
লালমনিরহাট প্রতিনিধি
অনেকটা সখের বসে রঙিন ফুলকপি চাষ। আর সখের ফুলকপি চাষ করেই বাজিমাত করেছেন লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা ইউনিয়নের রুদ্রেশ্বর এলাকার এক নারী উদ্যোক্তা রাবেয়া খাতুন। এখন তার মাঠ জুড়ে সবুজ পাতার মাঝে গোলাপি ও হলুদ রঙের ফুলকপি শোভা পাচ্ছে। দূর থেকে বোঝা না গেলেও কাছ থেকে কপির এমন ভিন্ন রঙের ফুলকপি সকলকে মুগ্ধ করবে।
লারলমনিরহাট সাদা রঙের কপি নিয়মিত চাষ হলেও এ বছর এবারই প্রথম রঙিন কপি চাষ হচ্ছে। এই রঙিন কপি চাষে খরচ কম হওয়ায় লাভ বেশি। তাছাড়া এই রঙিন ফুকপির চাহিদা রয়েছে দেশের বাজারে। দূর দূরান্ত থেকে সাধারণ মানুষ ছুটে আসছেন এ কপি দেখতে। কৃষি বিভাগ বলছেন, বাজারে উচ্চ মূল্যে বিক্রয় করা এ জাতের কপি চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন জেলার কৃষকরা। নারী উদ্যোক্তা রাবেয়া খাতুন জানান, কপিটি রঙ্গিলা হলুদ জাতের। চারা তৈরির জন্য বীজতলায় রোপণ করে নিয়মিত পরিচর্যা করতে হয়। বীজ বপনের ২৫-৩০ দিনের মধ্য চারা লাগানোর উপযুক্ত হয়। এরপর বীজতলা থেকে চারাগুলো সংগ্রহ করে জমিতে আবাদের পর নির্দিষ্ট পরিমাণ সার, কীটনাশক ও সেচসহ সব ধরনের পরিচর্যা করতে হয়। গাছ বড় হওয়ার পর প্রতিটি গাছে ছোট ছোট কপির গুটি বাধতে শুরু করে। তারপর ৬৫-৭৫ দিনের মধ্য কপি বাজারে বিক্রির উপযুক্ত হয়। কালীগঞ্জে কাকিনা রুদ্রেশ্বর গ্রামের কৃষক ছামাদ মিয়া জানান, হাটে সবজি বিক্রি করে গ্রামের ভেতর দিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলাম। হঠাৎ হলুদ ও গোলাপি রঙের কপির ক্ষেত চোখের সামনে পড়তেই ক্ষেতের সামনে দাঁড়াই। রঙিন কপি এর আগে কখনও দেখিনি। আরও কাছে গিয়ে কপি গুলো দেখে খুব ভাল লাগলো। বীজ পেলে আমিও এ জাতের কপি আগামীতে চাষ করবো। কপি গুলোর রঙ দেখে মানুষ ক্ষেতে ভিড় করবে। কালিগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তুষার কান্তি জানান, কালীগঞ্জের মাটি কৃষির জন্য উর্বর। এখানে সব ধরনের ফসল চাষ করা সম্ভব। বর্তমানে বাজারে উচ্চ মূল্যে বিক্রি যোগ্য ফসল চাষে কৃষকরা আগ্রহী হয়ে উঠছেন। রঙিন কপির বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইতিমধ্যে কপি গুলো বিক্রিও শুরু হয়েছে। দাম ভাল পাওয়া যাচ্ছে এবং খরচ তুলনামূলক কম। তিনি আরও জানান, কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে নারী উদ্যোক্তা রাবেয়াকে সব ধরনের সহযোগিতা দেয়া হচ্ছ। কৃষকরা আগ্রহী হলে শুধু এই উপজেলায় নয়, গোটা জেলা জুড়ে বড় পরিসরে এ কপি চাষ করতে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা দেয়া হবে।
অনেকটা সখের বসে রঙিন ফুলকপি চাষ। আর সখের ফুলকপি চাষ করেই বাজিমাত করেছেন লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা ইউনিয়নের রুদ্রেশ্বর এলাকার এক নারী উদ্যোক্তা রাবেয়া খাতুন। এখন তার মাঠ জুড়ে সবুজ পাতার মাঝে গোলাপি ও হলুদ রঙের ফুলকপি শোভা পাচ্ছে। দূর থেকে বোঝা না গেলেও কাছ থেকে কপির এমন ভিন্ন রঙের ফুলকপি সকলকে মুগ্ধ করবে।
লারলমনিরহাট সাদা রঙের কপি নিয়মিত চাষ হলেও এ বছর এবারই প্রথম রঙিন কপি চাষ হচ্ছে। এই রঙিন কপি চাষে খরচ কম হওয়ায় লাভ বেশি। তাছাড়া এই রঙিন ফুকপির চাহিদা রয়েছে দেশের বাজারে। দূর দূরান্ত থেকে সাধারণ মানুষ ছুটে আসছেন এ কপি দেখতে। কৃষি বিভাগ বলছেন, বাজারে উচ্চ মূল্যে বিক্রয় করা এ জাতের কপি চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন জেলার কৃষকরা। নারী উদ্যোক্তা রাবেয়া খাতুন জানান, কপিটি রঙ্গিলা হলুদ জাতের। চারা তৈরির জন্য বীজতলায় রোপণ করে নিয়মিত পরিচর্যা করতে হয়। বীজ বপনের ২৫-৩০ দিনের মধ্য চারা লাগানোর উপযুক্ত হয়। এরপর বীজতলা থেকে চারাগুলো সংগ্রহ করে জমিতে আবাদের পর নির্দিষ্ট পরিমাণ সার, কীটনাশক ও সেচসহ সব ধরনের পরিচর্যা করতে হয়। গাছ বড় হওয়ার পর প্রতিটি গাছে ছোট ছোট কপির গুটি বাধতে শুরু করে। তারপর ৬৫-৭৫ দিনের মধ্য কপি বাজারে বিক্রির উপযুক্ত হয়। কালীগঞ্জে কাকিনা রুদ্রেশ্বর গ্রামের কৃষক ছামাদ মিয়া জানান, হাটে সবজি বিক্রি করে গ্রামের ভেতর দিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলাম। হঠাৎ হলুদ ও গোলাপি রঙের কপির ক্ষেত চোখের সামনে পড়তেই ক্ষেতের সামনে দাঁড়াই। রঙিন কপি এর আগে কখনও দেখিনি। আরও কাছে গিয়ে কপি গুলো দেখে খুব ভাল লাগলো। বীজ পেলে আমিও এ জাতের কপি আগামীতে চাষ করবো। কপি গুলোর রঙ দেখে মানুষ ক্ষেতে ভিড় করবে। কালিগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তুষার কান্তি জানান, কালীগঞ্জের মাটি কৃষির জন্য উর্বর। এখানে সব ধরনের ফসল চাষ করা সম্ভব। বর্তমানে বাজারে উচ্চ মূল্যে বিক্রি যোগ্য ফসল চাষে কৃষকরা আগ্রহী হয়ে উঠছেন। রঙিন কপির বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইতিমধ্যে কপি গুলো বিক্রিও শুরু হয়েছে। দাম ভাল পাওয়া যাচ্ছে এবং খরচ তুলনামূলক কম। তিনি আরও জানান, কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে নারী উদ্যোক্তা রাবেয়াকে সব ধরনের সহযোগিতা দেয়া হচ্ছ। কৃষকরা আগ্রহী হলে শুধু এই উপজেলায় নয়, গোটা জেলা জুড়ে বড় পরিসরে এ কপি চাষ করতে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা দেয়া হবে।