জিএইচ হান্নান, শেরপুর
শেরপুর জেলার সদর উপজেলার গাজীরখামার ইউনিয়নের গজারিয়া গ্রামে গত ১৭ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে পূর্ব শত্রুতা ও জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মৃত আ. জুব্বার মিয়ার ছেলে মো. আ. আউয়াল একই গ্রামের মো. মন্তাজ আলীর ছেলে এসএসসি পরীক্ষার্থী মো. আবু রায়হান সহ একই পরিবারের ৬ জনকে চিহ্নিত এবং ৩/৪ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে শেরপুর সদর থানায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার গজারিয়া গ্রামের মো. মন্তাজ আলীর পরিবারের লোকজনের সাথে একই গ্রামের মো. আ. আউয়াল গংদের সাথে পূর্বশত্রুতা ও জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে ঘটনার দিন ওই দুটি পরিবারের মাধ্যে ঝগড়া কলহ হয়। এদিকে ওই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মৃত আ. জলিলের ছেলে মো. সাদা মিয়ার মাথায় ব্লেড দিয়ে কেটে এবং হীনস্বার্থ চরিতার্থ করতে তাকে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে এঘটনায় মো. আউয়াল বাদী হয়ে মো. আক্তার আলীর ছেলে মো. মন্তাজ আলী ও তার এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলে মো. আবু রায়হান, ভাই মো. কোরবান আলী ওরফে কালু, বাবা আক্তার আলী, মা মনোয়ারা বেগম এবং মো. আ. গণির ছেলে মো. সাইফুল সহ একই পরিবারের ৬ জনকে আসামী করে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। যার মামলার নং ১০। মামলার বাদী আ. আউয়াল এতেও ক্ষান্ত থাকেনি তার আত্মীয় সাদা মিয়ার মাথায় ব্লেডে কাটা গুরুতর জখমী সনদ নেয়ার জন্য পায়তারা করছেন বলে এমনটাই অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মো. মন্তাজ আলী। এব্যাপারে তিনি পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বরাবরে অভিযোগ দিয়েছেন।
শেরপুর জেলার সদর উপজেলার গাজীরখামার ইউনিয়নের গজারিয়া গ্রামে গত ১৭ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে পূর্ব শত্রুতা ও জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মৃত আ. জুব্বার মিয়ার ছেলে মো. আ. আউয়াল একই গ্রামের মো. মন্তাজ আলীর ছেলে এসএসসি পরীক্ষার্থী মো. আবু রায়হান সহ একই পরিবারের ৬ জনকে চিহ্নিত এবং ৩/৪ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে শেরপুর সদর থানায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার গজারিয়া গ্রামের মো. মন্তাজ আলীর পরিবারের লোকজনের সাথে একই গ্রামের মো. আ. আউয়াল গংদের সাথে পূর্বশত্রুতা ও জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে ঘটনার দিন ওই দুটি পরিবারের মাধ্যে ঝগড়া কলহ হয়। এদিকে ওই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মৃত আ. জলিলের ছেলে মো. সাদা মিয়ার মাথায় ব্লেড দিয়ে কেটে এবং হীনস্বার্থ চরিতার্থ করতে তাকে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে এঘটনায় মো. আউয়াল বাদী হয়ে মো. আক্তার আলীর ছেলে মো. মন্তাজ আলী ও তার এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলে মো. আবু রায়হান, ভাই মো. কোরবান আলী ওরফে কালু, বাবা আক্তার আলী, মা মনোয়ারা বেগম এবং মো. আ. গণির ছেলে মো. সাইফুল সহ একই পরিবারের ৬ জনকে আসামী করে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। যার মামলার নং ১০। মামলার বাদী আ. আউয়াল এতেও ক্ষান্ত থাকেনি তার আত্মীয় সাদা মিয়ার মাথায় ব্লেডে কাটা গুরুতর জখমী সনদ নেয়ার জন্য পায়তারা করছেন বলে এমনটাই অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মো. মন্তাজ আলী। এব্যাপারে তিনি পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বরাবরে অভিযোগ দিয়েছেন।