
* চলতি অর্থবছরের আরএডিপিতে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে
* শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা মানব উন্নয়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত বেশ পিছিয়ে আছে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে এডিপিতে যেখানে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রয়োজন, সেখানে বরাবরই ওই খাত থেকে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) কমানো হচ্ছে। এবারও ওই খাত থেকে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। ওই খাতের বরাদ্দ বিগত চার বছর ধরেই নিম্নমুখী। বরাবরের মতো চলতি অর্থবছরের আরএডিপিতে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা মানব উন্নয়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাজেটে ওই দুটি খাত সব সময় উপেক্ষিত থাকছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাত সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, গুরুত্বপূর্ণ হলেও দেশের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ প্রকৃত চাহিদার তুলনায় কমই থাকে। তারপরও তা কমানোতে চ্যালেঞ্জ আরো বাড়বে। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে জোর দেয়ার কথা বলা হলেও উন্নয়ন বাজেটে তার প্রতিফলন নেই। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে বড় কাটছাঁট করতে যাচ্ছে।
সূত্র জানায়, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপিতে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। আরএডিপিতে বরাদ্দ ৪৯ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। ফলে আরএডিপির আকার দাঁড়াবে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। আরএডিপিতে বিগত কয়েক বছরে ৫ থেকে ১০ শতাংশ হারে বরাদ্দ কমানো হলেও এবার বরাদ্দ কমানোর হার তুলনামূলক বেশি হচ্ছে। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী এডিপির আকার এবার প্রায় ১৮ শতাংশের বেশি কমতে যাচ্ছে। আর স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। ওই তিন খাতে ৪৫ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা বরাদ্দ কমানো হচ্ছে।
সূত্র আরো জানায়, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপিতে স্বাস্থ্য খাতে ২০ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। যা মোট বরাদ্দের ৭ দশমিক ৮০ শতাংশ ছিলো। কিন্তু আরএডিপিতে ১২ হাজার ২১৯ কোটি টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। ফলে স্বাস্থ্য খাতে মাত্র ৮ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকবে। যা আরএডিপিতে মোট বরাদ্দের মাত্র ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরের তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ শিক্ষা খাতে ছিলো। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ওই খাতে ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিলো। যা ছিলো মোট বরাদ্দের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ। আরএডিপিতে শিক্ষা খাত থেকে ১১ হাজার ১৭৯ কোটি টাকা কমানোর সিদ্ধানÑ হয়েছে। ফলে শিক্ষা খাতে আরএডিপিতে মাত্র ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ বরাদ্দ থাকছে। মূলত প্রকল্প বাস্তবায়নের গতি কম থাকায় গুরুত্বপূর্ণ ওই দুই খাতে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের আরএডিপিতে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে ২৩ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকারও বেশি। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ওই দুই খাতে সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ কমানো হয়েছিলো। যা গত অর্থবছরের বরাদ্দের তুলনায় প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা কমানো হচ্ছে।
এদিকে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, স্বাস্থ্যে যা বরাদ্দ দেয়া হয়, তার চেয়ে তিনগুণ বেশি বরাদ্দ প্রয়োজন। সেখানে বরাদ্দ থেকে কেটে নেয়া ভালো কথা নয়। স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা থেকে কম কাটা উচিত। কারণ সামাজিক খাত বা অন্য খাতের কাজ বন্ধ রেখে পরবর্তী সময়ে শুরু করা গেলেও স্বাস্থ্যের কোনো কার্যক্রম বন্ধ করা হলে সেটা আবার শুরু থেকে শুরু করতে হয়। তাই স্বাস্থ্য ও শিক্ষা থেকে যত কম কাটছাঁট করা যায়, ততই ভালো।
অন্যদিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আরএডিপিতে ১০টি খাত সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে। ওই খাতগুলোর জন্য মোট বরাদ্দে প্রায় ৮১ দশমিক ৩১ শতাংশ রাখা হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য, শিক্ষার মতো সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া প্রায় সব খাতেই কমবেশি বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। শুধু পরিবেশ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে। পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে কমানো হচ্ছে ২২ হাজার ৪৩৪ কোটি; বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত থেকে ৮ হাজার ৮৫৪ কোটি; গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধা খাত থেকে ৫ হাজার ২২৩ কোটি; স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন থেকে ১ হাজার ৩৩ কোটি; কৃষি থেকে ৩ হাজার ৫৮৮ কোটি; শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাত থেকে ২ হাজার ৪৩ কোটি এবং বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে ৪৫৯ কোটি টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ৫৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে। ফলে ওই খাতে আরএডিপিতে বরাদ্দ বেড়ে ১১ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকা দাঁড়াচ্ছে। আরএডিপিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জন্য সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য ২১ হাজার ৪৭৫ কোটি, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের জন্য ১৮ হাজার ৬২৪ কোটি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ১২ হাজার ৭৬৪ কোটি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জন্য ১২ হাজার ১২৯ কোটি রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জন্য ১০ হাজার ২২৭ কোটি, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জন্য ১০ হাজার ২১১ কোটি, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭ হাজার ১৫৩ কোটি, সেতু বিভাগের জন্য ৫ হাজার ৮৪৮ কোটি এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জন্য ৫ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হচ্ছে।
* শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা মানব উন্নয়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত বেশ পিছিয়ে আছে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে এডিপিতে যেখানে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রয়োজন, সেখানে বরাবরই ওই খাত থেকে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) কমানো হচ্ছে। এবারও ওই খাত থেকে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। ওই খাতের বরাদ্দ বিগত চার বছর ধরেই নিম্নমুখী। বরাবরের মতো চলতি অর্থবছরের আরএডিপিতে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা মানব উন্নয়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাজেটে ওই দুটি খাত সব সময় উপেক্ষিত থাকছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাত সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, গুরুত্বপূর্ণ হলেও দেশের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ প্রকৃত চাহিদার তুলনায় কমই থাকে। তারপরও তা কমানোতে চ্যালেঞ্জ আরো বাড়বে। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে জোর দেয়ার কথা বলা হলেও উন্নয়ন বাজেটে তার প্রতিফলন নেই। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে বড় কাটছাঁট করতে যাচ্ছে।
সূত্র জানায়, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপিতে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। আরএডিপিতে বরাদ্দ ৪৯ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। ফলে আরএডিপির আকার দাঁড়াবে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। আরএডিপিতে বিগত কয়েক বছরে ৫ থেকে ১০ শতাংশ হারে বরাদ্দ কমানো হলেও এবার বরাদ্দ কমানোর হার তুলনামূলক বেশি হচ্ছে। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী এডিপির আকার এবার প্রায় ১৮ শতাংশের বেশি কমতে যাচ্ছে। আর স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। ওই তিন খাতে ৪৫ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা বরাদ্দ কমানো হচ্ছে।
সূত্র আরো জানায়, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপিতে স্বাস্থ্য খাতে ২০ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। যা মোট বরাদ্দের ৭ দশমিক ৮০ শতাংশ ছিলো। কিন্তু আরএডিপিতে ১২ হাজার ২১৯ কোটি টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। ফলে স্বাস্থ্য খাতে মাত্র ৮ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকবে। যা আরএডিপিতে মোট বরাদ্দের মাত্র ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরের তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ শিক্ষা খাতে ছিলো। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ওই খাতে ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিলো। যা ছিলো মোট বরাদ্দের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ। আরএডিপিতে শিক্ষা খাত থেকে ১১ হাজার ১৭৯ কোটি টাকা কমানোর সিদ্ধানÑ হয়েছে। ফলে শিক্ষা খাতে আরএডিপিতে মাত্র ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ বরাদ্দ থাকছে। মূলত প্রকল্প বাস্তবায়নের গতি কম থাকায় গুরুত্বপূর্ণ ওই দুই খাতে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের আরএডিপিতে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে ২৩ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকারও বেশি। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ওই দুই খাতে সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ কমানো হয়েছিলো। যা গত অর্থবছরের বরাদ্দের তুলনায় প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা কমানো হচ্ছে।
এদিকে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, স্বাস্থ্যে যা বরাদ্দ দেয়া হয়, তার চেয়ে তিনগুণ বেশি বরাদ্দ প্রয়োজন। সেখানে বরাদ্দ থেকে কেটে নেয়া ভালো কথা নয়। স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা থেকে কম কাটা উচিত। কারণ সামাজিক খাত বা অন্য খাতের কাজ বন্ধ রেখে পরবর্তী সময়ে শুরু করা গেলেও স্বাস্থ্যের কোনো কার্যক্রম বন্ধ করা হলে সেটা আবার শুরু থেকে শুরু করতে হয়। তাই স্বাস্থ্য ও শিক্ষা থেকে যত কম কাটছাঁট করা যায়, ততই ভালো।
অন্যদিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আরএডিপিতে ১০টি খাত সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে। ওই খাতগুলোর জন্য মোট বরাদ্দে প্রায় ৮১ দশমিক ৩১ শতাংশ রাখা হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য, শিক্ষার মতো সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া প্রায় সব খাতেই কমবেশি বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। শুধু পরিবেশ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে। পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে কমানো হচ্ছে ২২ হাজার ৪৩৪ কোটি; বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত থেকে ৮ হাজার ৮৫৪ কোটি; গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধা খাত থেকে ৫ হাজার ২২৩ কোটি; স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন থেকে ১ হাজার ৩৩ কোটি; কৃষি থেকে ৩ হাজার ৫৮৮ কোটি; শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাত থেকে ২ হাজার ৪৩ কোটি এবং বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে ৪৫৯ কোটি টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ৫৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে। ফলে ওই খাতে আরএডিপিতে বরাদ্দ বেড়ে ১১ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকা দাঁড়াচ্ছে। আরএডিপিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জন্য সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য ২১ হাজার ৪৭৫ কোটি, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের জন্য ১৮ হাজার ৬২৪ কোটি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ১২ হাজার ৭৬৪ কোটি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জন্য ১২ হাজার ১২৯ কোটি রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জন্য ১০ হাজার ২২৭ কোটি, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জন্য ১০ হাজার ২১১ কোটি, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭ হাজার ১৫৩ কোটি, সেতু বিভাগের জন্য ৫ হাজার ৮৪৮ কোটি এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জন্য ৫ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হচ্ছে।