ্রহ করছেন, তারা আগামী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের জন্য টিকিট পাচ্ছেন। একইভাবে ২৮, ২৯ ও ৩০ মার্চ যথাক্রমে ৭, ৮ ও ৯ এপ্রিলের টিকিট পাওয়া যাবে। এছাড়া, ঢাকামুখী ট্রেনে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ সামলাতে জয়দেবপুর স্টেশন থেকে ঢাকামুখী এবং ঢাকা স্টেশন থেকে জয়দেবপুরমুখী ট্রেনে টিকিট ইস্যু বন্ধ রাখা হয়েছে।
এখন পর্যন্ত রেলের ব্যবস্থাপনার ঠিক আছে: কমলাপুর স্টেশনে যাত্রীরা এবারের ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেছেন। এখন পর্যন্ত ট্রেনের শিডিউল মেনে চলার বিষয়টি নিয়ে তারা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। রেল কর্তৃপক্ষও আশা করছে, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে তারা সফল হবে। একাধিক যাত্রী জানান, এবারের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে কিনা, তা পুরো যাত্রার শেষে বোঝা যাবে। তবে এখন পর্যন্ত রেলওয়ের পরিকল্পনা ও যাত্রীসেবার মান ঠিক আছে।
শিডিউল ঠিক রাখতে বিশেষ ব্যবস্থা: এবারের ঈদযাত্রায় ১২০টি আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়াও পাঁচজোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করা হচ্ছে। অন্যান্য লোকাল, কমিউটার ও মেইল ট্রেনও স্বাভাবিকভাবে চলাচল করছে। তবে ট্রেনের সময়সূচি ঠিক রাখতে এবং যাত্রীদের সুবিধার্থে ঢাকাগামী ৯টি ট্রেনের বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রাবিরতি বাতিল করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার শাহাদাত হোসেন জানান, ঈদে সবচেয়ে বেশি যাত্রী কমলাপুর থেকেই যাত্রা করেন। তাই স্টেশনে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল করা হয়েছে।
ঈদের ফিরতি টিকিট ও অন্যান্য পরিকল্পনা: ফিরতি যাত্রার টিকিট ইতোমধ্যে বিক্রি শুরু হয়েছে। ২৭ মার্চ যারা টিকিট সংগ্রহ করছেন, তারা আগামী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের জন্য টিকিট পাচ্ছেন। একইভাবে ২৮, ২৯ ও ৩০ মার্চ যথাক্রমে ৭, ৮ ও ৯ এপ্রিলের টিকিট পাওয়া যাবে। এছাড়া, ঢাকামুখী ট্রেনে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ সামলাতে জয়দেবপুর স্টেশন থেকে ঢাকামুখী এবং ঢাকা স্টেশন থেকে জয়দেবপুরমুখী ট্রেনে টিকিট ইস্যু বন্ধ রাখা হয়েছে।
এখন পর্যন্ত রেলের ব্যবস্থাপনার ঠিক আছে: কমলাপুর স্টেশনে যাত্রীরা এবারের ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেছেন। এখন পর্যন্ত ট্রেনের শিডিউল মেনে চলার বিষয়টি নিয়ে তারা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। রেল কর্তৃপক্ষও আশা করছে, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে তারা সফল হবে। একাধিক যাত্রী জানান, এবারের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে কিনা, তা পুরো যাত্রার শেষে বোঝা যাবে। তবে এখন পর্যন্ত রেলওয়ের পরিকল্পনা ও যাত্রীসেবার মান ঠিক আছে।