
নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারের জেরে শান্তা ইসলাম (২২) নামে এক তরুণীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টির পাশাপাশি ভাঙচুর করা হয়েছে রায়পুরার শ্রীনগরের ইউপি চেয়ারম্যান নিয়াজ মোর্শেদ খান রাসেলের বাড়িতে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নে শ্রীনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত শান্তা ইসলাম শ্রীনগর গ্রামের বাসিন্দা ও ইউপি চেয়ারম্যান নিয়াজ মোর্শেদ খান রাসেলের চাচাতো ভাই শাকিলের স্ত্রী। স্থানীয়রা জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরেই শ্রীনগর ইউপি চেয়ারম্যান নিয়াজ মোর্শেদ খান রাসেল ও সোহেল ভোন্ডারের মধ্যে বিরোধ ছিল। গতকাল শুক্রবার দুপুরে একই এলাকার সোহেল ভেন্ডারের নেতৃত্বে কতিপয় সন্ত্রাসী ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময়ে চেয়ারম্যানকে না পেয়ে তাদের পরিবারের ওপর গুলি বর্ষণ করে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন ওই তরুণী। পরে তাকে উদ্ধার করে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রিফাত খাঁন নামে নিহতের পরিবারের এক সদস্য বলেন, তারা আমাদের বাড়িঘরে হামলা ও গুলি করেছে। এ ছাড়া বাড়ির পাশে থাকা মুরগিসহ একটি মুরগির খামারে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। রায়পুরা থানার ওসি আদিল মাহমুদ হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লাশ উদ্ধার করে প্রথমে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারের জেরে শান্তা ইসলাম (২২) নামে এক তরুণীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টির পাশাপাশি ভাঙচুর করা হয়েছে রায়পুরার শ্রীনগরের ইউপি চেয়ারম্যান নিয়াজ মোর্শেদ খান রাসেলের বাড়িতে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নে শ্রীনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত শান্তা ইসলাম শ্রীনগর গ্রামের বাসিন্দা ও ইউপি চেয়ারম্যান নিয়াজ মোর্শেদ খান রাসেলের চাচাতো ভাই শাকিলের স্ত্রী। স্থানীয়রা জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরেই শ্রীনগর ইউপি চেয়ারম্যান নিয়াজ মোর্শেদ খান রাসেল ও সোহেল ভোন্ডারের মধ্যে বিরোধ ছিল। গতকাল শুক্রবার দুপুরে একই এলাকার সোহেল ভেন্ডারের নেতৃত্বে কতিপয় সন্ত্রাসী ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময়ে চেয়ারম্যানকে না পেয়ে তাদের পরিবারের ওপর গুলি বর্ষণ করে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন ওই তরুণী। পরে তাকে উদ্ধার করে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রিফাত খাঁন নামে নিহতের পরিবারের এক সদস্য বলেন, তারা আমাদের বাড়িঘরে হামলা ও গুলি করেছে। এ ছাড়া বাড়ির পাশে থাকা মুরগিসহ একটি মুরগির খামারে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। রায়পুরা থানার ওসি আদিল মাহমুদ হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লাশ উদ্ধার করে প্রথমে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।