
চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের চৌগাছায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হামলার শিকার হয়েছেন লন্ডন প্রবাসী ইমামুল হাসান। তিনি উপজেলার সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের মাকাপুর গ্রামের মৃত হায়দার আলীর ছেলে।
গত বৃহস্পতিবার নিজ গ্রামের বাড়িতে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পরদিন তিনি চৌগাছা থানায় ছয়জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ইমামুল হাসান তার পৈত্রিক সম্পত্তিতে বসবাস করে আসছিলেন।
কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকার মৃত মগরেব আলীর ছেলে শহিদুল ইসলাম (৫৬), রবিউল ইসলাম (৬০), শহিদুলের ছেলে রুমন (২১), শহিদুলের স্ত্রী শাকিলা (৫০), রবিউলের স্ত্রী তাসলিমা খাতুন (৫৫) ও মাসুদ রানার স্ত্রী মিতু বেগম (২৮) ওই জমি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছিলেন। এরই জেরে ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ইমামুলের ওপর হামলা চালান। তারা ইমামুলের মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করলে তিনি হাত দিয়ে তা প্রতিহত করেন, এতে তার হাতে গভীর কোপ লাগে। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে তাদেরও হামলার শিকার হতে হয়। আহতদের মধ্যে রয়েছেন-মৃত হায়দার আলীর দুই সন্তান আল ইমরান বাবু (২৬) ও তামান্না নাজনিন (৪০), মৃত কাশেম আলীর ছেলে লিয়াকত আলী (৫৬), মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মুকুট ঢালি (৫০), মৃত হযরত আলীর ছেলে শরীফ হোসেন (৫৫) এবং মহেশপুর থানার শঙ্করহুদা গ্রামের মৃত আতিয়ার রহমানের ছেলে মনিরুজ্জামান (৩৮)। পরে গুরুতর আহত ইমামুল হাসানকে যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন ইমামুল হাসান চৌগাছা থানায় ছয়জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। চৌগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে, তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্থানীয়দের মতে, জমি সংক্রান্ত বিরোধের কারণে দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনা চলছিল। এ ধরনের সংঘর্ষ যেন পুনরায় না ঘটে, সে জন্য প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
যশোরের চৌগাছায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হামলার শিকার হয়েছেন লন্ডন প্রবাসী ইমামুল হাসান। তিনি উপজেলার সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের মাকাপুর গ্রামের মৃত হায়দার আলীর ছেলে।
গত বৃহস্পতিবার নিজ গ্রামের বাড়িতে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পরদিন তিনি চৌগাছা থানায় ছয়জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ইমামুল হাসান তার পৈত্রিক সম্পত্তিতে বসবাস করে আসছিলেন।
কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকার মৃত মগরেব আলীর ছেলে শহিদুল ইসলাম (৫৬), রবিউল ইসলাম (৬০), শহিদুলের ছেলে রুমন (২১), শহিদুলের স্ত্রী শাকিলা (৫০), রবিউলের স্ত্রী তাসলিমা খাতুন (৫৫) ও মাসুদ রানার স্ত্রী মিতু বেগম (২৮) ওই জমি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছিলেন। এরই জেরে ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে ইমামুলের ওপর হামলা চালান। তারা ইমামুলের মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করলে তিনি হাত দিয়ে তা প্রতিহত করেন, এতে তার হাতে গভীর কোপ লাগে। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে তাদেরও হামলার শিকার হতে হয়। আহতদের মধ্যে রয়েছেন-মৃত হায়দার আলীর দুই সন্তান আল ইমরান বাবু (২৬) ও তামান্না নাজনিন (৪০), মৃত কাশেম আলীর ছেলে লিয়াকত আলী (৫৬), মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মুকুট ঢালি (৫০), মৃত হযরত আলীর ছেলে শরীফ হোসেন (৫৫) এবং মহেশপুর থানার শঙ্করহুদা গ্রামের মৃত আতিয়ার রহমানের ছেলে মনিরুজ্জামান (৩৮)। পরে গুরুতর আহত ইমামুল হাসানকে যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন ইমামুল হাসান চৌগাছা থানায় ছয়জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। চৌগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে, তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্থানীয়দের মতে, জমি সংক্রান্ত বিরোধের কারণে দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনা চলছিল। এ ধরনের সংঘর্ষ যেন পুনরায় না ঘটে, সে জন্য প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।