
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে হতাশাজনক পারফরম্যান্সের পর বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা এখন ব্যস্ত ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ (ডিপিএল) নিয়ে। তবে আন্তর্জাতিক ব্যস্ততা ফের শুরু হচ্ছে এপ্রিলে, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দিয়ে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আনুষ্ঠানিকভাবে সিরিজের সূচি ঘোষণা করেছে।
আগামী ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশ সফরে আসবে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। ২০ এপ্রিল থেকে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচটি হবে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে, ২৮ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত।
এই সিরিজ আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ নয়, তবে দুই দলের জন্যই এটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ২০২০ সালের পর এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছে জিম্বাবুয়ে, যেখানে তাদের শেষ সফরে টেস্টে ইনিংস ও ১০৬ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল তারা।
বাংলাদেশ সর্বশেষ টেস্ট খেলেছিল ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, যেখানে জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে পরাজিত করেছিল। অন্যদিকে, জিম্বাবুয়ের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়, তবে তারা এই সিরিজকে প্রতিযোগিতামূলক করতে চায়।
দুই দলের সর্বশেষ ৫ দেখায় বাংলাদেশ জয় পেয়েছে ৪টিতে। সর্বশেষ ২০২১ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়েকে ২২০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছিল টাইগাররা।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট নানা চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায়, ওয়ানডেতে দুর্বল পারফরম্যান্স, এমনকি বিপিএল ঘিরে নানা বিতর্কÑসব মিলিয়ে এই টেস্ট সিরিজ বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন শুরু হতে পারে।
বিসিবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আসন্ন সিরিজের জন্য বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা করা হবে রোজার ঈদের পর, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে। এরপর মে মাসে পাকিস্তান সফরে যাবে বাংলাদেশ দল, যেখানে দুটি সাদা বলের সিরিজ খেলবে টাইগাররা।
এই সিরিজে ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়ে নিজেদের আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ। এখন দেখার বিষয়, সিলেট ও চট্টগ্রামের এই দুই ম্যাচে দল কতটা সাফল্য পেতে পারে।
আগামী ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশ সফরে আসবে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। ২০ এপ্রিল থেকে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচটি হবে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে, ২৮ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত।
এই সিরিজ আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ নয়, তবে দুই দলের জন্যই এটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ২০২০ সালের পর এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছে জিম্বাবুয়ে, যেখানে তাদের শেষ সফরে টেস্টে ইনিংস ও ১০৬ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল তারা।
বাংলাদেশ সর্বশেষ টেস্ট খেলেছিল ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, যেখানে জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০১ রানে পরাজিত করেছিল। অন্যদিকে, জিম্বাবুয়ের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়, তবে তারা এই সিরিজকে প্রতিযোগিতামূলক করতে চায়।
দুই দলের সর্বশেষ ৫ দেখায় বাংলাদেশ জয় পেয়েছে ৪টিতে। সর্বশেষ ২০২১ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়েকে ২২০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছিল টাইগাররা।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট নানা চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায়, ওয়ানডেতে দুর্বল পারফরম্যান্স, এমনকি বিপিএল ঘিরে নানা বিতর্কÑসব মিলিয়ে এই টেস্ট সিরিজ বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন শুরু হতে পারে।
বিসিবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আসন্ন সিরিজের জন্য বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা করা হবে রোজার ঈদের পর, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে। এরপর মে মাসে পাকিস্তান সফরে যাবে বাংলাদেশ দল, যেখানে দুটি সাদা বলের সিরিজ খেলবে টাইগাররা।
এই সিরিজে ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়ে নিজেদের আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ। এখন দেখার বিষয়, সিলেট ও চট্টগ্রামের এই দুই ম্যাচে দল কতটা সাফল্য পেতে পারে।