
স্পোর্টস ডেস্ক
একসময় ক্লাব ফুটবলে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি। কিন্তু এখন ভরা মৌসুম চললেও লিওনেল মেসির ব্যস্ততা নেই। মেজর লিগ সকারে ইন্টার মায়ামির মৌসুম শেষ হয়ে যাওয়ায় আর্জেন্টাইন মহাতারকা এখন অবসর সময় কাটাচ্ছেন। এই অবসরকে কাজে লাগিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করতে ভোলেননি তিনি। ফুটবলের এই মহাতারকার স্মৃতিজুড়ে রয়েছে জাতীয় দলকে সফলতা পাইয়ে দেওয়ার ঘটনা। এই তো দুই বছর আগেকার কথা। এই ডিসেম্বরেই কাতারের রাজধানী দোহার লুসাইল স্টেডিয়ামে অমরত্বের আখ্যান রচিত হয়েছিল তার হাত ধরেই। অপূর্ণতা ঘুচেছিল মেসির আর আর্জেন্টিনার ৩৬ বছরের অপেক্ষার। স্মৃতিগুলোকে ধরে রাখতে নিজ জন্মভূমি রোজারিওতে জাদুঘর খুলেছেন মেসি। তিনি যে জার্সিগুলো গায়ে চাপিয়ে আর্জেন্টিনাকে শিরোপা এনে দিয়েছেন এই জাদুঘরেই স্থান পেয়েছে সেগুলো। ২০২১ এবং ২০২৪’এর কোপা আমেরিকা এবং ২০২২ বিশ্বকাপে গায়ে চাপানো সবগুলো জার্সি নিয়ে খোলা এই জাদুঘরের ছবি মেসি পোস্ট করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে। মোট ২০ জার্সি নিয়ে তৈরি মেসির এই বিশেষ সংগ্রহশালা। এটি কেবল তার ফুটবল ক্যারিয়ারের স্মৃতিই বহন করে না, বরং আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসেও যোগ করেছে নতুন মাত্রা। প্রতিটি জার্সি রয়েছে ফ্রেমে বাঁধাই করা। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিপক্ষের নাম ও ম্যাচের ফলাফল।
একসময় ক্লাব ফুটবলে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি। কিন্তু এখন ভরা মৌসুম চললেও লিওনেল মেসির ব্যস্ততা নেই। মেজর লিগ সকারে ইন্টার মায়ামির মৌসুম শেষ হয়ে যাওয়ায় আর্জেন্টাইন মহাতারকা এখন অবসর সময় কাটাচ্ছেন। এই অবসরকে কাজে লাগিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করতে ভোলেননি তিনি। ফুটবলের এই মহাতারকার স্মৃতিজুড়ে রয়েছে জাতীয় দলকে সফলতা পাইয়ে দেওয়ার ঘটনা। এই তো দুই বছর আগেকার কথা। এই ডিসেম্বরেই কাতারের রাজধানী দোহার লুসাইল স্টেডিয়ামে অমরত্বের আখ্যান রচিত হয়েছিল তার হাত ধরেই। অপূর্ণতা ঘুচেছিল মেসির আর আর্জেন্টিনার ৩৬ বছরের অপেক্ষার। স্মৃতিগুলোকে ধরে রাখতে নিজ জন্মভূমি রোজারিওতে জাদুঘর খুলেছেন মেসি। তিনি যে জার্সিগুলো গায়ে চাপিয়ে আর্জেন্টিনাকে শিরোপা এনে দিয়েছেন এই জাদুঘরেই স্থান পেয়েছে সেগুলো। ২০২১ এবং ২০২৪’এর কোপা আমেরিকা এবং ২০২২ বিশ্বকাপে গায়ে চাপানো সবগুলো জার্সি নিয়ে খোলা এই জাদুঘরের ছবি মেসি পোস্ট করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে। মোট ২০ জার্সি নিয়ে তৈরি মেসির এই বিশেষ সংগ্রহশালা। এটি কেবল তার ফুটবল ক্যারিয়ারের স্মৃতিই বহন করে না, বরং আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসেও যোগ করেছে নতুন মাত্রা। প্রতিটি জার্সি রয়েছে ফ্রেমে বাঁধাই করা। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিপক্ষের নাম ও ম্যাচের ফলাফল।