
সুজানগর (পাবনা) প্রতিনিধি
চলতি রমজান মাসে পাবনার সুজানগরের হাট-বাজারে মাত্রাতিরিক্ত দামে করলা বিক্রি করা হচ্ছে। রমজান মাস শুরুর একদিন আগেও উপজেলার হাট-বাজারে প্রতিকেজি করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে। কিন্তু রমজান মাস উপলক্ষে অধিক মুনাফার আশায় এক শ্রেণির অসাধু সবজি ব্যবসায়ী সুজানগর পৌর বাজারসহ উপজেলার অধিকাংশ হাট-বাজারে প্রতি কজি করলা ১০০ থেকে ১১০ টাকা দরে বিক্রি করছে। অথচ উপজেলার হাট-বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০০টাকা দরে। এ হিসাবে ১কেজি করলার দামে ২কেজি মোটা চাল পাওয়া যাচ্ছে। সুজানগর পৌর বাজারের চাল ব্যবসায়ী বিশু সাহা বলেন বর্তমানে হাট-বাজারে চালের বাজার বেশ চড়া। কিন্তু তার পরও হাট-বাজারে চালের চেয়ে করলার দাম আরও চড়া। বর্তমান বাজার মূল্যে ২কেজি চালের দামে ১কেজি করলা পাওয়া যাচ্ছে। উপজেলার মানিকদীর গ্রামের আব্দুল বাতেন বলেন বর্তমানে চালের বাজার চড়া হলেও নিম্নআয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রয়েছে। কিন্তু প্রতি কেজি করলার দাম ১০০ থেকে ১১০ টাকা হওয়ায় নিম্নআয়ের মানুষের পক্ষে কেনা সম্ভব হচ্ছেনা। এমনকি করলার বর্তমান বাজারে সচ্ছল পরিবারের লোকজনও কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন বলে ভুক্তভোগী ক্রেতারা জানান। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন কোন ব্যবসায়ী অধিক মুনাফার আশায় মাত্রাতিরিক্ত দামে করলা বিক্রি করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলতি রমজান মাসে পাবনার সুজানগরের হাট-বাজারে মাত্রাতিরিক্ত দামে করলা বিক্রি করা হচ্ছে। রমজান মাস শুরুর একদিন আগেও উপজেলার হাট-বাজারে প্রতিকেজি করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে। কিন্তু রমজান মাস উপলক্ষে অধিক মুনাফার আশায় এক শ্রেণির অসাধু সবজি ব্যবসায়ী সুজানগর পৌর বাজারসহ উপজেলার অধিকাংশ হাট-বাজারে প্রতি কজি করলা ১০০ থেকে ১১০ টাকা দরে বিক্রি করছে। অথচ উপজেলার হাট-বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০০টাকা দরে। এ হিসাবে ১কেজি করলার দামে ২কেজি মোটা চাল পাওয়া যাচ্ছে। সুজানগর পৌর বাজারের চাল ব্যবসায়ী বিশু সাহা বলেন বর্তমানে হাট-বাজারে চালের বাজার বেশ চড়া। কিন্তু তার পরও হাট-বাজারে চালের চেয়ে করলার দাম আরও চড়া। বর্তমান বাজার মূল্যে ২কেজি চালের দামে ১কেজি করলা পাওয়া যাচ্ছে। উপজেলার মানিকদীর গ্রামের আব্দুল বাতেন বলেন বর্তমানে চালের বাজার চড়া হলেও নিম্নআয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রয়েছে। কিন্তু প্রতি কেজি করলার দাম ১০০ থেকে ১১০ টাকা হওয়ায় নিম্নআয়ের মানুষের পক্ষে কেনা সম্ভব হচ্ছেনা। এমনকি করলার বর্তমান বাজারে সচ্ছল পরিবারের লোকজনও কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন বলে ভুক্তভোগী ক্রেতারা জানান। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন কোন ব্যবসায়ী অধিক মুনাফার আশায় মাত্রাতিরিক্ত দামে করলা বিক্রি করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।