
স্পোর্টস ডেস্ক
ইংলিশ কারাবাও কাপের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে আর্সেনালকে ২-০ গোলে হারিয়েছে নিউক্যাসল ইউনাইটেড। প্রথম লেগেও এই ব্যবধানেই হেরেছিল মিকেল আরতেতার দল। অর্থাৎ দুই লেগ মিলিয়ে আর্সেনালকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে চলে গেছে নিউক্যাসেল। এ নিয়ে সর্বশেষ তিন মৌসুমে দ্বিতীয়বারের মতো লিগ কাপ ফাইনালে পৌঁছেছে তারা। প্রথম লেগে আর্সেনালের ঘরের মাঠে ২-০ ব্যবধানে হারের পর এই ম্যাচে আর্সেনালের প্রত্যাশা ছিল অনেক। কিন্তু অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে গিয়ে আবারও হতাশ হতে হলো গানারদের। গত বুধবার সেন্ট জেমস পার্কে ১৯ মিনিটে প্রথম গোল করেন নিউক্যাসেলের জ্যাকব মারফি। আলেক্সান্ডার আইসাকের শট পোস্টে লেগে ফিরে আসলে পাল্টা শট নিয়ে বল জালে পাঠান। ৫২তম মিনিটে আর্সেনালের ডিফেন্সিভ ভুলের সুযোগ নিয়ে এন্থনি গর্ডন আরও এক গোল করলে পুরো ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় নিউক্যাসল। ১৯৫৫ সালের পর বড় শিরোপা জিততে না পারা নিউক্যাসেল আগামী মাসে ওয়েম্বলিতে লিভারপুল অথবা টটেনহাম হটস্পারের বিপক্ষে ফাইনাল খেলবে। ২০২৩ সালের ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে হারের হতাশা কাটিয়ে এবার শিরোপা জিততে চায় তারা। টটেনহাম এখন লিভারপুলের বিপক্ষে প্রথম লেগে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে। দ্বিতীয় লেগ অ্যানফিল্ডে অনুষ্ঠিত হবে। গত রোববার ম্যানচেস্টার সিটিকে ৫-১ গোলে হারিয়েছিল আর্সেনাল। ওই জয় দেখে মনে হচ্ছিল, তারা হয়তো নিউক্যাসেলকে হতাশ করতে পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা গেল পুরো ভিন্ন চিত্র। আনন্দের একটি রাত কাটালো নিউক্যাসেলের সমর্থকরাই। দীর্ঘদিন পর আরেকটি শিরোপার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন তারা। সেমিফাইনালের ফলাফল সম্ভবত প্রথমার্ধের মধ্যভাগেই নির্ধারিত হয়ে যায়। আর্সেনাল অধিনায়ক মার্টিন ওডেগার্ড একটি সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট না করলে পরিস্থিতি অন্যরকম হতে পারতো। গোল হলে নিউক্যাসেল চাপের মধ্যে পড়ে যেতো।
ইংলিশ কারাবাও কাপের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে আর্সেনালকে ২-০ গোলে হারিয়েছে নিউক্যাসল ইউনাইটেড। প্রথম লেগেও এই ব্যবধানেই হেরেছিল মিকেল আরতেতার দল। অর্থাৎ দুই লেগ মিলিয়ে আর্সেনালকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে চলে গেছে নিউক্যাসেল। এ নিয়ে সর্বশেষ তিন মৌসুমে দ্বিতীয়বারের মতো লিগ কাপ ফাইনালে পৌঁছেছে তারা। প্রথম লেগে আর্সেনালের ঘরের মাঠে ২-০ ব্যবধানে হারের পর এই ম্যাচে আর্সেনালের প্রত্যাশা ছিল অনেক। কিন্তু অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে গিয়ে আবারও হতাশ হতে হলো গানারদের। গত বুধবার সেন্ট জেমস পার্কে ১৯ মিনিটে প্রথম গোল করেন নিউক্যাসেলের জ্যাকব মারফি। আলেক্সান্ডার আইসাকের শট পোস্টে লেগে ফিরে আসলে পাল্টা শট নিয়ে বল জালে পাঠান। ৫২তম মিনিটে আর্সেনালের ডিফেন্সিভ ভুলের সুযোগ নিয়ে এন্থনি গর্ডন আরও এক গোল করলে পুরো ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় নিউক্যাসল। ১৯৫৫ সালের পর বড় শিরোপা জিততে না পারা নিউক্যাসেল আগামী মাসে ওয়েম্বলিতে লিভারপুল অথবা টটেনহাম হটস্পারের বিপক্ষে ফাইনাল খেলবে। ২০২৩ সালের ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে হারের হতাশা কাটিয়ে এবার শিরোপা জিততে চায় তারা। টটেনহাম এখন লিভারপুলের বিপক্ষে প্রথম লেগে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে। দ্বিতীয় লেগ অ্যানফিল্ডে অনুষ্ঠিত হবে। গত রোববার ম্যানচেস্টার সিটিকে ৫-১ গোলে হারিয়েছিল আর্সেনাল। ওই জয় দেখে মনে হচ্ছিল, তারা হয়তো নিউক্যাসেলকে হতাশ করতে পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা গেল পুরো ভিন্ন চিত্র। আনন্দের একটি রাত কাটালো নিউক্যাসেলের সমর্থকরাই। দীর্ঘদিন পর আরেকটি শিরোপার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন তারা। সেমিফাইনালের ফলাফল সম্ভবত প্রথমার্ধের মধ্যভাগেই নির্ধারিত হয়ে যায়। আর্সেনাল অধিনায়ক মার্টিন ওডেগার্ড একটি সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট না করলে পরিস্থিতি অন্যরকম হতে পারতো। গোল হলে নিউক্যাসেল চাপের মধ্যে পড়ে যেতো।