
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলসহ সবত্রই সরিষার বাম্পার ফলন হওয়ায় লাভের মুখ দেখবে বলে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ও সঠিক সময়ে সার, বীজ, সেচ, কীটনাশক প্রয়োগসহ কৃষি বিভাগের সার্বক্ষণিক তদারকি ও পরামর্শ গ্রহণ করে কৃষক সরিষা বুনন করায় এমন বাম্পার ফলন হয়েছে যে, যা দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। ফলে গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে সরিষার ফলন হয়েছে বাম্পার। উপজেলার বিত্তীর্ণ এলাকা জুড়ে চলতি মৌসুমে সরিষার আবাদ ছিল নজর কারার মত। উপজেলার পনেরটি ইউনিয়ন ও একটি পৌর এলাকার মোট সরিষা চাষাবাদের তিন ভাগ চাষ হয়েছে চরাঞ্চলে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার পনেরটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ২ হাজার ৬’শ ২৯ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। স্বল্প সময়ে অল্প খরচে অধিক মুনাফা লাভের আশায় বোনাস ফসল হিসেবে সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে কৃষকরা। এক বিঘা জমিতে কৃষক খরচ বাদে মুনাফাপান প্রায় ১৫ হাজার টাকা। কাপাসিয়া ইউনিয়নের দূর্গম চরের কৃষক রাজা মিয়া বলেন, গত বছর ৪ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করে ৩৫ হাজার টাকা মুনাফা পেয়েছেন। সেই আশায় চলতি মৌসুমে ৫ বিঘা জমিতে উন্নত জাতের সরিষার আবাদ করেছেন তিনি। ফলন অত্যন্ত ভাল হয়েছে। কৃষি অধিপ্তরের মাঠ পর্যায়ের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিয়ে সরিষার পরিচর্যা করছেন। তার ভাষ্য এক বিঘা জমিতে হালচাষ থেকে শুরু করে সরিষা উঠানো পর্যন্ত খরচ হয় প্রায় ৪ হাজার টাকা। সরিষা ভাল হলে বিঘা প্রতি ফলন হবে প্রায় ৪ থেকে ৫ মন। একই কথা বলেন শান্তিরাম ইউনিয়নের কৃষক মিজানুর রহমান খোকন। তার ভাষ্য সরিষা একটি বোনাস ফসল। সরিষা চাষ তোলার পর বোরো আবাদ করা যায়।
এছাড়া সরিষার জমিতে উর্বরতা শক্তি বেশি হয়। কাপাসিয়া ইউনিয়নের দায়িত্বরত উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. লিটন মিয়া বলেন, চলতি মৌসুমে চরে সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। এতে কৃষকরা বেজায় খুশি। গত বছরের তুলনায় প্রতি বিঘা জমিতে ২ হতে ৩ মন সরিষা বেশি হওয়ার সম্ভাবনা লক্ষ্যণীয়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. রাশিদুল কবির বলেন সরিষা একটি বোনাস ফসল। স্বল্প সময়ে কম খরচে বেশি লাভের আশায় কৃষকরা এখন সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে। প্রতিবছর সরিষার আবাদ বেড়েই চলেছে। সরিষা থেকে তেল, মৌ-মাছির মধু আহরণ, জ্বালানি এবং অধিক মুনাফা লাভ করা যায়। বারি জাতের সরিষার ফলন অনেক ভাল। চলতি মৌসুমে রেকর্ড পরিমান সরিষার আবাদ হয়েছে এ উপজেলায়।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলসহ সবত্রই সরিষার বাম্পার ফলন হওয়ায় লাভের মুখ দেখবে বলে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ও সঠিক সময়ে সার, বীজ, সেচ, কীটনাশক প্রয়োগসহ কৃষি বিভাগের সার্বক্ষণিক তদারকি ও পরামর্শ গ্রহণ করে কৃষক সরিষা বুনন করায় এমন বাম্পার ফলন হয়েছে যে, যা দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। ফলে গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে সরিষার ফলন হয়েছে বাম্পার। উপজেলার বিত্তীর্ণ এলাকা জুড়ে চলতি মৌসুমে সরিষার আবাদ ছিল নজর কারার মত। উপজেলার পনেরটি ইউনিয়ন ও একটি পৌর এলাকার মোট সরিষা চাষাবাদের তিন ভাগ চাষ হয়েছে চরাঞ্চলে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার পনেরটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ২ হাজার ৬’শ ২৯ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। স্বল্প সময়ে অল্প খরচে অধিক মুনাফা লাভের আশায় বোনাস ফসল হিসেবে সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে কৃষকরা। এক বিঘা জমিতে কৃষক খরচ বাদে মুনাফাপান প্রায় ১৫ হাজার টাকা। কাপাসিয়া ইউনিয়নের দূর্গম চরের কৃষক রাজা মিয়া বলেন, গত বছর ৪ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করে ৩৫ হাজার টাকা মুনাফা পেয়েছেন। সেই আশায় চলতি মৌসুমে ৫ বিঘা জমিতে উন্নত জাতের সরিষার আবাদ করেছেন তিনি। ফলন অত্যন্ত ভাল হয়েছে। কৃষি অধিপ্তরের মাঠ পর্যায়ের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিয়ে সরিষার পরিচর্যা করছেন। তার ভাষ্য এক বিঘা জমিতে হালচাষ থেকে শুরু করে সরিষা উঠানো পর্যন্ত খরচ হয় প্রায় ৪ হাজার টাকা। সরিষা ভাল হলে বিঘা প্রতি ফলন হবে প্রায় ৪ থেকে ৫ মন। একই কথা বলেন শান্তিরাম ইউনিয়নের কৃষক মিজানুর রহমান খোকন। তার ভাষ্য সরিষা একটি বোনাস ফসল। সরিষা চাষ তোলার পর বোরো আবাদ করা যায়।
এছাড়া সরিষার জমিতে উর্বরতা শক্তি বেশি হয়। কাপাসিয়া ইউনিয়নের দায়িত্বরত উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. লিটন মিয়া বলেন, চলতি মৌসুমে চরে সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। এতে কৃষকরা বেজায় খুশি। গত বছরের তুলনায় প্রতি বিঘা জমিতে ২ হতে ৩ মন সরিষা বেশি হওয়ার সম্ভাবনা লক্ষ্যণীয়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. রাশিদুল কবির বলেন সরিষা একটি বোনাস ফসল। স্বল্প সময়ে কম খরচে বেশি লাভের আশায় কৃষকরা এখন সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে। প্রতিবছর সরিষার আবাদ বেড়েই চলেছে। সরিষা থেকে তেল, মৌ-মাছির মধু আহরণ, জ্বালানি এবং অধিক মুনাফা লাভ করা যায়। বারি জাতের সরিষার ফলন অনেক ভাল। চলতি মৌসুমে রেকর্ড পরিমান সরিষার আবাদ হয়েছে এ উপজেলায়।