
কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়ায় শ্বশুরবাড়িতে ঢুকে ছুরিকাঘাতে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এসময় গুরুতর আহত হয়েছেন শাশুড়িও। গতকাল শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মাদরাসা পাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে। নিহতের নাম উম্মে হাফছা তুহি (১৮)।
তিনি ওই এলাকার আব্দুল হামিদের মেয়ে। অপরদিকে ঘাতকের নাম শওকত হাসান মেহেদী (২৩)। তিনি একই উপজেলার ফাঁসিয়াখালী এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে। নিহতের বাবা আব্দুল হামিদ জানান, আটমাস আগে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময় মেয়েকে যৌতুকের জন্য শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করতেন মেহেদি।
নির্যাতন সইতে না পেরে এক পর্যায়ে মেয়ে আমার বাড়িতে চলে আসে।
গতকাল শুক্রবার বাড়িতে এসে মেহেদী অতর্কিত মেয়েকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। এ সময় তার মা গুরুতর আহত হন। চকরিয়া থানার ওসি মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিকেল পর্যন্ত গৃহবধূর মরদেহ চকরিয়া সরকারি হাসপাতাল মর্গে রয়েছে।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় শ্বশুরবাড়িতে ঢুকে ছুরিকাঘাতে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এসময় গুরুতর আহত হয়েছেন শাশুড়িও। গতকাল শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মাদরাসা পাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে। নিহতের নাম উম্মে হাফছা তুহি (১৮)।
তিনি ওই এলাকার আব্দুল হামিদের মেয়ে। অপরদিকে ঘাতকের নাম শওকত হাসান মেহেদী (২৩)। তিনি একই উপজেলার ফাঁসিয়াখালী এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে। নিহতের বাবা আব্দুল হামিদ জানান, আটমাস আগে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময় মেয়েকে যৌতুকের জন্য শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করতেন মেহেদি।
নির্যাতন সইতে না পেরে এক পর্যায়ে মেয়ে আমার বাড়িতে চলে আসে।
গতকাল শুক্রবার বাড়িতে এসে মেহেদী অতর্কিত মেয়েকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। এ সময় তার মা গুরুতর আহত হন। চকরিয়া থানার ওসি মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিকেল পর্যন্ত গৃহবধূর মরদেহ চকরিয়া সরকারি হাসপাতাল মর্গে রয়েছে।