মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের হিমাগারে (কোল্ড স্টোরেজে) সাড়ে ছয় লাখ ডিম দীর্ঘদিন মজুত রাখায় দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার পুরান বাজারের বিসিক শিল্পনগর এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়েছে। জানা গেছে, হিমাগারে দীর্ঘদিন ধরে ডিম রেখে সংকট তৈরি করায় শহিদুল ইসলাম ও জাহাঙ্গীর কাজী নামে দুই ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া দু’দিনের মধ্যে হিমাগারে রাখা ডিম বিক্রি করার শর্ত দিয়েছেন অভিযান পরিচালনা করা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাইদুজ্জামান হিমু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, মাদারীপুর শহরে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বৃদ্ধি করার জন্য কোল্ড স্টোরেজে দীর্ঘদিন ধরে ডিম মজুত করে রাখা হয়েছে। আমরা যৌথ অভিযান পরিচালনা করে বিষয়টি সত্যতা পাই। আমরা জানতে পারি, গত মার্চ মাস থেকে কোল্ড স্টোরেজে ছয় লাখ ৪২ হাজার ডিম মজুত রাখা হয়েছে। আর এখন অধিক লাভে অতিরিক্ত মুনাফায় সেই ডিম তারা ধীরে ধীরে বিক্রি করছে, যা আইনের বিরোধী। মজুত রাখায় বাজারে ডিমের কৃত্রিম সংকট দেখা দেওয়ায় দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।’ তিনি জানান, সতর্কতামূলক শর্তসাপেক্ষে দুই ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং দুই দিনের মধ্যে সব ডিম বাজারে বিক্রি করার জন্য বলা হয়েছে। তা না হলে পুনরায় অভিযান পরিচালনা করা হবে।
মাদারীপুরের হিমাগারে (কোল্ড স্টোরেজে) সাড়ে ছয় লাখ ডিম দীর্ঘদিন মজুত রাখায় দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার পুরান বাজারের বিসিক শিল্পনগর এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়েছে। জানা গেছে, হিমাগারে দীর্ঘদিন ধরে ডিম রেখে সংকট তৈরি করায় শহিদুল ইসলাম ও জাহাঙ্গীর কাজী নামে দুই ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া দু’দিনের মধ্যে হিমাগারে রাখা ডিম বিক্রি করার শর্ত দিয়েছেন অভিযান পরিচালনা করা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাইদুজ্জামান হিমু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, মাদারীপুর শহরে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বৃদ্ধি করার জন্য কোল্ড স্টোরেজে দীর্ঘদিন ধরে ডিম মজুত করে রাখা হয়েছে। আমরা যৌথ অভিযান পরিচালনা করে বিষয়টি সত্যতা পাই। আমরা জানতে পারি, গত মার্চ মাস থেকে কোল্ড স্টোরেজে ছয় লাখ ৪২ হাজার ডিম মজুত রাখা হয়েছে। আর এখন অধিক লাভে অতিরিক্ত মুনাফায় সেই ডিম তারা ধীরে ধীরে বিক্রি করছে, যা আইনের বিরোধী। মজুত রাখায় বাজারে ডিমের কৃত্রিম সংকট দেখা দেওয়ায় দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।’ তিনি জানান, সতর্কতামূলক শর্তসাপেক্ষে দুই ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং দুই দিনের মধ্যে সব ডিম বাজারে বিক্রি করার জন্য বলা হয়েছে। তা না হলে পুনরায় অভিযান পরিচালনা করা হবে।