চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা জেলার মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। তীব্র শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছেন বিপাকে। গতকাল সোমবার সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
এদিকে, সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. রকিব সাদী বলে জানিয়েছেন তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রোটাভাইরাস জনির কারণে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে ২শ থেকে ৩শ বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। এছাড়া প্রতিদিন ৩শ-৪শ শিশু রোগী আউটডোরে চিকিৎসা নিচ্ছেন। সিরাজুল ইসলাম নামের ভ্রাম্যমাণ সবজি বিক্রেতা জানান, প্রতিদিন সকালে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে পেয়ারা বিক্রি করি। গত কয়েকদিন সকাল থেকেই রাস্তাঘাটে লোকজনের আনাগোনা থাকে। আজ সকালে খুবই কম লোকের দেখা মিলেছে। কয়েকদিনের ব্যবধানে আজ প্রচুর ঠান্ডা পড়ছে। বেসরকারি স্কুলের একজন শিক্ষক বলেন, শীতে বাচ্চারা স্কুলে দেরিতে আসছে। অভিভাবকরা বলছেন, ঠান্ডায় ঘুম থেকে উঠতে চাইছেনা বাচ্চারা। এতে দেরি হচ্ছে। আমরাও শিক্ষার্থীদের উপর চাপ দিচ্ছি না। চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, আগামী দুই দিন তাপমাত্রা কমতে পারে।
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা জেলার মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। তীব্র শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছেন বিপাকে। গতকাল সোমবার সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
এদিকে, সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. রকিব সাদী বলে জানিয়েছেন তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রোটাভাইরাস জনির কারণে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে ২শ থেকে ৩শ বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। এছাড়া প্রতিদিন ৩শ-৪শ শিশু রোগী আউটডোরে চিকিৎসা নিচ্ছেন। সিরাজুল ইসলাম নামের ভ্রাম্যমাণ সবজি বিক্রেতা জানান, প্রতিদিন সকালে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে পেয়ারা বিক্রি করি। গত কয়েকদিন সকাল থেকেই রাস্তাঘাটে লোকজনের আনাগোনা থাকে। আজ সকালে খুবই কম লোকের দেখা মিলেছে। কয়েকদিনের ব্যবধানে আজ প্রচুর ঠান্ডা পড়ছে। বেসরকারি স্কুলের একজন শিক্ষক বলেন, শীতে বাচ্চারা স্কুলে দেরিতে আসছে। অভিভাবকরা বলছেন, ঠান্ডায় ঘুম থেকে উঠতে চাইছেনা বাচ্চারা। এতে দেরি হচ্ছে। আমরাও শিক্ষার্থীদের উপর চাপ দিচ্ছি না। চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, আগামী দুই দিন তাপমাত্রা কমতে পারে।