
নালিতাবাড়ী প্রতিনিধি
যতদূর চোখ যায় সবুজ আর সবুজ। দেশি ও হাইব্রিড জাতের শাকসবজি চাষে ভোগাইয়ের চরে এখন সবুজের সমারোহ। পাহাড়ি ঢল, বন্যা আর অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে ভোগাই নদীর পাড় ভেঙে প্রতিবছরই ভূমিহীন হয় অনেকে, হারায় আবাদী জমি। ফলে দুর্ভোগ নেমে আসে নদী তীরের বাসিন্দাদের। শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই নদীর পাড় ভেঙে জেগে উঠেছে নতুন বিস্তীর্ণ চর।
আর সে চরেই ভাগ্যের চাকা ঘুরানোর চেষ্টা স্থানীয় কৃষকদের। চর থেকে ঢলের পানি নেমে যাওয়ার পর পলিমাটি পড়ে উর্বর হওয়ায় কম খরচে বেশি ফলন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। শাকসবজি চাষের ফলে সবুজে-সবুজে ছেয়ে গেছে ভোগাইয়ের চর। উপজেলার মরিচপুরান ইউনিয়নের ভোগাই নদীর তীরে দক্ষিণ কোন্নগর, ফকিরপাড়া ও বেনীরগোপ এলাকায় সরজমিন ঘুরে এসব চিত্র দেখাগেছে।
সবজি চাষিরা জানান, আংশিক চাষ বা চাষ ছাড়াই আলু, পেঁয়াজ, রসুন, বেগুন, টমেটো, মিষ্টি কুমড়া, মুলা, গাজর, লাউ, কুমড়াসহ বিভিন্ন শাকসবজি চাষ করেছেন তারা। ইতিমধ্যে কিছু ফসল উঠতে শুরু করেছে। ভালো ফলন হলেও এসব শাকসবজির মুল্য কম থাকায় হতাশ কৃষকরা। উজান থেকে ভাটি পর্যন্ত কয়েকশ কৃষক ভোগাইয়ের চরে চাষ করেছেন রবি মৌসুমের নানা জাতের শাকসবজি। কেউ বানিজ্যিক কেউবা পরিবারের চাহিদা মেটাতেই এসব ফসল চাষে করেছেন।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চলতি মৌসুমে ১০৯০ হেক্টর ফসলি জমিতে সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কোন্নগর গ্রামের কৃষক এলিম উদ্দিন জানায়, এবছর নদীর চরে যেসব সবজি চাষ করেছি তার ফলন অনেক ভালো হয়েছে। পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রি করছি। বেনীরগোপ গ্রামের কৃষক আব্দুল আওয়াল জানান, চরে সবজির ফলন ভালো হয়েছে কিন্তু বাজারে দাম কম। আশাকরছি রমজানের রোযার সময় একটু বেশি দাম পাবো।
এবিষয়ে নালিতাবাড়ী উপজেলা কৃষি অফিসার আলহাজ আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, যেখানে শাকসবজি চাষ করা হয়েছে সেখানে কৃষি অফিস নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। সরকারিভাবে বিনামুল্যে কৃষকদের বীজ প্রদান করা হয়েছে। পতিত ও ফাঁকা স্থানে শাকসবজি চাষ করতে কৃষকদের উৎসাহ দেয়া হচ্ছে। আশাকরি কৃষকরা লাভবান হবেন।
যতদূর চোখ যায় সবুজ আর সবুজ। দেশি ও হাইব্রিড জাতের শাকসবজি চাষে ভোগাইয়ের চরে এখন সবুজের সমারোহ। পাহাড়ি ঢল, বন্যা আর অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে ভোগাই নদীর পাড় ভেঙে প্রতিবছরই ভূমিহীন হয় অনেকে, হারায় আবাদী জমি। ফলে দুর্ভোগ নেমে আসে নদী তীরের বাসিন্দাদের। শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই নদীর পাড় ভেঙে জেগে উঠেছে নতুন বিস্তীর্ণ চর।
আর সে চরেই ভাগ্যের চাকা ঘুরানোর চেষ্টা স্থানীয় কৃষকদের। চর থেকে ঢলের পানি নেমে যাওয়ার পর পলিমাটি পড়ে উর্বর হওয়ায় কম খরচে বেশি ফলন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। শাকসবজি চাষের ফলে সবুজে-সবুজে ছেয়ে গেছে ভোগাইয়ের চর। উপজেলার মরিচপুরান ইউনিয়নের ভোগাই নদীর তীরে দক্ষিণ কোন্নগর, ফকিরপাড়া ও বেনীরগোপ এলাকায় সরজমিন ঘুরে এসব চিত্র দেখাগেছে।
সবজি চাষিরা জানান, আংশিক চাষ বা চাষ ছাড়াই আলু, পেঁয়াজ, রসুন, বেগুন, টমেটো, মিষ্টি কুমড়া, মুলা, গাজর, লাউ, কুমড়াসহ বিভিন্ন শাকসবজি চাষ করেছেন তারা। ইতিমধ্যে কিছু ফসল উঠতে শুরু করেছে। ভালো ফলন হলেও এসব শাকসবজির মুল্য কম থাকায় হতাশ কৃষকরা। উজান থেকে ভাটি পর্যন্ত কয়েকশ কৃষক ভোগাইয়ের চরে চাষ করেছেন রবি মৌসুমের নানা জাতের শাকসবজি। কেউ বানিজ্যিক কেউবা পরিবারের চাহিদা মেটাতেই এসব ফসল চাষে করেছেন।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চলতি মৌসুমে ১০৯০ হেক্টর ফসলি জমিতে সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কোন্নগর গ্রামের কৃষক এলিম উদ্দিন জানায়, এবছর নদীর চরে যেসব সবজি চাষ করেছি তার ফলন অনেক ভালো হয়েছে। পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রি করছি। বেনীরগোপ গ্রামের কৃষক আব্দুল আওয়াল জানান, চরে সবজির ফলন ভালো হয়েছে কিন্তু বাজারে দাম কম। আশাকরছি রমজানের রোযার সময় একটু বেশি দাম পাবো।
এবিষয়ে নালিতাবাড়ী উপজেলা কৃষি অফিসার আলহাজ আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, যেখানে শাকসবজি চাষ করা হয়েছে সেখানে কৃষি অফিস নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। সরকারিভাবে বিনামুল্যে কৃষকদের বীজ প্রদান করা হয়েছে। পতিত ও ফাঁকা স্থানে শাকসবজি চাষ করতে কৃষকদের উৎসাহ দেয়া হচ্ছে। আশাকরি কৃষকরা লাভবান হবেন।