
সুজানগর (পাবনা) প্রতিনিধি
সুজানগর পৌর বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। বলা চলে পৌর বাজারের অধিকাংশ মুদিখানার দোকান বোতলজাত সয়াবিন তেল শূন্য। চলতি রমজান মাসে হঠাৎ করে বাজারে সয়াবিন তেল সংকট দেখা দেওয়ায় ভোক্তারা বেকায়দায় পড়েছেন। সরেজমিন খোঁজ খবরকালে সুজানগর পৌর বাজারের অধিকাংশ মুদিখানা দোকানে তেমন বোতলজাত সয়াবিন তেল দেখা যায় না। বাজারের ২/১টি দোকানে ১, ২ ও ৩ লিটারের কিছু কিছু সয়াবিন তেল দেখা গেলেও ৫ লিটারের বোতল ১টিও দেখা যায়না। বাজারের ব্যবসায়ী সাদেক আলী জানান, গত বছরের ডিসেম্বর মাসে সরকার বোতলজাত এবং খোলা সয়াবিল তেলের দাম লিটার প্রতি ৮ টাকা বৃদ্ধির আগ পর্যন্তও উপজেলার হাটবাজারের মুদিখানার দোকানে পর্যাপ্ত বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ ছিল।
কিন্তু দাম বৃদ্ধির পর পর অজ্ঞাত কারণে সয়াবিন তেল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো হাটবাজারের দোকানপাটে বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। এরই মাঝে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো শর্তসাপেক্ষে কিছু কিছু করে সয়াবিন তেল সরবরাহ করেন। তবে ৫লিটারের বোতল আগের মতোই সরবরাহ বন্ধ রাখেন।
এতো দিন ১, ২ ও ৩ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন কিছু কিছু করে সরবরাহ করে আসছিল।
কিন্তু চলতি রমজান মাসে আবার সরবরাহ প্রায় বন্ধ করে দেয়। বিশেষ করে দাম কমার খবরে সরবরাহ একদম কমায়ে দিয়েছে। একই বাজারের মুদিখানা ব্যবসায়ী অনন্ত কুমার কুন্ডু বলেন চলতি রমজান মাসে হাটবাজারের দোকানপাটে খোলা সয়াবিনের তুলনায় বোতলজাত সয়াবিন তেলের চাহিদা অনেক বেশি। কিন্তু গত ৫/৬ দিন হলো সয়াবিন তেল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো হাটবাজারের দোকানপাটে বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ একদম কমায়ে দিয়েছে। আমরা ব্যবসায়ীরা বারবার তেলের চাহিদা দেওয়া সত্ত্বেও প্রতিষ্ঠানগুলো তেল সরবরাহ করছেনা। ফলে আমরা ভোক্তাদের চাহিদা অনুযায়ী বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি করতে পারছি না।
সুজানগর পৌর বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। বলা চলে পৌর বাজারের অধিকাংশ মুদিখানার দোকান বোতলজাত সয়াবিন তেল শূন্য। চলতি রমজান মাসে হঠাৎ করে বাজারে সয়াবিন তেল সংকট দেখা দেওয়ায় ভোক্তারা বেকায়দায় পড়েছেন। সরেজমিন খোঁজ খবরকালে সুজানগর পৌর বাজারের অধিকাংশ মুদিখানা দোকানে তেমন বোতলজাত সয়াবিন তেল দেখা যায় না। বাজারের ২/১টি দোকানে ১, ২ ও ৩ লিটারের কিছু কিছু সয়াবিন তেল দেখা গেলেও ৫ লিটারের বোতল ১টিও দেখা যায়না। বাজারের ব্যবসায়ী সাদেক আলী জানান, গত বছরের ডিসেম্বর মাসে সরকার বোতলজাত এবং খোলা সয়াবিল তেলের দাম লিটার প্রতি ৮ টাকা বৃদ্ধির আগ পর্যন্তও উপজেলার হাটবাজারের মুদিখানার দোকানে পর্যাপ্ত বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ ছিল।
কিন্তু দাম বৃদ্ধির পর পর অজ্ঞাত কারণে সয়াবিন তেল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো হাটবাজারের দোকানপাটে বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। এরই মাঝে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো শর্তসাপেক্ষে কিছু কিছু করে সয়াবিন তেল সরবরাহ করেন। তবে ৫লিটারের বোতল আগের মতোই সরবরাহ বন্ধ রাখেন।
এতো দিন ১, ২ ও ৩ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন কিছু কিছু করে সরবরাহ করে আসছিল।
কিন্তু চলতি রমজান মাসে আবার সরবরাহ প্রায় বন্ধ করে দেয়। বিশেষ করে দাম কমার খবরে সরবরাহ একদম কমায়ে দিয়েছে। একই বাজারের মুদিখানা ব্যবসায়ী অনন্ত কুমার কুন্ডু বলেন চলতি রমজান মাসে হাটবাজারের দোকানপাটে খোলা সয়াবিনের তুলনায় বোতলজাত সয়াবিন তেলের চাহিদা অনেক বেশি। কিন্তু গত ৫/৬ দিন হলো সয়াবিন তেল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো হাটবাজারের দোকানপাটে বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ একদম কমায়ে দিয়েছে। আমরা ব্যবসায়ীরা বারবার তেলের চাহিদা দেওয়া সত্ত্বেও প্রতিষ্ঠানগুলো তেল সরবরাহ করছেনা। ফলে আমরা ভোক্তাদের চাহিদা অনুযায়ী বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি করতে পারছি না।