
ইরান, রাশিয়া ও চীনের নৌ বাহিনী যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে। ইরানের নৌবাহিনী আয়োজনে গতকাল সোমবার থেকে দেশটির দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। গত রোববার তাসনিম নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়া, চীন, ইরানের নৌবাহিনী এবং ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডস কর্পস (আইআরজিসি) নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ, কমব্যাট ভেসেল ও লজিস্টিক জাহাজ মহড়ায় অংশ নিয়েছে।
এই মহড়ার মূল লক্ষ্য আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করা, বহুপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানো এবং বৈশ্বিক শান্তি রক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সক্ষমতা প্রদর্শন করা। একইসঙ্গে এটি সমুদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং একটি অভিন্ন সামুদ্রিক ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়াও, যৌথ মহড়ায় আন্তর্জাতিক সমুদ্র বাণিজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জলদস্যুতা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই, উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রমে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় এবং অপারেশনাল ও কৌশলগত অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করা হবে। চাবাহার বন্দর সংলগ্ন উত্তর ভারত মহাসাগরের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে এই মহড়ার আয়োজন বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সামুদ্রিক উপস্থিতির ইঙ্গিত দেয়। চীন ও রাশিয়ার সাথে ইরানের এই সহযোগিতা মূলত পশ্চিমা সামরিক প্রভাবের মোকাবিলা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার প্রচেষ্টার অংশ।
এই মহড়ার মূল লক্ষ্য আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করা, বহুপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানো এবং বৈশ্বিক শান্তি রক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সক্ষমতা প্রদর্শন করা। একইসঙ্গে এটি সমুদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং একটি অভিন্ন সামুদ্রিক ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়াও, যৌথ মহড়ায় আন্তর্জাতিক সমুদ্র বাণিজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জলদস্যুতা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই, উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রমে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় এবং অপারেশনাল ও কৌশলগত অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করা হবে। চাবাহার বন্দর সংলগ্ন উত্তর ভারত মহাসাগরের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে এই মহড়ার আয়োজন বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সামুদ্রিক উপস্থিতির ইঙ্গিত দেয়। চীন ও রাশিয়ার সাথে ইরানের এই সহযোগিতা মূলত পশ্চিমা সামরিক প্রভাবের মোকাবিলা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার প্রচেষ্টার অংশ।