রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার ৬ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় নতুন করে ভাঙন দেখা দিয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে ভাঙন শুরু হয়ে বুধবার বিকাল পর্যন্ত প্রায় ২০-২৫ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙন প্রতিরোধে গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বালুভর্তি জিওব্যাগ ফেলছে।
গত বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিন দেখা যায়, বিআইডব্লিউটিএ’র সহযোগিতায় ট্রলার থেকে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। এদিকে, ভাঙনকবলিত আশপাশের অসহায় লোকজন আতঙ্কে ঘরবাড়ি ভেঙে সরিয়ে নিচ্ছেন। ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে-ভাগে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিলে এত বড় ক্ষতি কখনও হতো না।’ বিআইডব্লিউটিএ’র উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, গত ‘বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভাঙনের স্থানে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। আপাতত ভাঙন ঠেকাতে এ ব্যাগগুলো ফেলা হচ্ছে। স্থায়ীভাবে ভাঙন ঠেকাতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
এ সময় গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র ভাঙনের স্থান পরিদর্শন করেন এবং কোন কোন স্থানে জিওব্যাগ ফেলতে হবে তা নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন, ‘দৌলতদিয়া ৬ নম্বর ফেরিঘাটে হঠাৎ ভাঙনের খবর শুনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। আপাতত ভাঙন ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।’
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার ৬ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় নতুন করে ভাঙন দেখা দিয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে ভাঙন শুরু হয়ে বুধবার বিকাল পর্যন্ত প্রায় ২০-২৫ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙন প্রতিরোধে গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বালুভর্তি জিওব্যাগ ফেলছে।
গত বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিন দেখা যায়, বিআইডব্লিউটিএ’র সহযোগিতায় ট্রলার থেকে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। এদিকে, ভাঙনকবলিত আশপাশের অসহায় লোকজন আতঙ্কে ঘরবাড়ি ভেঙে সরিয়ে নিচ্ছেন। ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে-ভাগে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিলে এত বড় ক্ষতি কখনও হতো না।’ বিআইডব্লিউটিএ’র উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, গত ‘বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভাঙনের স্থানে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। আপাতত ভাঙন ঠেকাতে এ ব্যাগগুলো ফেলা হচ্ছে। স্থায়ীভাবে ভাঙন ঠেকাতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
এ সময় গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র ভাঙনের স্থান পরিদর্শন করেন এবং কোন কোন স্থানে জিওব্যাগ ফেলতে হবে তা নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন, ‘দৌলতদিয়া ৬ নম্বর ফেরিঘাটে হঠাৎ ভাঙনের খবর শুনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। আপাতত ভাঙন ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।’