
কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফের নয়াপাড়া নিবন্ধিত মৌচনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পাচঁ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহত শিশুর পরিচয় পাওয়া যায়নি। গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নয়াপাড়া মৌচনি ক্যাম্পের জি-ব্লকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শতাধিক বসতবাড়ি পুড়ে গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের ইনচার্জ (যুগ্মসচিব) আবদুল হান্নান। তিনি বলেন, ক্যাম্পে হঠাৎ আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়দের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিস এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় পাচঁ বছরের এক শিশু মারা গেছে। এছাড়া প্রায় একশ ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় আরও বিস্তারিত খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি মো. মোস্তফা বলেন, ‘আগুনে ঘুমের মধ্য এক শিশু মারা গেছে। পাশাপাশি ১০০ ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে। শীত মৌসুমে ঘরহারা মানুষগুলো খুব বিপদে থাকবে। কীভাবে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে সেটি এখন বলা যাচ্ছে না। এদিকে বিজিবি বলছে, অন্তত ৩০০ বসতবাড়ি আগুনে পুড়েছে। এ ঘটনায় বিজিবি কাজ করছে বলেও জানিয়েছে। ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মোহাম্মদ কাউসার সিকদার বলেন, ‘আগুন লাগার ঘটনায় ক্যাম্পে এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। তিনি আরও বলেন, ‘রাতে টেকনাফের নয়াপাড়া মোচনী নিবন্ধিত ক্যাম্পের পি-৩ ব্লকে জনৈক ব্যক্তির বসত ঘরে আকস্মিক আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। এতে মুহূর্তেই আগুন আশপাশের ঘর ও স্থাপনায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় এপিবিএন পুলিশের পাশাপাশি স্থানীয় রোহিঙ্গারা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। পরে খবর পেয়ে টেকনাফ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত শতাধিক বসতঘর ও নানা স্থাপনা ভস্মীভূত হয়েছে।
কক্সবাজারের টেকনাফের নয়াপাড়া নিবন্ধিত মৌচনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পাচঁ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহত শিশুর পরিচয় পাওয়া যায়নি। গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নয়াপাড়া মৌচনি ক্যাম্পের জি-ব্লকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শতাধিক বসতবাড়ি পুড়ে গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের ইনচার্জ (যুগ্মসচিব) আবদুল হান্নান। তিনি বলেন, ক্যাম্পে হঠাৎ আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়দের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিস এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় পাচঁ বছরের এক শিশু মারা গেছে। এছাড়া প্রায় একশ ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় আরও বিস্তারিত খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি মো. মোস্তফা বলেন, ‘আগুনে ঘুমের মধ্য এক শিশু মারা গেছে। পাশাপাশি ১০০ ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে। শীত মৌসুমে ঘরহারা মানুষগুলো খুব বিপদে থাকবে। কীভাবে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে সেটি এখন বলা যাচ্ছে না। এদিকে বিজিবি বলছে, অন্তত ৩০০ বসতবাড়ি আগুনে পুড়েছে। এ ঘটনায় বিজিবি কাজ করছে বলেও জানিয়েছে। ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মোহাম্মদ কাউসার সিকদার বলেন, ‘আগুন লাগার ঘটনায় ক্যাম্পে এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। তিনি আরও বলেন, ‘রাতে টেকনাফের নয়াপাড়া মোচনী নিবন্ধিত ক্যাম্পের পি-৩ ব্লকে জনৈক ব্যক্তির বসত ঘরে আকস্মিক আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। এতে মুহূর্তেই আগুন আশপাশের ঘর ও স্থাপনায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় এপিবিএন পুলিশের পাশাপাশি স্থানীয় রোহিঙ্গারা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। পরে খবর পেয়ে টেকনাফ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত শতাধিক বসতঘর ও নানা স্থাপনা ভস্মীভূত হয়েছে।