অর্থনৈতিক রিপোর্টার
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। গত মার্চ শেষে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি বেড়ে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে এ তথ্য।
বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের পুরো সময়ের জন্য (জানুয়ারি-জুন) ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে ১০ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারিতে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ। মার্চে বেড়ে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। হিসাব বলছে ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে ০.৫৩ বেসিস পয়েন্ট বেড়েছে। অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বেসরকারি ঋণ লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে থাকলেও মার্চে এসে ঋণের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি হয়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১২ দশমিক ৬২ শতাংশ। এরপর টানা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঋণের প্রবৃদ্ধি কমেছে। তবে অক্টোবরে কিছুটা বেড়ে ১০ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ হয়েছিল। এরপর নভেম্বরে ফের কমে যায়। তবে ডিসেম্বর-নভেম্বরের তুলনায় মার্জিনাল প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ব্যাংকখাত সংশ্লিষ্টদের মতে, রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আমদানি এবং ব্যবসায়িক লেনদেন বেড়ে যাওয়ায় বেসরকারি ঋণ বেড়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লক্ষ্যমাত্রার কম প্রবৃদ্ধি ছিল। মার্চ মাসে এসে তা বেড়েছে। মূলত ঋণের সুদহার উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ও মনিটরি পলিসির প্রভাবে এমনটি হয়েছে বলে জানান তারা। চলমান মুদ্রানীতিতে সব ধরনের অর্থ সরবরাহ বা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বেসরকারি খাতের ঋণ বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা জুনের জন্য কমিয়ে ১০ শতাংশ হয়েছে। এর আগে এটি ছিল ১১ শতাংশ। আবার অর্থ সরবরাহের লক্ষ্যমাত্রা ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৯ দশমিক ৭ শতাংশ করা হয়েছে। আগামী জুনে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে নামিয়ে না আনা পর্যন্ত কন্ট্রাকশনারি মনিটারি পলিসি অব্যাহত থাকবে। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) রিপোর্ট মতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি রয়েছে ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। গত মার্চ শেষে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি বেড়ে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে এ তথ্য।
বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের পুরো সময়ের জন্য (জানুয়ারি-জুন) ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে ১০ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারিতে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ। মার্চে বেড়ে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। হিসাব বলছে ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে ০.৫৩ বেসিস পয়েন্ট বেড়েছে। অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বেসরকারি ঋণ লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে থাকলেও মার্চে এসে ঋণের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি হয়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১২ দশমিক ৬২ শতাংশ। এরপর টানা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঋণের প্রবৃদ্ধি কমেছে। তবে অক্টোবরে কিছুটা বেড়ে ১০ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ হয়েছিল। এরপর নভেম্বরে ফের কমে যায়। তবে ডিসেম্বর-নভেম্বরের তুলনায় মার্জিনাল প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ব্যাংকখাত সংশ্লিষ্টদের মতে, রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আমদানি এবং ব্যবসায়িক লেনদেন বেড়ে যাওয়ায় বেসরকারি ঋণ বেড়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লক্ষ্যমাত্রার কম প্রবৃদ্ধি ছিল। মার্চ মাসে এসে তা বেড়েছে। মূলত ঋণের সুদহার উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ও মনিটরি পলিসির প্রভাবে এমনটি হয়েছে বলে জানান তারা। চলমান মুদ্রানীতিতে সব ধরনের অর্থ সরবরাহ বা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বেসরকারি খাতের ঋণ বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা জুনের জন্য কমিয়ে ১০ শতাংশ হয়েছে। এর আগে এটি ছিল ১১ শতাংশ। আবার অর্থ সরবরাহের লক্ষ্যমাত্রা ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৯ দশমিক ৭ শতাংশ করা হয়েছে। আগামী জুনে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে নামিয়ে না আনা পর্যন্ত কন্ট্রাকশনারি মনিটারি পলিসি অব্যাহত থাকবে। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) রিপোর্ট মতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি রয়েছে ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।