
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরায় ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শান্তা (২৫) নামের এক নারী তার তিন মাস বয়সী কন্যাশিশুকে চুলার আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছেন। এরপর তার বৃদ্ধা মা হোসনে আরা বেগমকে (৬৫) পিটিয়ে হত্যা করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার নুনেখোলা গ্রামে এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ওই নারীকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, শান্তা প্রথমে তার মেয়ে আশরাফীকে চুলার আগুনে ফেলে পুড়িয়ে হত্যা করেন। এসময় ওই নারীর মা হোসনে আরা বাধা দিতে গেলে তাকেও মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন। এরপর শান্তা নিজেই পাশের বাড়ি গিয়ে জানান, তিনি তার মেয়ে ও মাকে হত্যা করেছেন। খবর পেয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার এসআই শিললুর রহমান ঘটনাস্থলে পৌঁছে শান্তাকে আটক করেন এবং লাশ দুটি উদ্ধার করেন। সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক বলেন, দুপুর আনুমানিক ১টা ৩৫ মিনিটে নৃশংস এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। শান্তাকে (২৫) মানসিক ভারসাম্যহীন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওসি আরও বলেন, তিনি তার তিন মাস বয়সী মেয়ে আশরাফীকে চুলার মধ্যে ফেলে পুড়িয়ে হত্যা করেন। ঘটনাটি দেখে ফেলায় মা হোসনে আরা বেগমকেও লাঠি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন। পরবর্তীতে শান্তা নিজেই হত্যার কথা স্বীকার করেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। আসামিকে আটক করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। হত্যার কারণ এখনো স্পষ্ট নয়, তবে পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
সাতক্ষীরায় ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শান্তা (২৫) নামের এক নারী তার তিন মাস বয়সী কন্যাশিশুকে চুলার আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছেন। এরপর তার বৃদ্ধা মা হোসনে আরা বেগমকে (৬৫) পিটিয়ে হত্যা করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার নুনেখোলা গ্রামে এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ওই নারীকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, শান্তা প্রথমে তার মেয়ে আশরাফীকে চুলার আগুনে ফেলে পুড়িয়ে হত্যা করেন। এসময় ওই নারীর মা হোসনে আরা বাধা দিতে গেলে তাকেও মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন। এরপর শান্তা নিজেই পাশের বাড়ি গিয়ে জানান, তিনি তার মেয়ে ও মাকে হত্যা করেছেন। খবর পেয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার এসআই শিললুর রহমান ঘটনাস্থলে পৌঁছে শান্তাকে আটক করেন এবং লাশ দুটি উদ্ধার করেন। সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক বলেন, দুপুর আনুমানিক ১টা ৩৫ মিনিটে নৃশংস এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। শান্তাকে (২৫) মানসিক ভারসাম্যহীন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওসি আরও বলেন, তিনি তার তিন মাস বয়সী মেয়ে আশরাফীকে চুলার মধ্যে ফেলে পুড়িয়ে হত্যা করেন। ঘটনাটি দেখে ফেলায় মা হোসনে আরা বেগমকেও লাঠি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন। পরবর্তীতে শান্তা নিজেই হত্যার কথা স্বীকার করেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। আসামিকে আটক করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। হত্যার কারণ এখনো স্পষ্ট নয়, তবে পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।