
চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
চিলমারী উপজেলায় ৪টি ইটভাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বন্ধ করে দেওয়ায় প্রায় সহশ্রাধিক শ্রমিক কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। এ সিদ্ধান্তের ফলে উপজেলায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ছে ইটভাটার মালিক ও শ্রমিক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জেলার ৯টি উপজেলায় সর্বমোট ১১৩টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে চিলমারী উপজেলায় ৪টি। এই ইটভাটায় কর্মরত প্রায় সহশ্রাধিক শ্রমিক ইট তৈরি ও মাটিকাটাসহ বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। এ বছর ইটভাটায় বিনিয়োগকারীরা অতিরিক্ত শীতের ফলে এমনইতেই লোকশানের মুখে উপরন্ত আবার ব্যাংক ঋণ করে ব্যবসায় বিনিয়োগ করে দিশেহারা হয়ে পড়েছে ভাটা মালিক। ভাটার শ্রমিক নাল্টু বলেন, ইটভাটার মালিকের কাছ থেকে আগাম শ্রম বিক্রি করে টাকা নিয়ে খরচ করে ফেলেছি, যা মালিকদের ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। যদি ভাটার কার্যক্রম শুরু না হয় তাহলে পরিবার পরিজন নিয়ে অতিকষ্টে দিনাতিপাত করতে হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও জানা যায়, চলতি বছর থেকে কোনভাবেই কৃষি জমির মালিকরা টপ সয়েল মাটি কেটে ইট ভাটায় ইট পোড়াতে পারবে না মর্মে নির্দেশ জারি করেছে সরকার। যার ফলে আগামী বছর থেকে এমনিতেই এ সকল ইটভাটা বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু এবার লাইসেন্স নবায়নের পূর্বে কোন ধরনের নির্দেশনা না থাকায় ইট ভাটা শিল্পে উপজেলায় বিনিয়োগ করা হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকার অধিক। সরকারের নীতি নির্ধারকদের সিদ্ধান্তহীনতার ফলে চরম ব্যবসায়িকভাবে লোকসানের মুখে পড়তে যাচ্ছে ইট ভাটা মালিকরা। উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ইটভাটার মালিক মো. মাহফুজার রহমান বলেন, আমি দীর্ঘদিন থেকে ইটভাটা করে আসছি।
হঠাৎ নির্বাহী অফিসার (ইএনও) সবুজ কুমার বসাক এসে ইটভাটা বন্ধ করে দেয়। এতে করে উপজেলা সহশ্রাধিক শমিক বেকর হয়ে পড়েছে। শ্রমিকেরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। স্থানীয় কয়েকজন ঠিকাদার বলেন, বিভিন্ন স্থানে ভাটার কার্যক্রম চললেও হঠাতেই এই উপজেলায় বন্ধ করে দেয়ায় একে তো ইটের দাম বৃদ্ধি পাবে তার উপর সময় মতো ইট পাওয়া কঠিন হবে, বাঁধাগ্রস্থ হবে সরকারি উন্নয়ন কাজ।
মেসাস ওবিএস ট্রেডার্স স্বত্বাধিকারী হাবিবুল ইসলাম অপু বলেন, ভাটা শুরু অবধি আমার সকল কাগজপত্র আপডেট করা থাকে। এ বছর পরিবেশ ছাড়পত্রের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে যাহার টাকা জমাদানের রশীদও আছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থান কারণে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়নি। তবে এই ভাটা বন্ধে শ্রমিকরা পরছেন চরম বিপাকে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সবুজ কুমার বসাক বলেন, অনুমতি না থাকায় উপজেলার ৪টি ভাটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
চিলমারী উপজেলায় ৪টি ইটভাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বন্ধ করে দেওয়ায় প্রায় সহশ্রাধিক শ্রমিক কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। এ সিদ্ধান্তের ফলে উপজেলায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ছে ইটভাটার মালিক ও শ্রমিক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জেলার ৯টি উপজেলায় সর্বমোট ১১৩টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে চিলমারী উপজেলায় ৪টি। এই ইটভাটায় কর্মরত প্রায় সহশ্রাধিক শ্রমিক ইট তৈরি ও মাটিকাটাসহ বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। এ বছর ইটভাটায় বিনিয়োগকারীরা অতিরিক্ত শীতের ফলে এমনইতেই লোকশানের মুখে উপরন্ত আবার ব্যাংক ঋণ করে ব্যবসায় বিনিয়োগ করে দিশেহারা হয়ে পড়েছে ভাটা মালিক। ভাটার শ্রমিক নাল্টু বলেন, ইটভাটার মালিকের কাছ থেকে আগাম শ্রম বিক্রি করে টাকা নিয়ে খরচ করে ফেলেছি, যা মালিকদের ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। যদি ভাটার কার্যক্রম শুরু না হয় তাহলে পরিবার পরিজন নিয়ে অতিকষ্টে দিনাতিপাত করতে হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও জানা যায়, চলতি বছর থেকে কোনভাবেই কৃষি জমির মালিকরা টপ সয়েল মাটি কেটে ইট ভাটায় ইট পোড়াতে পারবে না মর্মে নির্দেশ জারি করেছে সরকার। যার ফলে আগামী বছর থেকে এমনিতেই এ সকল ইটভাটা বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু এবার লাইসেন্স নবায়নের পূর্বে কোন ধরনের নির্দেশনা না থাকায় ইট ভাটা শিল্পে উপজেলায় বিনিয়োগ করা হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকার অধিক। সরকারের নীতি নির্ধারকদের সিদ্ধান্তহীনতার ফলে চরম ব্যবসায়িকভাবে লোকসানের মুখে পড়তে যাচ্ছে ইট ভাটা মালিকরা। উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ইটভাটার মালিক মো. মাহফুজার রহমান বলেন, আমি দীর্ঘদিন থেকে ইটভাটা করে আসছি।
হঠাৎ নির্বাহী অফিসার (ইএনও) সবুজ কুমার বসাক এসে ইটভাটা বন্ধ করে দেয়। এতে করে উপজেলা সহশ্রাধিক শমিক বেকর হয়ে পড়েছে। শ্রমিকেরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। স্থানীয় কয়েকজন ঠিকাদার বলেন, বিভিন্ন স্থানে ভাটার কার্যক্রম চললেও হঠাতেই এই উপজেলায় বন্ধ করে দেয়ায় একে তো ইটের দাম বৃদ্ধি পাবে তার উপর সময় মতো ইট পাওয়া কঠিন হবে, বাঁধাগ্রস্থ হবে সরকারি উন্নয়ন কাজ।
মেসাস ওবিএস ট্রেডার্স স্বত্বাধিকারী হাবিবুল ইসলাম অপু বলেন, ভাটা শুরু অবধি আমার সকল কাগজপত্র আপডেট করা থাকে। এ বছর পরিবেশ ছাড়পত্রের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে যাহার টাকা জমাদানের রশীদও আছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থান কারণে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়নি। তবে এই ভাটা বন্ধে শ্রমিকরা পরছেন চরম বিপাকে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সবুজ কুমার বসাক বলেন, অনুমতি না থাকায় উপজেলার ৪টি ভাটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।