
আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ইউরোপ ও রাশিয়া বড় ধরনের সামরিক সংঘাতে জড়াতে পারে বলে সতর্ক করেছে ডেনমার্কের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা। এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানিয়েছে, ন্যাটোর মধ্যে বিভাজন দেখা দিলে ইউরোপে বড় ধরনের যুদ্ধ বাধতে পারে। মস্কো এরইমধ্যে নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে কাজ করছে বলেও প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে ইউরোপের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে অবনতি ঘটতে শুরু করে। পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞা আরোপের মধ্য দিয়ে তা চরম বৈরিতায় রূপ নেয়। এরপর থেকেই ইউরোপে আরেকটি বড় যুদ্ধের আশঙ্কা করে আসছেন বিশ্লেষকরা। এবার একই ইঙ্গিত দিলো ডেনমার্কের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থাও। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে রাশিয়া ও ইউরোপ সামরিক সংঘাতে জড়াতে পারে বলে সতর্ক করেছে তারা। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণামাধ্যমে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউেক্রন যুদ্ধ শেষ হলে বা কোনো কারণে আটকে গেলে কিংবা সামরিক জোট ন্যাটোর মধ্যে যদি বিভাজন দেখা দেয়, তাহলে রাশিয়ার সঙ্গে আঞ্চলিক সংঘাত তৈরি হতে পারে। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র যদি ন্যাটোকে সমর্থন না দেয় তাহলে রাশিয়ার কাছে জোটটি দুর্বল হিসেবে বিবেচিত হবে। তাছাড়া, উত্তর মেরু নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে ন্যাটোর উত্তেজনা দিন দিন বাড়ছে। রাশিয়া এরইমধ্যে নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে সামরিক সরঞ্জাম আধুনিকীকরণের পাশাপাশি উৎপাদন কার্যক্রম বাড়িয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। তবে এখনই রাশিয়া কোনো সংঘাতে জড়াবেনা বলেও মনে করছে গোয়েন্দা সংস্থাটি। কেননা, একইসঙ্গে ইউক্রেন ও অন্য কোনো ভূখণ্ডে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ভøাদিমির পুতিনের পক্ষে সম্ভব নয়। ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর গ্রিনল্যান্ড দ্বীপ নিয়ে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। তবে ইউরোপের সঙ্গে যুদ্ধে রাশিয়া গ্রিনল্যান্ড ও ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জকে জড়াবে না বলে ধারণা ডেনমার্কের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার। তাদের মতে, এই অঞ্চল ঘিরে ইউরোপের চেয়ে বরং যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত স্বার্থ বেশি।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে ইউরোপের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে অবনতি ঘটতে শুরু করে। পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞা আরোপের মধ্য দিয়ে তা চরম বৈরিতায় রূপ নেয়। এরপর থেকেই ইউরোপে আরেকটি বড় যুদ্ধের আশঙ্কা করে আসছেন বিশ্লেষকরা। এবার একই ইঙ্গিত দিলো ডেনমার্কের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থাও। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে রাশিয়া ও ইউরোপ সামরিক সংঘাতে জড়াতে পারে বলে সতর্ক করেছে তারা। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণামাধ্যমে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউেক্রন যুদ্ধ শেষ হলে বা কোনো কারণে আটকে গেলে কিংবা সামরিক জোট ন্যাটোর মধ্যে যদি বিভাজন দেখা দেয়, তাহলে রাশিয়ার সঙ্গে আঞ্চলিক সংঘাত তৈরি হতে পারে। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র যদি ন্যাটোকে সমর্থন না দেয় তাহলে রাশিয়ার কাছে জোটটি দুর্বল হিসেবে বিবেচিত হবে। তাছাড়া, উত্তর মেরু নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে ন্যাটোর উত্তেজনা দিন দিন বাড়ছে। রাশিয়া এরইমধ্যে নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে সামরিক সরঞ্জাম আধুনিকীকরণের পাশাপাশি উৎপাদন কার্যক্রম বাড়িয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। তবে এখনই রাশিয়া কোনো সংঘাতে জড়াবেনা বলেও মনে করছে গোয়েন্দা সংস্থাটি। কেননা, একইসঙ্গে ইউক্রেন ও অন্য কোনো ভূখণ্ডে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ভøাদিমির পুতিনের পক্ষে সম্ভব নয়। ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর গ্রিনল্যান্ড দ্বীপ নিয়ে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। তবে ইউরোপের সঙ্গে যুদ্ধে রাশিয়া গ্রিনল্যান্ড ও ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জকে জড়াবে না বলে ধারণা ডেনমার্কের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার। তাদের মতে, এই অঞ্চল ঘিরে ইউরোপের চেয়ে বরং যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত স্বার্থ বেশি।