
স্পোর্টস ডেস্ক
জুড বেলিংহাম ও ভিনিসিয়াস জুনিয়রের দারুন পারফরমেন্সে লা- লিগায় গত মঙ্গলবার আলাভেসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ। কার্লো আনচেলত্তির দল এর মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালের প্রস্তুতিও দারুনভাবে সেরে নিয়েছে। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে সফরকারী আলাভেসকে মোটেই স্বস্তি দেয়নি গ্যালাকটিকোরা। দলের হয়ে প্রথম গোলটি করেছে বেলিংহাম, এরপর মাদ্রিদের তিন গোলের যোগানদাতা ছিলেন। এর মধ্যে ভিনিসিয়াস করেছেন জোড়া গোল। মৌসুমের শেষে এসে দলের সবাই যেন নিজেদের সেরা ফর্ম প্রমানে ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। টার্কিশ টিনএজার আরডা গুলার দলের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন। এই জয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার থেকে ১৭ পয়েন্ট এগিয়ে গেল আনচেলত্তির দল। লিগে টানা ৩০ ম্যাচে অপরাজিত থাকা মাদ্রিদ কোচ আনচেলত্তি বলেছেন, ‘আমরা লিগে মাত্র একটি ম্যাচে পরাজিত হয়েছি। আমি মনে করি দলের রক্ষনভাগ এই বড় সাফল্যের পিছনে মূল কারন।’ রোববার খোলা ছাদে মাদ্রিদ শহর প্রদক্ষিনের মাধ্যমে মাদ্রিদ তাদের শিরোপা জয় উদযাপন করেছে। কিন্তু এখন সব দৃষ্টি ১ জুন ওয়েম্বলিতে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালকে ঘিরে। রেকর্ড ১৪ বারের কোনভাবেই চ্যাম্পিয়নরা এই চ্যাম্পিয়শীপ হাতছাড়া করতে চাইছে না। ম্যাচের শুরুতে সামু ওমোরোডিওনের পরপর দুটি শট দারুন দক্ষতায় রুখে দেন বেলজিয়ান গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। নাহলে ম্যাচে ভাগ্য হয়তো ভিন্ন হতে পারতো। হাঁটুর গুরুতর ইনজুরির কারণে মৌসুমের প্রায় বেশীরভাগ সময় খেলতে না পারা কোর্তোয়া আশা করছেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে মূল দলে জায়গা করে নেবার। মাঠে ফেরার পর এ পর্যন্ত তিন ম্যাচে তিনি কোন গোল হজম করেননি। এ সম্পর্কে কোর্তোয়া বলেছেন, ‘আমি জানি শক্তিশালী হয়েই আমি মাঠে ফিরেছি। আমি সেই একই কোর্তোয়া আছি, অথবা হতে পারে তার চেয়েও ভাল।’ গত সপ্তাহে বিশ্রামে রাখার পর বাংলাদেশ সময় গত মঙ্গলবার রাতে প্রথম একাদশের প্রায় সব খেলোয়াড়কেই মূল দলে নামিয়েছিলেন আনচেলত্তি। এনিয়ে মৌসুমের ১৯তম গোল করলে বেলিংহাম। সম্ভবত এতটা সৌভাগ্য হয়তো তিনি অন্য কোন গোলের ক্ষেত্রে লাভ করেননি। টনি ক্রুসের ক্রস থেকে ইংলিশ এই উইঙ্গার বলটিতে শট নিলে সেখানে ডানি কারভাহাল দৌড়ে এসেছিলেন। কিন্তু বল সরাসরি নেটে প্রবেশ করলে ১০ মিনিটে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা।
জুড বেলিংহাম ও ভিনিসিয়াস জুনিয়রের দারুন পারফরমেন্সে লা- লিগায় গত মঙ্গলবার আলাভেসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ। কার্লো আনচেলত্তির দল এর মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালের প্রস্তুতিও দারুনভাবে সেরে নিয়েছে। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে সফরকারী আলাভেসকে মোটেই স্বস্তি দেয়নি গ্যালাকটিকোরা। দলের হয়ে প্রথম গোলটি করেছে বেলিংহাম, এরপর মাদ্রিদের তিন গোলের যোগানদাতা ছিলেন। এর মধ্যে ভিনিসিয়াস করেছেন জোড়া গোল। মৌসুমের শেষে এসে দলের সবাই যেন নিজেদের সেরা ফর্ম প্রমানে ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। টার্কিশ টিনএজার আরডা গুলার দলের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন। এই জয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার থেকে ১৭ পয়েন্ট এগিয়ে গেল আনচেলত্তির দল। লিগে টানা ৩০ ম্যাচে অপরাজিত থাকা মাদ্রিদ কোচ আনচেলত্তি বলেছেন, ‘আমরা লিগে মাত্র একটি ম্যাচে পরাজিত হয়েছি। আমি মনে করি দলের রক্ষনভাগ এই বড় সাফল্যের পিছনে মূল কারন।’ রোববার খোলা ছাদে মাদ্রিদ শহর প্রদক্ষিনের মাধ্যমে মাদ্রিদ তাদের শিরোপা জয় উদযাপন করেছে। কিন্তু এখন সব দৃষ্টি ১ জুন ওয়েম্বলিতে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালকে ঘিরে। রেকর্ড ১৪ বারের কোনভাবেই চ্যাম্পিয়নরা এই চ্যাম্পিয়শীপ হাতছাড়া করতে চাইছে না। ম্যাচের শুরুতে সামু ওমোরোডিওনের পরপর দুটি শট দারুন দক্ষতায় রুখে দেন বেলজিয়ান গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। নাহলে ম্যাচে ভাগ্য হয়তো ভিন্ন হতে পারতো। হাঁটুর গুরুতর ইনজুরির কারণে মৌসুমের প্রায় বেশীরভাগ সময় খেলতে না পারা কোর্তোয়া আশা করছেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে মূল দলে জায়গা করে নেবার। মাঠে ফেরার পর এ পর্যন্ত তিন ম্যাচে তিনি কোন গোল হজম করেননি। এ সম্পর্কে কোর্তোয়া বলেছেন, ‘আমি জানি শক্তিশালী হয়েই আমি মাঠে ফিরেছি। আমি সেই একই কোর্তোয়া আছি, অথবা হতে পারে তার চেয়েও ভাল।’ গত সপ্তাহে বিশ্রামে রাখার পর বাংলাদেশ সময় গত মঙ্গলবার রাতে প্রথম একাদশের প্রায় সব খেলোয়াড়কেই মূল দলে নামিয়েছিলেন আনচেলত্তি। এনিয়ে মৌসুমের ১৯তম গোল করলে বেলিংহাম। সম্ভবত এতটা সৌভাগ্য হয়তো তিনি অন্য কোন গোলের ক্ষেত্রে লাভ করেননি। টনি ক্রুসের ক্রস থেকে ইংলিশ এই উইঙ্গার বলটিতে শট নিলে সেখানে ডানি কারভাহাল দৌড়ে এসেছিলেন। কিন্তু বল সরাসরি নেটে প্রবেশ করলে ১০ মিনিটে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা।