
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরনকে হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে কলাপাড়া প্রেসক্লাব, রিপোর্টার্স ক্লাব, রিপোর্টার্স ইউনিটি, টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরাম, সাংবাদিক ফোরাম, সাংবাদিক ক্লাব, কুয়াকাটা প্রেস ক্লাব, মহিপুর প্রেস ক্লাবসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের আহবায়ক হুমায়ুন কবির, সাবেক সভাপতি মেজবাহউদ্দিন মান্নু, সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন মিন্টু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহসীন পারভেজ, সাংবাদিক অমল মুখার্জী, কলাপাড়া পৌর বিএনপির সভাপতি গাজী মো ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মুসা তাওহীদ নান্নু মুন্সি, মহিপুর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহজাহান পারভেজ, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক হারুন-অর-রশীদ, যুগ্ন আহবায়ক সজল বিশ্বাস, কলাপাড়া পৌর স্বেচ্চাসেবক দল আহবায়ক বিশ্বাস রাশেদ মোশাররাফ কল্লোল, কলাপাড়া রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি জাহিদ রিপন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাসেল মোল্লা, কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আমির, সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি জেড এম কাওসার, সাংবাদিক ক্লাব সভাপতি নীল রতন কুন্ডু, মহিপুর প্রেস ক্লাব সদস্য মিজানুর রহমান রিপন প্রমুখ।
বক্তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হামলাকারীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। অন্যথায় সকল সংবাদ বর্জন ও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে বাংলাভিশন টিভি প্রতিনিধি ও কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ জহিরুল ইসলাম মিরনকে হত্যার উদ্দেশ্যে দুর্বৃত্তরা এলোপাথারি কুপিয়ে বাসার সামনে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থনীয়রা মিরনকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করে। ওই রাতে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাললে প্রেরন করা হয়।তিনি বর্তমানে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে পুলিশ তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এখন পর্যন্ত কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি।
মহিপুর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, ইতিমধ্যে সাংবাদিক মিরনের বাসা সংলগ্ন ফিলিং স্টেশন এবং আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। তদন্ত চলমান রয়েছে। আশা করি দ্রুত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।
কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরনকে হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে কলাপাড়া প্রেসক্লাব, রিপোর্টার্স ক্লাব, রিপোর্টার্স ইউনিটি, টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরাম, সাংবাদিক ফোরাম, সাংবাদিক ক্লাব, কুয়াকাটা প্রেস ক্লাব, মহিপুর প্রেস ক্লাবসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের আহবায়ক হুমায়ুন কবির, সাবেক সভাপতি মেজবাহউদ্দিন মান্নু, সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন মিন্টু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহসীন পারভেজ, সাংবাদিক অমল মুখার্জী, কলাপাড়া পৌর বিএনপির সভাপতি গাজী মো ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মুসা তাওহীদ নান্নু মুন্সি, মহিপুর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহজাহান পারভেজ, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক হারুন-অর-রশীদ, যুগ্ন আহবায়ক সজল বিশ্বাস, কলাপাড়া পৌর স্বেচ্চাসেবক দল আহবায়ক বিশ্বাস রাশেদ মোশাররাফ কল্লোল, কলাপাড়া রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি জাহিদ রিপন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাসেল মোল্লা, কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আমির, সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি জেড এম কাওসার, সাংবাদিক ক্লাব সভাপতি নীল রতন কুন্ডু, মহিপুর প্রেস ক্লাব সদস্য মিজানুর রহমান রিপন প্রমুখ।
বক্তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হামলাকারীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। অন্যথায় সকল সংবাদ বর্জন ও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে বাংলাভিশন টিভি প্রতিনিধি ও কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ জহিরুল ইসলাম মিরনকে হত্যার উদ্দেশ্যে দুর্বৃত্তরা এলোপাথারি কুপিয়ে বাসার সামনে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থনীয়রা মিরনকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করে। ওই রাতে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাললে প্রেরন করা হয়।তিনি বর্তমানে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে পুলিশ তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এখন পর্যন্ত কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি।
মহিপুর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, ইতিমধ্যে সাংবাদিক মিরনের বাসা সংলগ্ন ফিলিং স্টেশন এবং আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। তদন্ত চলমান রয়েছে। আশা করি দ্রুত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।