
চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
দেশের দক্ষিণাঞ্চল বাগেরহাটের চিতলমারীতে স্ট্রবেরি চাষ করে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন কাজী সাব্বির আহমেদ। সাব্বির আহম্মেদ ১০ বছরের বেসরকারি চাকরি ছেড়ে ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে স্ট্রবেরি চাষ করে একজন সফল কৃষি উদ্যোক্তা হতে। তিনি পরিক্ষামূলক ভাবে এক বিঘা জমিতে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার চারা গাছ লাগিয়েছেন। এবং তিন মাসের মাথায় এই গাছের ফল বিক্রি করতে শুরু করেছেন। উপজেলার হিজলা গ্রামের অধিবাসি কাজী সাব্বির আহম্মেদ জানান, প্রথমবারের মতো এক বিঘা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করে তিনি অনেকটা সফলতা পেয়েছেন। প্রতিটি গাছে আশানুরূপ ফল এসেছে এবং তা বাজারজাত করছেন। গোপালগঞ্জ-বাগেরহাট ও চিতলমারী সদর বাজার থেকে ফল ব্যবসায়ীরা তার ক্ষেতে এসে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা (পাইকারী) কেজি দরে ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছেন এই স্ট্রবেরি ফল। প্রথম বারেই তিনি ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকার স্ট্রবেরি বিক্রি করতে পারবেন বলে আসা করছেন। স্থানীয় অনেকের সাথে কথা হলে তারা জানান, কৃষি উদ্যোক্তা সাব্বির কাজীর পাশা-পাশি স্ট্রবেরি চাষে অনেক কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। তারা আগামিতে স্ট্রবেরি চাষ করবেন। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ সিফাত আল মারুফ বলেন, চিতলমারী উপজেলায় এমন একটি উদ্যোগ নিয়ে প্রথম বারেরমত সফল হওয়ার জন্য ওই উদ্যোক্তাকে আমি সাধুবাদ জানাই। আগামিতে স্ট্রবেরি চাষের মাধ্যমে কৃষকের আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরে আসবে এবং মানুষের পুষ্টি চাহিদা মিটবে এটাই প্রত্যাশা করি। চিতলমারী প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি এস.এম সহিদুল হক টিপু বলেন, স্ট্রবেরি একটি দামি ফল হওয়ায় বাজারে এর চাহিদা প্রচুর। এলাকায় এই প্রথম স্ট্রবেরি চাষ হয়েছে শুনে আমি আনন্দিত। প্রসঙ্গত: মৌসুমের শুরুতে স্ট্রবেরির সাদা ফুল ফোটে। পরে হলুদ রঙের ফল ধরে। সবশেষে পাকা লাল টুকটুকে রং ধারণ করে। উইন্টারডন জাতের একটি চারা গাছ থেকে মৌসুমে কমপক্ষে দুই কেজি ফল পাওয়া যায়। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে গাছে ফুল আসতে শুরু করে। ডিসেম্বরের শেষ ভাগ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ফল আহরণ করা যায়। অল্প বিনিয়োগে বেশি মুনাফা হওয়ায় এটি চাষে কৃষকদের আগ্রহ অনেক বেশি। এই ফলের গুণাগুণ অতুলনীয়।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল বাগেরহাটের চিতলমারীতে স্ট্রবেরি চাষ করে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন কাজী সাব্বির আহমেদ। সাব্বির আহম্মেদ ১০ বছরের বেসরকারি চাকরি ছেড়ে ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে স্ট্রবেরি চাষ করে একজন সফল কৃষি উদ্যোক্তা হতে। তিনি পরিক্ষামূলক ভাবে এক বিঘা জমিতে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার চারা গাছ লাগিয়েছেন। এবং তিন মাসের মাথায় এই গাছের ফল বিক্রি করতে শুরু করেছেন। উপজেলার হিজলা গ্রামের অধিবাসি কাজী সাব্বির আহম্মেদ জানান, প্রথমবারের মতো এক বিঘা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করে তিনি অনেকটা সফলতা পেয়েছেন। প্রতিটি গাছে আশানুরূপ ফল এসেছে এবং তা বাজারজাত করছেন। গোপালগঞ্জ-বাগেরহাট ও চিতলমারী সদর বাজার থেকে ফল ব্যবসায়ীরা তার ক্ষেতে এসে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা (পাইকারী) কেজি দরে ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছেন এই স্ট্রবেরি ফল। প্রথম বারেই তিনি ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকার স্ট্রবেরি বিক্রি করতে পারবেন বলে আসা করছেন। স্থানীয় অনেকের সাথে কথা হলে তারা জানান, কৃষি উদ্যোক্তা সাব্বির কাজীর পাশা-পাশি স্ট্রবেরি চাষে অনেক কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। তারা আগামিতে স্ট্রবেরি চাষ করবেন। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ সিফাত আল মারুফ বলেন, চিতলমারী উপজেলায় এমন একটি উদ্যোগ নিয়ে প্রথম বারেরমত সফল হওয়ার জন্য ওই উদ্যোক্তাকে আমি সাধুবাদ জানাই। আগামিতে স্ট্রবেরি চাষের মাধ্যমে কৃষকের আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরে আসবে এবং মানুষের পুষ্টি চাহিদা মিটবে এটাই প্রত্যাশা করি। চিতলমারী প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি এস.এম সহিদুল হক টিপু বলেন, স্ট্রবেরি একটি দামি ফল হওয়ায় বাজারে এর চাহিদা প্রচুর। এলাকায় এই প্রথম স্ট্রবেরি চাষ হয়েছে শুনে আমি আনন্দিত। প্রসঙ্গত: মৌসুমের শুরুতে স্ট্রবেরির সাদা ফুল ফোটে। পরে হলুদ রঙের ফল ধরে। সবশেষে পাকা লাল টুকটুকে রং ধারণ করে। উইন্টারডন জাতের একটি চারা গাছ থেকে মৌসুমে কমপক্ষে দুই কেজি ফল পাওয়া যায়। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে গাছে ফুল আসতে শুরু করে। ডিসেম্বরের শেষ ভাগ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ফল আহরণ করা যায়। অল্প বিনিয়োগে বেশি মুনাফা হওয়ায় এটি চাষে কৃষকদের আগ্রহ অনেক বেশি। এই ফলের গুণাগুণ অতুলনীয়।