
গাজার নিয়ন্ত্রণ নিতে প্রয়োজন হলে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে প্রস্তুত রয়েছে প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ফিলিস্তিন অথরিটি (পিএ)। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফকে এ তথ্য জানিয়েছেন জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা হুসেইন আল-শেখ। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাদের এ বৈঠকটি হয়। ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস পদত্যাগ বা মৃত্যুবরণ করলে হুসেইন আল-শেখের প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনিই এখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আঁতাত করে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় সংবাদমাধ্যম মিডেল ইস্ট আই।
গাজা বর্তমানে হামাসের শাসনে পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনি অথরিটির লক্ষ্য হলো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে একটি কমিটি। আর এই কমিটির বেশিরভাগ সদস্য গাজার বাইরে থাকবে। মিডেল ইস্ট আইকে একটি সূত্র জানিয়েছে, রিয়াদে ট্রাম্পের দূতের সঙ্গে ফিলিস্তিনি এই কর্মকর্তার বৈঠকের ব্যবস্থা করে দিয়েছে সৌদি আরব। তবে সৌদি আগে থেকে এ পরিকল্পনার ব্যাপারে কোনো কিছু জানত না। প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের দীর্ঘদিনের পরামর্শক জিয়াদ আবু আমরকে গাজার শাসক বানাতে চায় ফিলিস্তিনি অথরিটি। তিনি ফিলিস্তিনের উপপ্রধানমন্ত্রী হলেও. তার হাতে অনেক ক্ষমতা থাকবে। তিনি হবেন গাজার শাসক কমিটির প্রধান। ১৯৫০ সালে গাজা উপত্যকাতেই আবু আমরের জন্ম হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে। কারণ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নাগরিক।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর মতো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বাহিনীর সাথে ১৫ মাসের ভয়াবহ যুদ্ধের পর হামাস এখনও বহাল তবিয়তে টিকে আছে। শুধু তাই নয়, ফিলিস্তিনের ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলীয় ভূখণ্ডটির ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাব আরও শক্ত করেছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তি ও বন্দি বিনিময়কালে তাদের সেই প্রভাবের অনেকটাই পরিলক্ষিত হয়েছে। তবে ইসরাইলি কর্মকর্তারা বলছেন, হামাসকে কোনোভাবেই গাজা শাসনের সুযোগ দেয়া হবে না। একই কথা বলছেন মার্কিন কর্মকর্তারাও। সম্প্রতি ট্রাম্পের শীর্ষ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ বলেছেন, হামাস আর কখনও গাজা শাসন করবে না।
গাজা বর্তমানে হামাসের শাসনে পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনি অথরিটির লক্ষ্য হলো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে একটি কমিটি। আর এই কমিটির বেশিরভাগ সদস্য গাজার বাইরে থাকবে। মিডেল ইস্ট আইকে একটি সূত্র জানিয়েছে, রিয়াদে ট্রাম্পের দূতের সঙ্গে ফিলিস্তিনি এই কর্মকর্তার বৈঠকের ব্যবস্থা করে দিয়েছে সৌদি আরব। তবে সৌদি আগে থেকে এ পরিকল্পনার ব্যাপারে কোনো কিছু জানত না। প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের দীর্ঘদিনের পরামর্শক জিয়াদ আবু আমরকে গাজার শাসক বানাতে চায় ফিলিস্তিনি অথরিটি। তিনি ফিলিস্তিনের উপপ্রধানমন্ত্রী হলেও. তার হাতে অনেক ক্ষমতা থাকবে। তিনি হবেন গাজার শাসক কমিটির প্রধান। ১৯৫০ সালে গাজা উপত্যকাতেই আবু আমরের জন্ম হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে। কারণ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নাগরিক।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর মতো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বাহিনীর সাথে ১৫ মাসের ভয়াবহ যুদ্ধের পর হামাস এখনও বহাল তবিয়তে টিকে আছে। শুধু তাই নয়, ফিলিস্তিনের ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলীয় ভূখণ্ডটির ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাব আরও শক্ত করেছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তি ও বন্দি বিনিময়কালে তাদের সেই প্রভাবের অনেকটাই পরিলক্ষিত হয়েছে। তবে ইসরাইলি কর্মকর্তারা বলছেন, হামাসকে কোনোভাবেই গাজা শাসনের সুযোগ দেয়া হবে না। একই কথা বলছেন মার্কিন কর্মকর্তারাও। সম্প্রতি ট্রাম্পের শীর্ষ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ বলেছেন, হামাস আর কখনও গাজা শাসন করবে না।