সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের আইনজীবীদের তোপের মুখে পড়েছেন সাংবাদিকরা। গতকাল বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ ঘটনা ঘটে।
এদিন বিভিন্ন থানার মামলায় গ্রেফতার ও রিমান্ড শুনানির জন্য সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ কুমার আগারওয়াল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ আরো কয়েকজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
এরপর সকাল ১০টার দিকে আসামিদের হাজতখানা থেকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালতে তোলা হয়।
আসামিদের কাঠগড়ায় তোলার সাথে সাথেই সালমান এফ রহমান ও অন্য আসামিদের আইনজীবীরা কাঠগড়ার পাশ ঘিরে ধরেন। সালমান এফ রহমানসহ সব আসামি তাদের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। এরপর বিচারক ১০টা ১২ মিনিটে এজলাসে ওঠেন।
এ সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিম্ন আদালতে কর্মরত সাংবাদিককে হেনস্তা করে কাজে বাধা দেন সালমান এফ রহমানের আইনজীবীরা।
সাংবাদিকরা কেন এজলাস কক্ষে আছেন বলে উত্তেজিত হন তারা। এরপর ছবি ও ভিডিও করার অভিযোগ তুলে হেনস্তার চেষ্টা করে এজলাস কক্ষে বিশৃঙ্খলা করেন আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে কয়েকজন সংবাদকর্মী বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকতা করে আসছি। দুই দিন আগে সাংবাদিকরা সালমান এফ রহমানসহ বিভিন্ন আসামিদের আইনজীবীদের সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার উৎখাতের বার্তা প্রদানের নিউজ করে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ সব সাংবাদিককে নজরে রাখেন সালমান এফ রহমানের আইনজীবীরা। এজলাস কক্ষে সাংবাদিক রয়েছে কেন-এ প্রশ্ন তোলাসহ ছবি ও ভিডিও করার মিথ্যা অভিযোগ তুলে আদালত প্রাঙ্গণ অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, সাংবাদিকরা এখানে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করবেন। আইনজীবীরা কেন বাধা দেবেন। আজকের ঘটনা কী হয়েছে সামনে ছিলাম বলে দেখিনি।
তবে সামনের দিন থেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কেউ যেন এ ধরনের আচরণ না করতে বিয়ষটি দেখব।
এ বিষয়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম বলেন, ঘটনাটি খুবই নিন্দনীয়। যেসব আইনজীবী হেনস্তা করেছেন, তাদের নাম দিলে আমরা ঢাকা আইনজীবী সমিতি থেকে ন্যায়বিচার করব। আইনানুগভাবে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য যা যা করার দরকার আমরা প্রতিকার করব।
এদিন বিভিন্ন থানার মামলায় গ্রেফতার ও রিমান্ড শুনানির জন্য সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ কুমার আগারওয়াল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ আরো কয়েকজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
এরপর সকাল ১০টার দিকে আসামিদের হাজতখানা থেকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালতে তোলা হয়।
আসামিদের কাঠগড়ায় তোলার সাথে সাথেই সালমান এফ রহমান ও অন্য আসামিদের আইনজীবীরা কাঠগড়ার পাশ ঘিরে ধরেন। সালমান এফ রহমানসহ সব আসামি তাদের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। এরপর বিচারক ১০টা ১২ মিনিটে এজলাসে ওঠেন।
এ সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিম্ন আদালতে কর্মরত সাংবাদিককে হেনস্তা করে কাজে বাধা দেন সালমান এফ রহমানের আইনজীবীরা।
সাংবাদিকরা কেন এজলাস কক্ষে আছেন বলে উত্তেজিত হন তারা। এরপর ছবি ও ভিডিও করার অভিযোগ তুলে হেনস্তার চেষ্টা করে এজলাস কক্ষে বিশৃঙ্খলা করেন আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে কয়েকজন সংবাদকর্মী বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকতা করে আসছি। দুই দিন আগে সাংবাদিকরা সালমান এফ রহমানসহ বিভিন্ন আসামিদের আইনজীবীদের সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার উৎখাতের বার্তা প্রদানের নিউজ করে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ সব সাংবাদিককে নজরে রাখেন সালমান এফ রহমানের আইনজীবীরা। এজলাস কক্ষে সাংবাদিক রয়েছে কেন-এ প্রশ্ন তোলাসহ ছবি ও ভিডিও করার মিথ্যা অভিযোগ তুলে আদালত প্রাঙ্গণ অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, সাংবাদিকরা এখানে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করবেন। আইনজীবীরা কেন বাধা দেবেন। আজকের ঘটনা কী হয়েছে সামনে ছিলাম বলে দেখিনি।
তবে সামনের দিন থেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কেউ যেন এ ধরনের আচরণ না করতে বিয়ষটি দেখব।
এ বিষয়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম বলেন, ঘটনাটি খুবই নিন্দনীয়। যেসব আইনজীবী হেনস্তা করেছেন, তাদের নাম দিলে আমরা ঢাকা আইনজীবী সমিতি থেকে ন্যায়বিচার করব। আইনানুগভাবে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য যা যা করার দরকার আমরা প্রতিকার করব।